অবৈধপথে ভারতে পাচারের সময় দিনাজপুরের বিরামপুর সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে ২ কেজি ৪৬৬ গ্রাম সাপের বিষ উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
শুক্রবার (২৬ জুলাই) ভোর রাতে ৪টার দিকে বিরামপুর উপজেলার ঘাসুরিয়া সীমান্তে ভারতে পাচারকালে মালিকবিহীন অবস্থায় সাপের বিষ উদ্ধার করা হয়।
যার আনুমানিক বাজারমূল্য ১৬ কোটি ২ লাখ ৯০ হাজার টাকা বলে জানান জয়পুরহাট ব্যাটালিয়নের (২০ বিজিবি) সদস্যরা।
জয়পুরহাট-২০ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ব্যাটালিয়ন (বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল নাহিদ নেওয়াজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি বিরামপুর উপজেলার ঘাসুরিয়া এলাকা দিয়ে কিছু সাপের বিষ ভারতে পাচার হচ্ছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে জয়পুরহাট ২০ বিজিবির আওতায় বিরামপুরের ঘাসুরিয়া ক্যাম্পের টহলরত নায়েব সুবেদার আনিছুর রহমানের টহলদল ঘাসুরিয়া ক্যাম্পের বিজিবি সদস্যদের সমন্বয়ে অভিযান চালানো হয়
এ সময় বিরামপুর সীমান্তের ২৮৯/৪১ পিলার থেকে আনুমানিক ২০০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে দক্ষিণ দামুদরপুর মাঠে মালিকবিহীন অবস্থায় ২টি কাচের জার উদ্ধার করা হয়। গোলাপি ও সাদা রঙের দুটি জার থেকে ২ কেজি ৪৬৬ গ্রাম সাপের বিষ উদ্ধার করা হয়। যার আনুমানিক মূল্য ১৬ কোটি ২ লাখ ৯০ হাজার টাকা।
ঘাসুরিয়া সীমান্তে ১৬ কোটি ২ লাখ ৯০ টাকার সাপের বিষ উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করে বিরামপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক সুব্রত কুমার সরকার কালবেলাকে জানান, ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে বিরামপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এর আগে চলতি বছরের ১০ এপ্রিল বিরামপুর উপজেলার ঘাসুরিয়া সীমান্ত পিলারের কাছে অভিযান পরিচালনা করে এক কেজি সাপের বিষ উদ্ধার করা হয়েছিল। উদ্ধারকৃত সাপের বিষের আনুমানিক মূল্য ছিল এক কোটি ২০ লাখ টাকা।
অপরদিকে এর আগে চলতি বছরের ১০ মে বিরামপুর উপজেলার ঘাসুরিয়া সীমান্ত পিলারের কাছে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ২৯০/২৭ এস হতে আনুমানিক ২০ গজের মধ্যে অভিযান পরিচালনা করে এক কেজি সাপের বিষ উদ্ধার করা হয়েছিল। উদ্ধারকৃত সাপের বিষের আনুমানিক মূল্য ছিল এক কোটি ২০ লাখ টাকা।
এ সময় মালিকবিহীন ২টি কাচের জার উদ্ধার করা হয়। যার ভেতরে রক্ষিত অবস্থায় সাদা রঙের সাপের বিষ ১ কেজি ২০৩ গ্রাম এবং কালো রঙের সাপের বিষ ১ কেজি ৪৭১ গ্রাম উদ্ধার রয়েছে।
মোট ২ কেজি ৪৭১ গ্রাম সাপের বিষ উদ্ধার করা হয়েছে। যার আনুমানিক মূল্য ২ কোটি ৯৬ লাখ ৫২ হাজার টাকা। এ বিষয়ে বিরামপুর থানায় মামলা দায়ের হয়েছে
শুক্রবার (২৬ জুলাই) ভোর রাতে ৪টার দিকে বিরামপুর উপজেলার ঘাসুরিয়া সীমান্তে ভারতে পাচারকালে মালিকবিহীন অবস্থায় সাপের বিষ উদ্ধার করা হয়।
যার আনুমানিক বাজারমূল্য ১৬ কোটি ২ লাখ ৯০ হাজার টাকা বলে জানান জয়পুরহাট ব্যাটালিয়নের (২০ বিজিবি) সদস্যরা।
জয়পুরহাট-২০ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ব্যাটালিয়ন (বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল নাহিদ নেওয়াজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি বিরামপুর উপজেলার ঘাসুরিয়া এলাকা দিয়ে কিছু সাপের বিষ ভারতে পাচার হচ্ছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে জয়পুরহাট ২০ বিজিবির আওতায় বিরামপুরের ঘাসুরিয়া ক্যাম্পের টহলরত নায়েব সুবেদার আনিছুর রহমানের টহলদল ঘাসুরিয়া ক্যাম্পের বিজিবি সদস্যদের সমন্বয়ে অভিযান চালানো হয়
এ সময় বিরামপুর সীমান্তের ২৮৯/৪১ পিলার থেকে আনুমানিক ২০০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে দক্ষিণ দামুদরপুর মাঠে মালিকবিহীন অবস্থায় ২টি কাচের জার উদ্ধার করা হয়। গোলাপি ও সাদা রঙের দুটি জার থেকে ২ কেজি ৪৬৬ গ্রাম সাপের বিষ উদ্ধার করা হয়। যার আনুমানিক মূল্য ১৬ কোটি ২ লাখ ৯০ হাজার টাকা।
ঘাসুরিয়া সীমান্তে ১৬ কোটি ২ লাখ ৯০ টাকার সাপের বিষ উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করে বিরামপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক সুব্রত কুমার সরকার কালবেলাকে জানান, ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে বিরামপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এর আগে চলতি বছরের ১০ এপ্রিল বিরামপুর উপজেলার ঘাসুরিয়া সীমান্ত পিলারের কাছে অভিযান পরিচালনা করে এক কেজি সাপের বিষ উদ্ধার করা হয়েছিল। উদ্ধারকৃত সাপের বিষের আনুমানিক মূল্য ছিল এক কোটি ২০ লাখ টাকা।
অপরদিকে এর আগে চলতি বছরের ১০ মে বিরামপুর উপজেলার ঘাসুরিয়া সীমান্ত পিলারের কাছে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ২৯০/২৭ এস হতে আনুমানিক ২০ গজের মধ্যে অভিযান পরিচালনা করে এক কেজি সাপের বিষ উদ্ধার করা হয়েছিল। উদ্ধারকৃত সাপের বিষের আনুমানিক মূল্য ছিল এক কোটি ২০ লাখ টাকা।
এ সময় মালিকবিহীন ২টি কাচের জার উদ্ধার করা হয়। যার ভেতরে রক্ষিত অবস্থায় সাদা রঙের সাপের বিষ ১ কেজি ২০৩ গ্রাম এবং কালো রঙের সাপের বিষ ১ কেজি ৪৭১ গ্রাম উদ্ধার রয়েছে।
মোট ২ কেজি ৪৭১ গ্রাম সাপের বিষ উদ্ধার করা হয়েছে। যার আনুমানিক মূল্য ২ কোটি ৯৬ লাখ ৫২ হাজার টাকা। এ বিষয়ে বিরামপুর থানায় মামলা দায়ের হয়েছে