দিনাজপুরসহ দেশের বিভিন্ন কুরবানির বাজার মাতাচ্ছেন দিনাজপুরের রাজা। রাজা বাস করে উপজেলা ঘেঁষা পার্বতীপুরের হামিদপুর ইউপির মধ্যদূর্গাপুর গ্রামে আব্দুর রাজ্জাকের খামারে।
রাজ্জাক পেশায় একজন ব্যবসায়ী ও খামারি। দেশীয় পদ্ধতিতে প্রাকৃতিক খাবারে নিজের বাড়িতে রাজাসহ ১০টি গরু লালন-পালন করছেন তিনি। প্রায় সাড়ে ৪ বছর আগে তার খামারে ফ্রিজিয়ান জাতের গাভী থেকে জন্ম নেয় ‘রাজা’। হলেস্টান ফ্রিজিয়ান জাতের এই ষাড়টিকে রাজার হালেই লালন পালন করেছেন তিনি। তাই নামও রেখেছেন ‘দিনাজপুরের রাজা।
বিশাল আকৃতির ষাঁড়টি দেখার জন্য প্রতিদিন অসংখ্য উৎসুক মানুষ ভিড় করছেন রাজ্জাকের বাড়িতে।
আসন্ন ঈদুল আজহায় কুরবানির বাজারে বিক্রির জন্য নেওয়া হচ্ছে দিনাজপুরসহ আশেপাশের বিভিন্ন জেলাতে। আসছেন রাজধানী ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে গরু ব্যবসায়ীরা।
বিশালাকার সুঠাম দেহের সাদা-কালো রঙের এই ষাঁড়টির শরীরের দৈর্ঘ্য ১০ফিট, উচ্চতা ৬ ফিট প্রায়। ৩৫ মণ অর্থাৎ ১৪০০ কেজি ওজনের ষাঁড়টিকে নিয়ন্ত্রণ করতে প্রয়োজন হয় ৬ থেকে ৮ জন মানুষের।
বিশালাকার ও তেজী হওয়ায় কুরবানির হাটে আনা-নেওয়া করা খুবই কষ্টকর মনে করছেন আব্দুর রাজ্জাক। তাই বাড়ি থেকেই রাজাকে বিক্রির চেষ্টা করা হচ্ছে।
রাজ্জাক জানান, জন্মের পর তাকে দেশিয় পদ্ধতিতে প্রাকৃতিক খাবার খাইয়ে লালন-পালন করা হয়েছে। খাবারের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- খড়, ঘাস, ছোলা, ডাল, ভুষি, ভুট্টার আটা, চোপড়, খুদের ভাত, খৈল, ধানের গুড়া ও চিটাগুড়।
প্রতিদিন রাজার খাবারের তালিকায় খরচ হয় ১ হাজারেরও বেশি টাকা। তার বসবাসের স্থানে ৩টি ফ্যান দেওয়া রয়েছে। বিদ্যুৎ না থাকলে একাধিক হাত পাখা দিয়ে রাজাকে বাতাস করতে হয়। প্রতিদিন ৩/৪বার গোসল করাতে হয় রাজাকে। বর্তমানে রাজার ৬ দাঁত।
এবার কুরবানি উপলক্ষে রাজাকে বিক্রির সিদ্ধান্ত নিলে ঢাকা, রাজশাহী, খুলনা, বগুড়া, রংপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ক্রেতারা এসে রাজার দরদাম করছেন। প্রত্যাশিত দাম না বলায় এখনো অপেক্ষায় আছেন তিনি।
রাজ্জাকের দাবি, দিনাজপুর জেলায় তার ষাঁড়টিই সবচেয়ে বড় ও বেশি ওজনের। তার স্বভাব শান্ত প্রকৃতির হলেও মাঝে-মাঝে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। তখন তাকে সামলানো অসম্ভব হয়ে পড়ে। এ পর্যন্ত লালন-পালন করতে খরচ হয়েছে প্রায় ১২ লাখ টাকা।
রাজ্জাক পেশায় একজন ব্যবসায়ী ও খামারি। দেশীয় পদ্ধতিতে প্রাকৃতিক খাবারে নিজের বাড়িতে রাজাসহ ১০টি গরু লালন-পালন করছেন তিনি। প্রায় সাড়ে ৪ বছর আগে তার খামারে ফ্রিজিয়ান জাতের গাভী থেকে জন্ম নেয় ‘রাজা’। হলেস্টান ফ্রিজিয়ান জাতের এই ষাড়টিকে রাজার হালেই লালন পালন করেছেন তিনি। তাই নামও রেখেছেন ‘দিনাজপুরের রাজা।
বিশাল আকৃতির ষাঁড়টি দেখার জন্য প্রতিদিন অসংখ্য উৎসুক মানুষ ভিড় করছেন রাজ্জাকের বাড়িতে।
আসন্ন ঈদুল আজহায় কুরবানির বাজারে বিক্রির জন্য নেওয়া হচ্ছে দিনাজপুরসহ আশেপাশের বিভিন্ন জেলাতে। আসছেন রাজধানী ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে গরু ব্যবসায়ীরা।
বিশালাকার সুঠাম দেহের সাদা-কালো রঙের এই ষাঁড়টির শরীরের দৈর্ঘ্য ১০ফিট, উচ্চতা ৬ ফিট প্রায়। ৩৫ মণ অর্থাৎ ১৪০০ কেজি ওজনের ষাঁড়টিকে নিয়ন্ত্রণ করতে প্রয়োজন হয় ৬ থেকে ৮ জন মানুষের।
বিশালাকার ও তেজী হওয়ায় কুরবানির হাটে আনা-নেওয়া করা খুবই কষ্টকর মনে করছেন আব্দুর রাজ্জাক। তাই বাড়ি থেকেই রাজাকে বিক্রির চেষ্টা করা হচ্ছে।
রাজ্জাক জানান, জন্মের পর তাকে দেশিয় পদ্ধতিতে প্রাকৃতিক খাবার খাইয়ে লালন-পালন করা হয়েছে। খাবারের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- খড়, ঘাস, ছোলা, ডাল, ভুষি, ভুট্টার আটা, চোপড়, খুদের ভাত, খৈল, ধানের গুড়া ও চিটাগুড়।
প্রতিদিন রাজার খাবারের তালিকায় খরচ হয় ১ হাজারেরও বেশি টাকা। তার বসবাসের স্থানে ৩টি ফ্যান দেওয়া রয়েছে। বিদ্যুৎ না থাকলে একাধিক হাত পাখা দিয়ে রাজাকে বাতাস করতে হয়। প্রতিদিন ৩/৪বার গোসল করাতে হয় রাজাকে। বর্তমানে রাজার ৬ দাঁত।
এবার কুরবানি উপলক্ষে রাজাকে বিক্রির সিদ্ধান্ত নিলে ঢাকা, রাজশাহী, খুলনা, বগুড়া, রংপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ক্রেতারা এসে রাজার দরদাম করছেন। প্রত্যাশিত দাম না বলায় এখনো অপেক্ষায় আছেন তিনি।
রাজ্জাকের দাবি, দিনাজপুর জেলায় তার ষাঁড়টিই সবচেয়ে বড় ও বেশি ওজনের। তার স্বভাব শান্ত প্রকৃতির হলেও মাঝে-মাঝে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। তখন তাকে সামলানো অসম্ভব হয়ে পড়ে। এ পর্যন্ত লালন-পালন করতে খরচ হয়েছে প্রায় ১২ লাখ টাকা।