লেপ-তোষক তৈরীর কারিগরী পেশা বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি ঐতিহ্যবাহী পেশা। এখন শীত আসলে কারিগররা লেপ-তোষক বানাচ্ছে এমন দৃশ্য কমে গেছে হিলিতে।
বাহারি কম্বল আর ম্যাট্রেসের দাপটে হারিয়ে যাচ্ছে লেপ-তোষকের কদর। আর এই সময় ও রুচির মধ্যস্থতায় বিপাকে পড়েছে খেটে খাওয়া লেপ-তোষকের ব্যবসায়ী ও কারিগররা। দীর্ঘদিনের এ ব্যবসাকে না পারছে ছেড়ে দিতে না পারছে ধরে রাখতে। তাদের কারো কাছে এটা ঐতিহ্যে আবার কারোর জন্য এটাই একমাত্র উপার্জনের উৎস।
ডিসেম্বরেও হিলির লেপ তোষকের দোকানগুলিতে নেই তেমন কোনো ভীড়। দুই একদিন পরপর বড়জোর একটা থেকে দুইটা কাষ্টমার পাওয়া যায়। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ আস্তে আস্তে হারিয়ে যাচ্ছে তুলার তৈরী লেপ-তোষকের চাহিদা। মানুষ এখন কম্বল আর ম্যাট্রেসের দিকে ঝুঁকছেন।
জানতে চাইলে হিলি বাজারের
লেপ-তোষক ব্যবসায়ী আরমান আলী জানান, লেপ তোষাকের চাহিদা এখন আর নাই মানুষের মধ্যে। এখন কম্বলই বেশি ব্যবহার করে মানুষ। আগে একটা সময় ১০টা ১৫টা করে লেপ বানাইতাম। এখন তো কাজই নাই। কেউ আর আগের মতো লেপ তোষক বানায় না। এখন শুধু বালিশ বানায়।
আগে মানুষ লেপ তোষক বানানোর জন্য বসে থাকতো। আর এখন কোন রকম ডাল-ভাত খেয়ে বেঁচে আছি। এখন সবই পাওয়া যায় মার্কেটে। গত ৪-৫ বছর যাবত আমাদের ব্যবসা লসের দিকে যাচ্ছে। ১ দিন কাজ করলে ৪ দিন বসে থাকতে হয়।
লেপ-তোষক তৈরীর ব্যবসায়ী আঃ খালেক বলেন, মানুষের হাতে এখন টাকা পয়সা নাই। দ্রব্যমূল্য যে হারে বাড়ছে, এতে মানুষ আর হাতে তৈরি লেপ তোষক বানাতে চায় না। এখন তো বাজারের বিভিন্ন দামের কম্বল পাওয়া যায়। লেপ এর বদলে কম্বল কিনে, দামও কম।
লেপের খরচ বেশী, কম্বলে খরচ কম। তাছাড়া লেপের থেকে কম্বল দেখতে সুন্দর বেশী। আগের মতো সেই চাহিদা নেই এখন আর। এক সময় শীত থাকতো টানা ৩ মাসেরও বেশী। এখন সেই শীত ১ মাসেই শেষ।
আমাদের ব্যবসা অনেকটা নাজেহাল অবস্থা। অনেকে লসের কারণে এই পেশা ছেড়ে দিচ্ছে। হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্য। ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে এই পেশার কারিগর।
বাহারি কম্বল আর ম্যাট্রেসের দাপটে হারিয়ে যাচ্ছে লেপ-তোষকের কদর। আর এই সময় ও রুচির মধ্যস্থতায় বিপাকে পড়েছে খেটে খাওয়া লেপ-তোষকের ব্যবসায়ী ও কারিগররা। দীর্ঘদিনের এ ব্যবসাকে না পারছে ছেড়ে দিতে না পারছে ধরে রাখতে। তাদের কারো কাছে এটা ঐতিহ্যে আবার কারোর জন্য এটাই একমাত্র উপার্জনের উৎস।
ডিসেম্বরেও হিলির লেপ তোষকের দোকানগুলিতে নেই তেমন কোনো ভীড়। দুই একদিন পরপর বড়জোর একটা থেকে দুইটা কাষ্টমার পাওয়া যায়। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ আস্তে আস্তে হারিয়ে যাচ্ছে তুলার তৈরী লেপ-তোষকের চাহিদা। মানুষ এখন কম্বল আর ম্যাট্রেসের দিকে ঝুঁকছেন।
জানতে চাইলে হিলি বাজারের
লেপ-তোষক ব্যবসায়ী আরমান আলী জানান, লেপ তোষাকের চাহিদা এখন আর নাই মানুষের মধ্যে। এখন কম্বলই বেশি ব্যবহার করে মানুষ। আগে একটা সময় ১০টা ১৫টা করে লেপ বানাইতাম। এখন তো কাজই নাই। কেউ আর আগের মতো লেপ তোষক বানায় না। এখন শুধু বালিশ বানায়।
আগে মানুষ লেপ তোষক বানানোর জন্য বসে থাকতো। আর এখন কোন রকম ডাল-ভাত খেয়ে বেঁচে আছি। এখন সবই পাওয়া যায় মার্কেটে। গত ৪-৫ বছর যাবত আমাদের ব্যবসা লসের দিকে যাচ্ছে। ১ দিন কাজ করলে ৪ দিন বসে থাকতে হয়।
লেপ-তোষক তৈরীর ব্যবসায়ী আঃ খালেক বলেন, মানুষের হাতে এখন টাকা পয়সা নাই। দ্রব্যমূল্য যে হারে বাড়ছে, এতে মানুষ আর হাতে তৈরি লেপ তোষক বানাতে চায় না। এখন তো বাজারের বিভিন্ন দামের কম্বল পাওয়া যায়। লেপ এর বদলে কম্বল কিনে, দামও কম।
লেপের খরচ বেশী, কম্বলে খরচ কম। তাছাড়া লেপের থেকে কম্বল দেখতে সুন্দর বেশী। আগের মতো সেই চাহিদা নেই এখন আর। এক সময় শীত থাকতো টানা ৩ মাসেরও বেশী। এখন সেই শীত ১ মাসেই শেষ।
আমাদের ব্যবসা অনেকটা নাজেহাল অবস্থা। অনেকে লসের কারণে এই পেশা ছেড়ে দিচ্ছে। হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্য। ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে এই পেশার কারিগর।