ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম সহিদ উদ্দিন। তিনি আজ বৃহস্পতিবার ওয়াসা বোর্ডের চেয়ারম্যানকে দেওয়া চিঠিতে দায়িত্ব নেওয়ার বিষয়টি জানিয়েছেন।
এ কে এম সহিদ উদ্দিন ওয়াসার সদ্য সাবেক এমডি তাকসিম এ খানের বিশেষ আনুকূল্য পাওয়া ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলের অন্যতম আলোচিত চরিত্র ঢাকা ওয়াসার এমডি তাকসিম এ খান। বৃহস্পতিবার তাঁর চুক্তি বাতিল করেছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়।
চুক্তি বাতিলের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সরকার ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে প্রকৌশলী তাকসিম এ খানের ২০২৩ সালে ১৪ অক্টোবরে স্বাক্ষরিত ৩ বছর মেয়াদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের অবশিষ্ট মেয়াদ বাতিল করছে। এ আদেশ ১৫ আগস্ট পূর্বাহ্ণ থেকে কার্যকর হবে।
মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ঢাকা ওয়াসা বোর্ড সম্ভাব্য দ্রুততম সময়ে পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষ আইন, ১৯৯৬–এর বিধান অনুযায়ী ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়োগের কার্যক্রম গ্রহণ করবে।
নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত ঢাকা ওয়াসায় কর্মরত জ্যেষ্ঠতম উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সব দায়িত্ব পালন করবেন।
এরপরই উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম সহিদ উদ্দিন ওয়াসা বোর্ডের চেয়ারম্যানকে এমডির দায়িত্ব নেওয়ার বিষয়ে চিঠি দেন। তিনি ১৫ আগস্ট ওয়াসার এমডি হিসেবে যোগদান করেছেন বলে জানান।
ওয়াসা সূত্রে জানা যায়, এ কে এম সহিদ উদ্দিন মূলত ২০১৬ সালে প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে অবসরে যান। অবসরে যাওয়ার পরপরই ওয়াসার পরামর্শক (কনসালট্যান্ট) হিসেবে কাজ শুরু করেন।
এরপর ২০১৮ সালের এপ্রিলে তাঁকে দুই বছরের চুক্তিতে পরিচালক (কারিগরি) হিসেবে নিয়োগ দেন তৎকালীন এমডি তাকসিম এ খান। অথচ ঢাকা ওয়াসার জনবল কাঠামোতে এমন কোনো পদ নেই। তাকসিম এ খান নিজের ক্ষমতাবলে এ পদ সৃষ্টি করে সহিদ উদ্দিনকে নিয়োগ দেন।
সহিদ উদ্দিনকে পরিচালক পদে নিয়োগের বিষয়টি তদন্ত করেছে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক)। দুদকের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তাকসিম এ খানসহ বোর্ড সদস্যরা ক্ষমতার অপব্যবহার করে ওই নিয়োগ দিয়েছেন।
অনুসন্ধান প্রতিবেদনে বলা হয়, অবৈধ নিয়োগ দিয়ে তাঁরা দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। এর জন্য তাকসিম এ খান, পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যানসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করার সুপারিশ করে কমিশনে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে।
সহিদ উদ্দিনের পাশাপাশি একই সময়ে পরিচালক (উন্নয়ন) পদে মো. আবুল কাসেমকে নিয়োগ দিয়েছিল ঢাকা ওয়াসা। দুদকের তদন্ত অনুসারে, ২০১৮ সালের ৪ এপ্রিল থেকে ২০২২ সালের আগস্ট পর্যন্ত বেতন-ভাতা বাবদ তাঁদের ১ কোটি ৯৮ লাখ ৬৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে।
এ কে এম সহিদ উদ্দিন ওয়াসার সদ্য সাবেক এমডি তাকসিম এ খানের বিশেষ আনুকূল্য পাওয়া ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলের অন্যতম আলোচিত চরিত্র ঢাকা ওয়াসার এমডি তাকসিম এ খান। বৃহস্পতিবার তাঁর চুক্তি বাতিল করেছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়।
চুক্তি বাতিলের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সরকার ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে প্রকৌশলী তাকসিম এ খানের ২০২৩ সালে ১৪ অক্টোবরে স্বাক্ষরিত ৩ বছর মেয়াদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের অবশিষ্ট মেয়াদ বাতিল করছে। এ আদেশ ১৫ আগস্ট পূর্বাহ্ণ থেকে কার্যকর হবে।
মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ঢাকা ওয়াসা বোর্ড সম্ভাব্য দ্রুততম সময়ে পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষ আইন, ১৯৯৬–এর বিধান অনুযায়ী ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়োগের কার্যক্রম গ্রহণ করবে।
নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত ঢাকা ওয়াসায় কর্মরত জ্যেষ্ঠতম উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সব দায়িত্ব পালন করবেন।
এরপরই উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম সহিদ উদ্দিন ওয়াসা বোর্ডের চেয়ারম্যানকে এমডির দায়িত্ব নেওয়ার বিষয়ে চিঠি দেন। তিনি ১৫ আগস্ট ওয়াসার এমডি হিসেবে যোগদান করেছেন বলে জানান।
ওয়াসা সূত্রে জানা যায়, এ কে এম সহিদ উদ্দিন মূলত ২০১৬ সালে প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে অবসরে যান। অবসরে যাওয়ার পরপরই ওয়াসার পরামর্শক (কনসালট্যান্ট) হিসেবে কাজ শুরু করেন।
এরপর ২০১৮ সালের এপ্রিলে তাঁকে দুই বছরের চুক্তিতে পরিচালক (কারিগরি) হিসেবে নিয়োগ দেন তৎকালীন এমডি তাকসিম এ খান। অথচ ঢাকা ওয়াসার জনবল কাঠামোতে এমন কোনো পদ নেই। তাকসিম এ খান নিজের ক্ষমতাবলে এ পদ সৃষ্টি করে সহিদ উদ্দিনকে নিয়োগ দেন।
সহিদ উদ্দিনকে পরিচালক পদে নিয়োগের বিষয়টি তদন্ত করেছে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক)। দুদকের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তাকসিম এ খানসহ বোর্ড সদস্যরা ক্ষমতার অপব্যবহার করে ওই নিয়োগ দিয়েছেন।
অনুসন্ধান প্রতিবেদনে বলা হয়, অবৈধ নিয়োগ দিয়ে তাঁরা দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। এর জন্য তাকসিম এ খান, পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যানসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করার সুপারিশ করে কমিশনে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে।
সহিদ উদ্দিনের পাশাপাশি একই সময়ে পরিচালক (উন্নয়ন) পদে মো. আবুল কাসেমকে নিয়োগ দিয়েছিল ঢাকা ওয়াসা। দুদকের তদন্ত অনুসারে, ২০১৮ সালের ৪ এপ্রিল থেকে ২০২২ সালের আগস্ট পর্যন্ত বেতন-ভাতা বাবদ তাঁদের ১ কোটি ৯৮ লাখ ৬৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে।