একেই বলে ভাগ্য! বাড়িতে নুন আনতে পান্তা ফুরোনোর মতো অবস্থা । যে বাড়িতে একদিক দিয়ে কুত্তা ঢুকে আর একদিকে বাহির হয় সেই টিনের বাড়িতে লটারীতে পাওয়া তিন লক্ষ টাকার আড়িয়া (ষাঁড়) এবং পাঁচ ভরি স্বর্ণ এ যেনো বাঁশীর সুরে রাজ কন্যার ছুটে আসার গল্প ।
২০ টাকা করে পাঁচটি লটারির টিকেট কেটেছিলেন হযরত আলী। লটারী টিকেট কেটে বাড়ি ভেরার পথে আসছিলো হযরত। কেন জানি মনে হলো পাঁচটি টিকেট কিনেছি আর একটি টিকিটে ২০ টাকায় কিনে বাড়িতে যাবো। এই ফিরে এসে ২০ টাকায় যে ভাগ্য বদলে যাবে তা ভাবতেই পারেননি হযরত ।
এভাবেই রাতারাতি লটারি টিকেট কেটে লাখপতি হলেন হযরত । গত( ০৩ মার্চ) শুক্রবার ঘটনাটি বগুড়া ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প মেলা-২০২৩ /
এর মেলা প্রবেশ টিকিটের আকর্ষণী পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ঘটে।
বগুড়ার মাটির ডালি বিমান মোড় এলাকার নামাবালা গ্রামের ফজলুল হাজ্বীর ভাড়াটে এক সন্তানের জনক মোঃ হযরত আলী পাঁচ ভরী স্বর্ণ ও একটি আড়িয়া (ষাঁড়) লটারীতে পেয়েছেন।
তথ্য সূত্রে যানা যায় যে, দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর উপজেলার ৬ নং মোমিনপুর ইউনিয়নের রোস্তমনগর, মিলপাড়ার মোহাম্মদ আলী প্রামাণিক এর সন্তান মোঃ হযরত আলী (২৭) বগুড়া জি,আই,ফিটিংস এ চার বছর যাবৎ চাকুরী করে আসছেন। বাবা মোহাম্মদ আলী দিন মজুরী কাজ করেন।
তাঁদের বাড়ির অবস্থা খুবই খারাপ। একটি ছোট বাড়ির মধ্যেই বহু জনের বসবাস। সেখানে কোনওরকমে দিন কাটান তাঁরা।
ভাগ্য যাতে ফেরে সেই স্বপ্ন দেখছিলেন বহু দিন ধরেই। কিন্তু, বললেই কি আর ভাগ্য ফিরে যায়! রাতারাতি লাখপতি ও কোটিপতি হওয়ার স্বপ্ন দেখেন অনেকেই।
কিন্তু, স্বপ্ন আর বাস্তবের মিল থাকে না অনেক সময়। লাখপতি ও কোটিপতি হতে কেউ বিনিয়োগ করেন শেয়ার মার্কেটে, কেউ টাকা রাখেন মিউচুয়াল ফান্ডে। যদিও এর কোনওটিই সম্ভব ছিল না হযরত আলী ও তার বাবা’র কাছে। তাই ভেবেছিলেন লটারি কাটবেন যদি লাইগা যায়।
এরপর প্রতিদিনের মত ঘুরতে যান বাড়ির কাছের সেই বগুড়া ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প মেলা-২০২৩ এ। সেখানে সে ২০ টাকায় দিয়ে লটারির টিকিট কেনেন। আর সেই ২০ টাকায় লটারি কেটেই বাজিমাত। প্রায় ৭ লক্ষ টাকা জেতেন তিনি।
যদিও তখনও তাঁরা স্বপ্নেও ভাবেননি একটি টিকিটই বদলে দিতে চলেছে তাঁর গোটা জীবন। টিকেট কেটে বাড়িতে গিয়ে ডিশ লাইনে টিভিতে দেখে যে ওর হাতে থাকা টিকিটের নম্বরে প্রথম পুরস্কার পাঁচ ভরী স্বর্ণ ও একটি তিন লক্ষ টাকা আড়িয়া ( ষাঁড়) পেয়েছে সেটিই রয়েছে তাঁর পকেটে।
খুশিতে আত্মহারা হয়ে ছুটে আসেন বগুড়া ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প মেলায়। গোটা ঘটনা খুলে বলেন বাড়ির সকলের কাছে। খুশির জোয়ারে ভেসে যায় গোটা পরিবার। লটারি জেতার পর হযরত আলীকে মেলা কর্তৃপক্ষ যথেষ্ট সহযোগিতা করেছেন বললেন হযরত আলী।
পিকআপ যোগে দেশের বাড়ি দিনাজপুরের পার্বতীপুরে এলে লটারীতে পাওয়া বিশাল আকারের আড়িয়া (ষাঁড়) গরুটি দেখতে শত-শত মানুষের ভিড় হচ্ছে তার সেই ভাঙ্গা টিনের বাড়িতে।
তবে এতগুলো টাকা নিয়ে কী করবেন তিনি? এর উত্তরে বলেন, “বাড়ির অবস্থা খুবই খারাপ। একটা ছোট বাড়ির মধ্যেই একসঙ্গে অনেক সদস্যের বসবাস। কি করবো ভেবে পাচ্ছি না।
তবে সন্তানকে ভালো করে পড়াশোনা করাব, আর কিছু আবাদি জমি বন্ধক নিয়ে চাষাবাদ করার চেষ্টা করব।
২০ টাকা করে পাঁচটি লটারির টিকেট কেটেছিলেন হযরত আলী। লটারী টিকেট কেটে বাড়ি ভেরার পথে আসছিলো হযরত। কেন জানি মনে হলো পাঁচটি টিকেট কিনেছি আর একটি টিকিটে ২০ টাকায় কিনে বাড়িতে যাবো। এই ফিরে এসে ২০ টাকায় যে ভাগ্য বদলে যাবে তা ভাবতেই পারেননি হযরত ।
এভাবেই রাতারাতি লটারি টিকেট কেটে লাখপতি হলেন হযরত । গত( ০৩ মার্চ) শুক্রবার ঘটনাটি বগুড়া ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প মেলা-২০২৩ /
এর মেলা প্রবেশ টিকিটের আকর্ষণী পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ঘটে।
বগুড়ার মাটির ডালি বিমান মোড় এলাকার নামাবালা গ্রামের ফজলুল হাজ্বীর ভাড়াটে এক সন্তানের জনক মোঃ হযরত আলী পাঁচ ভরী স্বর্ণ ও একটি আড়িয়া (ষাঁড়) লটারীতে পেয়েছেন।
তথ্য সূত্রে যানা যায় যে, দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর উপজেলার ৬ নং মোমিনপুর ইউনিয়নের রোস্তমনগর, মিলপাড়ার মোহাম্মদ আলী প্রামাণিক এর সন্তান মোঃ হযরত আলী (২৭) বগুড়া জি,আই,ফিটিংস এ চার বছর যাবৎ চাকুরী করে আসছেন। বাবা মোহাম্মদ আলী দিন মজুরী কাজ করেন।
তাঁদের বাড়ির অবস্থা খুবই খারাপ। একটি ছোট বাড়ির মধ্যেই বহু জনের বসবাস। সেখানে কোনওরকমে দিন কাটান তাঁরা।
ভাগ্য যাতে ফেরে সেই স্বপ্ন দেখছিলেন বহু দিন ধরেই। কিন্তু, বললেই কি আর ভাগ্য ফিরে যায়! রাতারাতি লাখপতি ও কোটিপতি হওয়ার স্বপ্ন দেখেন অনেকেই।
কিন্তু, স্বপ্ন আর বাস্তবের মিল থাকে না অনেক সময়। লাখপতি ও কোটিপতি হতে কেউ বিনিয়োগ করেন শেয়ার মার্কেটে, কেউ টাকা রাখেন মিউচুয়াল ফান্ডে। যদিও এর কোনওটিই সম্ভব ছিল না হযরত আলী ও তার বাবা’র কাছে। তাই ভেবেছিলেন লটারি কাটবেন যদি লাইগা যায়।
এরপর প্রতিদিনের মত ঘুরতে যান বাড়ির কাছের সেই বগুড়া ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প মেলা-২০২৩ এ। সেখানে সে ২০ টাকায় দিয়ে লটারির টিকিট কেনেন। আর সেই ২০ টাকায় লটারি কেটেই বাজিমাত। প্রায় ৭ লক্ষ টাকা জেতেন তিনি।
যদিও তখনও তাঁরা স্বপ্নেও ভাবেননি একটি টিকিটই বদলে দিতে চলেছে তাঁর গোটা জীবন। টিকেট কেটে বাড়িতে গিয়ে ডিশ লাইনে টিভিতে দেখে যে ওর হাতে থাকা টিকিটের নম্বরে প্রথম পুরস্কার পাঁচ ভরী স্বর্ণ ও একটি তিন লক্ষ টাকা আড়িয়া ( ষাঁড়) পেয়েছে সেটিই রয়েছে তাঁর পকেটে।
খুশিতে আত্মহারা হয়ে ছুটে আসেন বগুড়া ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প মেলায়। গোটা ঘটনা খুলে বলেন বাড়ির সকলের কাছে। খুশির জোয়ারে ভেসে যায় গোটা পরিবার। লটারি জেতার পর হযরত আলীকে মেলা কর্তৃপক্ষ যথেষ্ট সহযোগিতা করেছেন বললেন হযরত আলী।
পিকআপ যোগে দেশের বাড়ি দিনাজপুরের পার্বতীপুরে এলে লটারীতে পাওয়া বিশাল আকারের আড়িয়া (ষাঁড়) গরুটি দেখতে শত-শত মানুষের ভিড় হচ্ছে তার সেই ভাঙ্গা টিনের বাড়িতে।
তবে এতগুলো টাকা নিয়ে কী করবেন তিনি? এর উত্তরে বলেন, “বাড়ির অবস্থা খুবই খারাপ। একটা ছোট বাড়ির মধ্যেই একসঙ্গে অনেক সদস্যের বসবাস। কি করবো ভেবে পাচ্ছি না।
তবে সন্তানকে ভালো করে পড়াশোনা করাব, আর কিছু আবাদি জমি বন্ধক নিয়ে চাষাবাদ করার চেষ্টা করব।