দিনাজপুর জেলার বিরল উপজেলার মাধববাটী গ্রামে লিচু চাষ করে সফল হয়েছেন শামসুদ্দীন আহমেদের ছোট ছেলে আফ্রাহিম বাদশা মানিক। তিনি তার বাবার লিচু চাষকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করে সফল কৃষি উদ্যোক্তা হয়েছেন।
জানা যায়, আফ্রাহিম বাদশা দিনাজপুর সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে পাওয়ার টেকনোলজিতে পড়াশোনা শেষ করেন। এরপর উপ-প্রকৌশলী হিসেবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। একসময় চাকরি থেকে ইস্তফা দিয়ে ঢাকায় পাওয়ার টেকনোলজি ইঞ্জিনিয়ারিং নামে একটি প্রতিষ্ঠান দাঁড় করান।
করোনাকালে ব্যবসা খারাপ হওয়ায় কার্যক্রম সংকুচিত করে কৃষি উদ্যোক্তা হওয়ার বিষয়কে গুরুত্ব দেন।পরে নিজ এলাকা দিনাজপুরের বিরল উপজেলায় বাবার দেখানো লিচু চাষে মনোযোগী হন। এ বছর তিনি প্রায় ১০ একর জায়গায় লিচুর বাগান করেছেন। যেখানে প্রায় ৪৫০টি লিচু গাছ আছে। আশানুরূপ ফলন হলেও প্রচণ্ড তাপদাহে কিছু লিচু ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
তারপরও তিনি প্রায় ৫০ লাখ টাকার লিচু বিক্রির আশা করছেন।প্রকৌশলী থেকে কৃষি উদ্যোক্তা হওয়া প্রসঙ্গে আফ্রাহিম বাদশা বলেন, ‘বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। বাবার দেখানো পথকে আমি গ্রহণ করেছি। করোনা পরবর্তী সময়ে নিজ এলাকায় সময় অতিবাহিত করি। পারিবারিক লিচু বাগানের পাশাপাশি কিছু জায়গা ইজারা নিয়ে লিচু চাষ করেছি।’
তিনি বলেন, ‘এলাকার মানুষের কর্মসংস্থানেরও সুযোগ হয়েছে আমার বাগানে। শ্রমিকরা চুক্তিভিত্তিক লিচু পেড়ে থাকেন। সরাসরি বাগান থেকে পাইকারি ক্রেতারা লিচু সংগ্রহ করে দেশের বিভিন্ন এলাকায় পাঠিয়ে থাকেন।
এবার তার বাগানের লিচুর প্রতি পাইকারি ক্রেতাদের বিশেষ আগ্রহ আছে উল্লেখ করে বলেন, ‘লিচু চাষের প্রসারে আধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয় প্রয়োজন। একই সঙ্গে সরকার হিমাগার তৈরি করলে লিচু সংরক্ষণে চাষিদের সুবিধা হয়।
লিচু চাষিদের সহজ শর্তে ঋণের ব্যবস্থার পাশাপাশি এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন হলে কৃষকদের অর্থনৈতিক সংকট কমে আসবে। একই সঙ্গে সহজ হবে লিচুর বাজারজাতকরণ। নতুন নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হবে বলেও তিনি মনে করেন।
জানা যায়, আফ্রাহিম বাদশা দিনাজপুর সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে পাওয়ার টেকনোলজিতে পড়াশোনা শেষ করেন। এরপর উপ-প্রকৌশলী হিসেবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। একসময় চাকরি থেকে ইস্তফা দিয়ে ঢাকায় পাওয়ার টেকনোলজি ইঞ্জিনিয়ারিং নামে একটি প্রতিষ্ঠান দাঁড় করান।
করোনাকালে ব্যবসা খারাপ হওয়ায় কার্যক্রম সংকুচিত করে কৃষি উদ্যোক্তা হওয়ার বিষয়কে গুরুত্ব দেন।পরে নিজ এলাকা দিনাজপুরের বিরল উপজেলায় বাবার দেখানো লিচু চাষে মনোযোগী হন। এ বছর তিনি প্রায় ১০ একর জায়গায় লিচুর বাগান করেছেন। যেখানে প্রায় ৪৫০টি লিচু গাছ আছে। আশানুরূপ ফলন হলেও প্রচণ্ড তাপদাহে কিছু লিচু ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
তারপরও তিনি প্রায় ৫০ লাখ টাকার লিচু বিক্রির আশা করছেন।প্রকৌশলী থেকে কৃষি উদ্যোক্তা হওয়া প্রসঙ্গে আফ্রাহিম বাদশা বলেন, ‘বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। বাবার দেখানো পথকে আমি গ্রহণ করেছি। করোনা পরবর্তী সময়ে নিজ এলাকায় সময় অতিবাহিত করি। পারিবারিক লিচু বাগানের পাশাপাশি কিছু জায়গা ইজারা নিয়ে লিচু চাষ করেছি।’
তিনি বলেন, ‘এলাকার মানুষের কর্মসংস্থানেরও সুযোগ হয়েছে আমার বাগানে। শ্রমিকরা চুক্তিভিত্তিক লিচু পেড়ে থাকেন। সরাসরি বাগান থেকে পাইকারি ক্রেতারা লিচু সংগ্রহ করে দেশের বিভিন্ন এলাকায় পাঠিয়ে থাকেন।
এবার তার বাগানের লিচুর প্রতি পাইকারি ক্রেতাদের বিশেষ আগ্রহ আছে উল্লেখ করে বলেন, ‘লিচু চাষের প্রসারে আধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয় প্রয়োজন। একই সঙ্গে সরকার হিমাগার তৈরি করলে লিচু সংরক্ষণে চাষিদের সুবিধা হয়।
লিচু চাষিদের সহজ শর্তে ঋণের ব্যবস্থার পাশাপাশি এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন হলে কৃষকদের অর্থনৈতিক সংকট কমে আসবে। একই সঙ্গে সহজ হবে লিচুর বাজারজাতকরণ। নতুন নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হবে বলেও তিনি মনে করেন।