খানসামা সংবাদদাতা ॥ দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার আঙ্গারপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি ধীমান দাসের উপর হামলার ঘটনায় উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক রেজাউল করিমসহ এজাহার নামীয় ৫ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
খানসামা থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, অফিসার ইনচার্জ শেখ কামাল হোসেনের নেতৃত্বে রাতে দিনাজপুর কোতোয়ালি থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৩ জুলাই শনিবার সকালে তাদের আটক করা হয়। আটককৃতরা হলেন, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক রেজাউল করিম, উপজেলা ছাত্রলীগের বর্তমান কমিটির যুগ্ন আহবায়ক লিটন ইসলাম লিটু, উপজেলা আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগের সদস্য সচিব সবুজ আহমেদ, যুগ্ন আহবায়ক নুরজামাল ও আমিনুল ইসলাম।
এর আগে এজাহারভুক্ত আরেক আসামী উপজেলা মৎস্যজীবী লীগের যুগ্ন আহবায়ক সাজু ইসলামকে আটক করে আদালতে পাঠালে তিনি জামিন পান। অপরদিকে এজাহারভুক্ত ভেড়ভড়ী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক সাজাদ ইসলাম পলাতক রয়েছে।
অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ কামাল হোসেন আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী ধীমান দাস তাকে হামলার ঘটনাটি গুরুত্বের সাথে দেখে অপরাধীদের আটক করে বিজ্ঞ আদালতে পাঠানোর জন্য দিনাজপুর জেলা পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেন বিপিএম পিপিএম (বার) ও খানসামা থানার অফিসার ইনচার্জ শেখ কামাল হোসেনকে কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, আমাকে হামলার বিষয়টি গুরুত্বের সাথে দেখে অপরাধীদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
তবে তাদের জামিন না মন্জুর করে জেল হাজতে রেখে বিচার কার্য সম্পন্ন করলে কৃতজ্ঞ হতাম। কেননা তারা বাইরে থাকলে বিচারকার্যে বিঘ্নতা ঘটাতে পারে এবং আমি ও আমার পরিবার নিয়ে জীবন নাশের ভয়ে থাকতে হবে।
উল্লেখ্য যে, ফেসবুকে মাদকসহ ছাত্রলীগ নেতার স্ট্যাটাস শেয়ার দেওয়াকে কেন্দ্র করে উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি ও আঙ্গারপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ধীমান দাসের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।
বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় উপজেলার পাকেরহাটে চরনকালী মন্দিরের সামনে বাইপাশ সড়কে এই হামলার ঘটনা ঘটে।এ ঘটনায় খানসামা থানায় ৭ জন নামীয় আসামী করে অজ্ঞাত নামা ৩০/৩৫ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করা হয়।
খানসামা থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, অফিসার ইনচার্জ শেখ কামাল হোসেনের নেতৃত্বে রাতে দিনাজপুর কোতোয়ালি থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৩ জুলাই শনিবার সকালে তাদের আটক করা হয়। আটককৃতরা হলেন, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক রেজাউল করিম, উপজেলা ছাত্রলীগের বর্তমান কমিটির যুগ্ন আহবায়ক লিটন ইসলাম লিটু, উপজেলা আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগের সদস্য সচিব সবুজ আহমেদ, যুগ্ন আহবায়ক নুরজামাল ও আমিনুল ইসলাম।
এর আগে এজাহারভুক্ত আরেক আসামী উপজেলা মৎস্যজীবী লীগের যুগ্ন আহবায়ক সাজু ইসলামকে আটক করে আদালতে পাঠালে তিনি জামিন পান। অপরদিকে এজাহারভুক্ত ভেড়ভড়ী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক সাজাদ ইসলাম পলাতক রয়েছে।
অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ কামাল হোসেন আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী ধীমান দাস তাকে হামলার ঘটনাটি গুরুত্বের সাথে দেখে অপরাধীদের আটক করে বিজ্ঞ আদালতে পাঠানোর জন্য দিনাজপুর জেলা পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেন বিপিএম পিপিএম (বার) ও খানসামা থানার অফিসার ইনচার্জ শেখ কামাল হোসেনকে কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, আমাকে হামলার বিষয়টি গুরুত্বের সাথে দেখে অপরাধীদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
তবে তাদের জামিন না মন্জুর করে জেল হাজতে রেখে বিচার কার্য সম্পন্ন করলে কৃতজ্ঞ হতাম। কেননা তারা বাইরে থাকলে বিচারকার্যে বিঘ্নতা ঘটাতে পারে এবং আমি ও আমার পরিবার নিয়ে জীবন নাশের ভয়ে থাকতে হবে।
উল্লেখ্য যে, ফেসবুকে মাদকসহ ছাত্রলীগ নেতার স্ট্যাটাস শেয়ার দেওয়াকে কেন্দ্র করে উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি ও আঙ্গারপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ধীমান দাসের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।
বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় উপজেলার পাকেরহাটে চরনকালী মন্দিরের সামনে বাইপাশ সড়কে এই হামলার ঘটনা ঘটে।এ ঘটনায় খানসামা থানায় ৭ জন নামীয় আসামী করে অজ্ঞাত নামা ৩০/৩৫ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করা হয়।