বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন যুদ্ধ শেষ হয়ে যায়নি। এক ফ্যাসিবাদকে পরাজিত করেছি নব্য ফ্যাসিবাদ যাতে না আসতে পারে তার জন্য আমাদের সজাগ থাকতে হবে।
আজ শুক্রবার রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচতলায় দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত এক দোয়া মাহফিলে এ কথা বলেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
দোয়া অনুষ্ঠানে বিএনপির মহাসচিব বলেন, শিগগিরই চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো হবে। খালেদা জিয়া যাতে চিকিৎসা নিয়ে দ্রুত সুস্থ হয়ে দেশে ফিরে আসতে পারেন সে জন্য সবার কাছে দোয়া চান ফখরুল।
আজ খালেদা জিয়ার জন্য দোয়া অনুষ্ঠান এবং গতকাল বৃহস্পতিবার শেখ হাসিনার সরকারের গণহত্যার বিচারের দাবিতে নয়াপল্টনের অবস্থান কর্মসূচিতে নেতা-কর্মীদের কম উপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিএনপির মহাসচিব।
তিনি বলেন, ‘লোকজন কম কেন, যুদ্ধ শেষ হয়ে গেছে?’ সবাই ‘না’ বললে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই যুদ্ধকে জারি রাখতে হবে, এই সংগ্রামকে চালিয়ে যেতে হবে। তা না হলে আমাদের অনেক বিপদে পড়তে হবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই সরকার একটি নতুন সরকার, অন্তর্বর্তী সরকার। তারা নির্বাচন করে দিয়ে যাবে। কিন্তু অনেক জঞ্জাল। এই জঞ্জালকে পরিষ্কার করতে তাদের সময় দিতে হবে। আমরা সেভাবেই কাজ করে যাব, সংগ্রামও চালিয়ে যেতে হবে।’
সবাইকে ধৈর্য, সহনশীলতা ও শৃঙ্খলার মধ্যে দিয়ে সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘আপনারা যদি মনে করেন, লড়াই শেষ হয়ে গেছে, তাহলে ভুল করবেন। দেশ এখনো অত্যন্ত একটা ভাসমান অবস্থায় আছে।
যেকোনো মুহূর্তে ভাঙন, চক্রান্তকারী শেখ হাসিনা সেই সুযোগ গ্রহণ করতে পারেন, সেই চক্রান্ত শুরু হয়েছে।’ সাম্প্রদায়িকতার ধুয়ো ও সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন সেই চক্রান্তেরই অংশ বলে মন্তব্য করেন বিএনপির মহাসচিব।
তিনি নিজ নিজ এলাকায় নেতা-কর্মীদের শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষা এবং সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তায় ‘শান্তি ব্রিগেড’ তৈরি করার নির্দেশ দেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বিএনপির যে ভাবমূর্তি তৈরি করেছেন, সেই ভাবমূর্তিকে অক্ষুণ্ন রেখে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।
দোয়া অনুষ্ঠানে বিএনপির কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
আজ শুক্রবার রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচতলায় দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত এক দোয়া মাহফিলে এ কথা বলেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
দোয়া অনুষ্ঠানে বিএনপির মহাসচিব বলেন, শিগগিরই চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো হবে। খালেদা জিয়া যাতে চিকিৎসা নিয়ে দ্রুত সুস্থ হয়ে দেশে ফিরে আসতে পারেন সে জন্য সবার কাছে দোয়া চান ফখরুল।
আজ খালেদা জিয়ার জন্য দোয়া অনুষ্ঠান এবং গতকাল বৃহস্পতিবার শেখ হাসিনার সরকারের গণহত্যার বিচারের দাবিতে নয়াপল্টনের অবস্থান কর্মসূচিতে নেতা-কর্মীদের কম উপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিএনপির মহাসচিব।
তিনি বলেন, ‘লোকজন কম কেন, যুদ্ধ শেষ হয়ে গেছে?’ সবাই ‘না’ বললে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই যুদ্ধকে জারি রাখতে হবে, এই সংগ্রামকে চালিয়ে যেতে হবে। তা না হলে আমাদের অনেক বিপদে পড়তে হবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই সরকার একটি নতুন সরকার, অন্তর্বর্তী সরকার। তারা নির্বাচন করে দিয়ে যাবে। কিন্তু অনেক জঞ্জাল। এই জঞ্জালকে পরিষ্কার করতে তাদের সময় দিতে হবে। আমরা সেভাবেই কাজ করে যাব, সংগ্রামও চালিয়ে যেতে হবে।’
সবাইকে ধৈর্য, সহনশীলতা ও শৃঙ্খলার মধ্যে দিয়ে সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘আপনারা যদি মনে করেন, লড়াই শেষ হয়ে গেছে, তাহলে ভুল করবেন। দেশ এখনো অত্যন্ত একটা ভাসমান অবস্থায় আছে।
যেকোনো মুহূর্তে ভাঙন, চক্রান্তকারী শেখ হাসিনা সেই সুযোগ গ্রহণ করতে পারেন, সেই চক্রান্ত শুরু হয়েছে।’ সাম্প্রদায়িকতার ধুয়ো ও সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন সেই চক্রান্তেরই অংশ বলে মন্তব্য করেন বিএনপির মহাসচিব।
তিনি নিজ নিজ এলাকায় নেতা-কর্মীদের শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষা এবং সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তায় ‘শান্তি ব্রিগেড’ তৈরি করার নির্দেশ দেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বিএনপির যে ভাবমূর্তি তৈরি করেছেন, সেই ভাবমূর্তিকে অক্ষুণ্ন রেখে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।
দোয়া অনুষ্ঠানে বিএনপির কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।