দিনাজপুর প্রতিনিধি : দিনাজপুরের কাহারোলে কমলা চাষে সফল প্রভাষক সেলিম রেজা। এক একর জমিতে চায়না ও পাকিস্তানি জাতের কমলা চাষ করে প্রথম বছরেই তিনি আয় করেছেন প্রায় আড়াই লাখ টাকা। এ বছর তিনি প্রায় ৬ লাখ টাকার কমলা বিক্রি করতে পারবেন বলে আশা করছেন।
দিনাজপুর জেলার কাহারোল উপজেলার রামচন্দ্রপুর ইউনিয়নের সরনজা গ্রামের বাসিন্দা ও সদর উপজেলার চাঁদগঞ্জ ডিগ্রী কলেজের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক মোঃ সেলিম রেজা তার নিজস্ব এক একর জমিতে ২০২০ সালে চায়না ও পাকিস্তানী জাতের দুইশ কমলা ও দুইশ মাল্টার চারা রোপন করেন।
২০২২ সালে তার বাগানে প্রথম ফলন আসে। প্রথম বছরেই তিনি ৩৫ মন কমলা ও ৫০ মন মাল্টা বিক্রি করেন। তারপর দ্বিতীয় বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে তার বাগানের সবগুলো গাছেই ফলন আসে। এবারে তার মাল্টা গাছ থেকে ১২০ মন পেয়েছেন। এসব মাল্টা এরই মধ্যে বিক্রি করে ফেলেছেন। আর কমলা গাছ থেকে তিনি একশ’ মন কমলা পাওয়ার আশা করছেন।
এরই মধ্যে তিনি ৩০ মন কমলা বিক্রি সম্পন্ন করেছেন। আরো ৭০ মন কমলা পাবেন বলে আশা করছেন তিনি।
সরেজমিন তার বাগান পরিদর্শনে গেলে প্রভাষক সেলিম রেজা জানান, ২০২০ সালে চুয়াডাঙ্গা থেকে তিনি দু’শ কমলা ও দু’শ মাল্টার চারা কিনে এক একর জমিতে রোপন করেন।
সরেজমিনে বাগান ঘুরে দেখা যায়, প্রভাষক সেলিম রেজার কমলা বাগানে সারিবদ্ধভাবে লাগানো ৭/৮ ফিট উচ্চতার বিভিন্ন গাছে থোকায় থোকায় ঝুলে আছে রঙিন কমলা। একই উচ্চতার কয়েকটি গাছে এখনো মাল্টা রয়েছে।
প্রভাষক সেলিম রেজা জানান, তার বাগানের কমলা ও মাল্টা খুবই রসালো, মিষ্ট সুস্বাদু।
প্রতিদিনই দিনাজপুর জেলা শহরসহ আশপাশের বিভিন্ন উপজেলা থেকে লোকজন তার বাগান দেখতে আসেন এবং ফিরে যাওয়ার সময় ১০ কেজি ও ২০ কেজি করে কমলা কিনে নিয়ে বাড়ী যান।
তিনি জানান, এ বছর এরই মধ্যে ৩০ মন কমলা বিক্রি করেছেন। আরো ৭০ মন কমলা বিক্রি করতে পারবেন বলে আশা করছেন তিনি।
সেলিম রেজা জানান, তার কমলা বাগান দেখে এরই মধ্যে অনেকেই কমলার বাগান করার উদ্যোগ নিয়েছেন। প্রতিদিনই কেউ না কেউ তার নিকট থেকে কমলার চাষ কিভাবে করতে হবে সে বিষয়ে পরার্মশ নিচ্ছেন।
সাধারণ মানুষের চাহিদার কথা চিন্তা করে তিনি নিজ বাগানের মাতৃ গাছ থেকে বাগানের বিভিন্ন সারির ফাকে ফাকে সারিবদ্ধভাবে কয়েক হাজার কমলার চারা তৈরী করেছেন। এই চারা ১৫০ টাকা থেকে ২০০ টাকায় বিক্রি করেন।
এরই মধ্যে তার বাগানের চারায় দিনাজপুরসহ আশপাশের বিভিন্ন জেলায় বেশ কয়েকটি কমলা বাগান গড়ে উঠেছেন। তিনি জানান, কেউ নতুন করে কমলা বাগান করতে চাইলে তিনি তাদেরকে পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা দেবেন।
দিনাজপুর জেলার কাহারোল উপজেলার রামচন্দ্রপুর ইউনিয়নের সরনজা গ্রামের বাসিন্দা ও সদর উপজেলার চাঁদগঞ্জ ডিগ্রী কলেজের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক মোঃ সেলিম রেজা তার নিজস্ব এক একর জমিতে ২০২০ সালে চায়না ও পাকিস্তানী জাতের দুইশ কমলা ও দুইশ মাল্টার চারা রোপন করেন।
২০২২ সালে তার বাগানে প্রথম ফলন আসে। প্রথম বছরেই তিনি ৩৫ মন কমলা ও ৫০ মন মাল্টা বিক্রি করেন। তারপর দ্বিতীয় বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে তার বাগানের সবগুলো গাছেই ফলন আসে। এবারে তার মাল্টা গাছ থেকে ১২০ মন পেয়েছেন। এসব মাল্টা এরই মধ্যে বিক্রি করে ফেলেছেন। আর কমলা গাছ থেকে তিনি একশ’ মন কমলা পাওয়ার আশা করছেন।
এরই মধ্যে তিনি ৩০ মন কমলা বিক্রি সম্পন্ন করেছেন। আরো ৭০ মন কমলা পাবেন বলে আশা করছেন তিনি।
সরেজমিন তার বাগান পরিদর্শনে গেলে প্রভাষক সেলিম রেজা জানান, ২০২০ সালে চুয়াডাঙ্গা থেকে তিনি দু’শ কমলা ও দু’শ মাল্টার চারা কিনে এক একর জমিতে রোপন করেন।
সরেজমিনে বাগান ঘুরে দেখা যায়, প্রভাষক সেলিম রেজার কমলা বাগানে সারিবদ্ধভাবে লাগানো ৭/৮ ফিট উচ্চতার বিভিন্ন গাছে থোকায় থোকায় ঝুলে আছে রঙিন কমলা। একই উচ্চতার কয়েকটি গাছে এখনো মাল্টা রয়েছে।
প্রভাষক সেলিম রেজা জানান, তার বাগানের কমলা ও মাল্টা খুবই রসালো, মিষ্ট সুস্বাদু।
প্রতিদিনই দিনাজপুর জেলা শহরসহ আশপাশের বিভিন্ন উপজেলা থেকে লোকজন তার বাগান দেখতে আসেন এবং ফিরে যাওয়ার সময় ১০ কেজি ও ২০ কেজি করে কমলা কিনে নিয়ে বাড়ী যান।
তিনি জানান, এ বছর এরই মধ্যে ৩০ মন কমলা বিক্রি করেছেন। আরো ৭০ মন কমলা বিক্রি করতে পারবেন বলে আশা করছেন তিনি।
সেলিম রেজা জানান, তার কমলা বাগান দেখে এরই মধ্যে অনেকেই কমলার বাগান করার উদ্যোগ নিয়েছেন। প্রতিদিনই কেউ না কেউ তার নিকট থেকে কমলার চাষ কিভাবে করতে হবে সে বিষয়ে পরার্মশ নিচ্ছেন।
সাধারণ মানুষের চাহিদার কথা চিন্তা করে তিনি নিজ বাগানের মাতৃ গাছ থেকে বাগানের বিভিন্ন সারির ফাকে ফাকে সারিবদ্ধভাবে কয়েক হাজার কমলার চারা তৈরী করেছেন। এই চারা ১৫০ টাকা থেকে ২০০ টাকায় বিক্রি করেন।
এরই মধ্যে তার বাগানের চারায় দিনাজপুরসহ আশপাশের বিভিন্ন জেলায় বেশ কয়েকটি কমলা বাগান গড়ে উঠেছেন। তিনি জানান, কেউ নতুন করে কমলা বাগান করতে চাইলে তিনি তাদেরকে পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা দেবেন।