নানা রকম অব্যবস্থাপনার কারণে রেলওয়েতে লোকসান হচ্ছে বলে জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম।
টিকিট কালোবাজারির ব্যাপারে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। রেললাইন সম্প্রসারণ ও প্রতিটি জেলায় পৌঁছানোর কথাও জানান তিনি। শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলায় অবস্থিত কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
রেলমন্ত্রী বলেন, ‘ইতোমধ্যেই এ ব্যাপারে আমরা কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটাকে লাভজনক করতে হলে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিতে হবে। এই সিদ্ধান্তগুলো আমরা যথাযথ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে নেবো।’
তিনি আরও বলেন, ‘টিকিট কালোবাজারির ব্যাপারে ইতোমধ্যে দুটি চক্রকে ধরা হয়েছে। ঈদের আগে টিকিট কালোবাজারি যেন না হয় সে জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
এর সঙ্গে অনেক সরকারি সংস্থাকে জড়িত করা হয়েছে যাতে করে টিকিট কালোবাজারি না হয়। সহজকেও এ ব্যাপারে সতর্ক করা হয়েছে। যদি কেউ জড়িত থাকে তাহলে তাকে আইনের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।
বিরল থেকে ভারতের রাধিকাপুর পর্যন্ত রেলওয়ে সংযোগ স্থাপন করে স্থলবন্দর চালুর ব্যাপারে জিল্লুল হাকিম বলেন এগুলোর সঙ্গে অনেকগুলো বিষয় জড়িত রয়েছে। আমাদের রেলওয়ের বগি দরকার, ইঞ্জিন দরকার, চালক দরকার, স্টেশনমাস্টার দরকার, বিভিন্ন টেকনিক্যাল লোকজন জড়িত।
এগুলোর ব্যবস্থা করতে পারলে আমাদের সিদ্ধান্ত রয়েছে এবং প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ রেললাইন সম্প্রসারিত করতে হবে। প্রতিটি জেলায় রেললাইন পৌঁছাতে হবে। কারণ, এটা এখন সস্তা। এটা যাত্রীদের জন্য এবং মালামাল পরিবহনের জন্যও। আমরা চেষ্টা করছি, সস্তায় পরিবহনব্যবস্থা চালু করার।
তিনি বলেন এই কারখানার ব্যাপারে সম্পূর্ণভাবে আলোচনা করে সক্ষমতা বাড়ানোর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। এখানে জনবল সংকট রয়েছে। এটি দূর করার চেষ্টা করা হচ্ছে। চলতি বছরেই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
এ সময় দিনাজপুর জেলা প্রশাসক শাকিল আহমেদসহ রেলওয়ে মন্ত্রণালয় ও লোকোমোটিভ কারখানার বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
টিকিট কালোবাজারির ব্যাপারে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। রেললাইন সম্প্রসারণ ও প্রতিটি জেলায় পৌঁছানোর কথাও জানান তিনি। শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলায় অবস্থিত কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
রেলমন্ত্রী বলেন, ‘ইতোমধ্যেই এ ব্যাপারে আমরা কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটাকে লাভজনক করতে হলে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিতে হবে। এই সিদ্ধান্তগুলো আমরা যথাযথ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে নেবো।’
তিনি আরও বলেন, ‘টিকিট কালোবাজারির ব্যাপারে ইতোমধ্যে দুটি চক্রকে ধরা হয়েছে। ঈদের আগে টিকিট কালোবাজারি যেন না হয় সে জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
এর সঙ্গে অনেক সরকারি সংস্থাকে জড়িত করা হয়েছে যাতে করে টিকিট কালোবাজারি না হয়। সহজকেও এ ব্যাপারে সতর্ক করা হয়েছে। যদি কেউ জড়িত থাকে তাহলে তাকে আইনের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।
বিরল থেকে ভারতের রাধিকাপুর পর্যন্ত রেলওয়ে সংযোগ স্থাপন করে স্থলবন্দর চালুর ব্যাপারে জিল্লুল হাকিম বলেন এগুলোর সঙ্গে অনেকগুলো বিষয় জড়িত রয়েছে। আমাদের রেলওয়ের বগি দরকার, ইঞ্জিন দরকার, চালক দরকার, স্টেশনমাস্টার দরকার, বিভিন্ন টেকনিক্যাল লোকজন জড়িত।
এগুলোর ব্যবস্থা করতে পারলে আমাদের সিদ্ধান্ত রয়েছে এবং প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ রেললাইন সম্প্রসারিত করতে হবে। প্রতিটি জেলায় রেললাইন পৌঁছাতে হবে। কারণ, এটা এখন সস্তা। এটা যাত্রীদের জন্য এবং মালামাল পরিবহনের জন্যও। আমরা চেষ্টা করছি, সস্তায় পরিবহনব্যবস্থা চালু করার।
তিনি বলেন এই কারখানার ব্যাপারে সম্পূর্ণভাবে আলোচনা করে সক্ষমতা বাড়ানোর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। এখানে জনবল সংকট রয়েছে। এটি দূর করার চেষ্টা করা হচ্ছে। চলতি বছরেই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
এ সময় দিনাজপুর জেলা প্রশাসক শাকিল আহমেদসহ রেলওয়ে মন্ত্রণালয় ও লোকোমোটিভ কারখানার বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।