নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টিসহ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার যে ইশতেহার আওয়ামী লীগ দিয়েছে, সেটি এখন বাংলাদেশের ইশতেহারে পরিণত হয়েছে।
শনিবার (২৭ জানুয়ারি) দুপুরে দিনাজপুরের বোচাগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
দিনাজপুরে-২ আসনের সংসদ সদস্য খালিদ মাহমুদ চৌধুরী প্রতিমন্ত্রী হিসেবে আবারও দায়িত্ব পাওয়ায় তাকে এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
এ সময় বোচাগঞ্জ এলাকার জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, আপনাদের ভালোবাসাই আমার পথ চলার প্রেরণা। নির্বাচনকালীন সময়ে বারবার একটা কথা বলেছি, আমরা বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়তে চাই।
এটি একটি স্লোগান বা রাজনৈতিক স্লোগান নয়; দীর্ঘ নির্বাসিত জীবন থেকে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দেশের মাটিতে ফিরে এসে বলেছিলেন বাংলার মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য এসেছি। বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলার গড়তে যে শপথ নিয়েছিলেন তিনি, তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ সোনার বাংলাদেশ হয়েছে।
শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই দারিদ্র্যতাকে জয় করেছি। উন্নয়নশীল দেশে পদার্পণ করেছি, ২৬ সালের মধ্যে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে। এখানেই শেষ নয়, ৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে।
আওয়ামী লীগের ইশতেহার বাংলাদেশের ইশতেহারে পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ইশতেহার বাস্তবায়ন করতে গেলে স্মার্ট ও আধুনিক পদক্ষেপ আমাদের নিতে হবে। বেকারত্ব ঘোচাতে হবে, কর্মসংস্থান তৈরি করতে হবে।
আমি নির্বাচনী প্রত্যেকটি পথসভায় তরুণ যুবকদের বলেছিলাম, আগামীর বাংলাদেশ হচ্ছে তোমাদের বাংলাদেশ। সেজন্য দক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে নিজেকে। এসময় শিক্ষাব্যবস্থা আধুনিকায়ন এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের উপযোগী হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢেলে সাজানোর প্রয়োজনীয়তার কথাও বলেন প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিভিন্ন স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা থেকে শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী এসেছেন। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। প্রত্যেকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতে মানসম্মত শিক্ষা আমরা চালু করতে পারি।
আমাদের এলাকার সব শিক্ষক এবং অভিভাবকের পবিত্র দায়িত্ব, আসুন আমরা শপথ নিই, আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে আমরা মানসম্পন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলে দক্ষ নাগরিক গড়ে তুলব। সেই দক্ষ নাগরিকরাই আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবে।
এ সময় বোচাগঞ্জ উপজেলার জনগণকে উদ্দেশ্য করে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার অনেক উন্নয়ন করেছে, আরও বাকি আছে। শেখ হাসিনার হাতে দেশ-পথ হারাবে না বাংলাদেশ। রাস্তা-ঘাটসহ অবকাঠামো ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে।
আপনারা নিরাপদ সমাজব্যবস্থার জন্য নৌকায় ভোট দিয়েছেন। বোচাগঞ্জের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আমরা লড়াই করে যাব। এ সময় রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব যাতে সৎ ও নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করতে পারেন সেজন্য এলাকাবাসীর দোয়া ও আশীর্বাদ চান খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
তার ওপর আস্থা রাখায় বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানান তিনি।
এ সময় বোচাগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু সৈয়দ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আফসার আলী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ডালিম সরকার, থানার ওসি আবু বক্কর সিদ্দিক রাসেল, সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাইফুল হুদা, বোচাগঞ্জ উপজেলার সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো. জাফর উল্লাহ, বোচাগঞ্জ উপজেলার সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান, আওয়ামী লীগের বিভিন্ন শাখা ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা এবং সকল সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা ফুল দিয়ে বরণ করে নেন।
শনিবার (২৭ জানুয়ারি) দুপুরে দিনাজপুরের বোচাগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
দিনাজপুরে-২ আসনের সংসদ সদস্য খালিদ মাহমুদ চৌধুরী প্রতিমন্ত্রী হিসেবে আবারও দায়িত্ব পাওয়ায় তাকে এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
এ সময় বোচাগঞ্জ এলাকার জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, আপনাদের ভালোবাসাই আমার পথ চলার প্রেরণা। নির্বাচনকালীন সময়ে বারবার একটা কথা বলেছি, আমরা বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়তে চাই।
এটি একটি স্লোগান বা রাজনৈতিক স্লোগান নয়; দীর্ঘ নির্বাসিত জীবন থেকে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দেশের মাটিতে ফিরে এসে বলেছিলেন বাংলার মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য এসেছি। বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলার গড়তে যে শপথ নিয়েছিলেন তিনি, তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ সোনার বাংলাদেশ হয়েছে।
শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই দারিদ্র্যতাকে জয় করেছি। উন্নয়নশীল দেশে পদার্পণ করেছি, ২৬ সালের মধ্যে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে। এখানেই শেষ নয়, ৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে।
আওয়ামী লীগের ইশতেহার বাংলাদেশের ইশতেহারে পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ইশতেহার বাস্তবায়ন করতে গেলে স্মার্ট ও আধুনিক পদক্ষেপ আমাদের নিতে হবে। বেকারত্ব ঘোচাতে হবে, কর্মসংস্থান তৈরি করতে হবে।
আমি নির্বাচনী প্রত্যেকটি পথসভায় তরুণ যুবকদের বলেছিলাম, আগামীর বাংলাদেশ হচ্ছে তোমাদের বাংলাদেশ। সেজন্য দক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে নিজেকে। এসময় শিক্ষাব্যবস্থা আধুনিকায়ন এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের উপযোগী হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢেলে সাজানোর প্রয়োজনীয়তার কথাও বলেন প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিভিন্ন স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা থেকে শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী এসেছেন। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। প্রত্যেকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতে মানসম্মত শিক্ষা আমরা চালু করতে পারি।
আমাদের এলাকার সব শিক্ষক এবং অভিভাবকের পবিত্র দায়িত্ব, আসুন আমরা শপথ নিই, আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে আমরা মানসম্পন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলে দক্ষ নাগরিক গড়ে তুলব। সেই দক্ষ নাগরিকরাই আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবে।
এ সময় বোচাগঞ্জ উপজেলার জনগণকে উদ্দেশ্য করে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার অনেক উন্নয়ন করেছে, আরও বাকি আছে। শেখ হাসিনার হাতে দেশ-পথ হারাবে না বাংলাদেশ। রাস্তা-ঘাটসহ অবকাঠামো ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে।
আপনারা নিরাপদ সমাজব্যবস্থার জন্য নৌকায় ভোট দিয়েছেন। বোচাগঞ্জের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আমরা লড়াই করে যাব। এ সময় রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব যাতে সৎ ও নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করতে পারেন সেজন্য এলাকাবাসীর দোয়া ও আশীর্বাদ চান খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
তার ওপর আস্থা রাখায় বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানান তিনি।
এ সময় বোচাগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু সৈয়দ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আফসার আলী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ডালিম সরকার, থানার ওসি আবু বক্কর সিদ্দিক রাসেল, সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাইফুল হুদা, বোচাগঞ্জ উপজেলার সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো. জাফর উল্লাহ, বোচাগঞ্জ উপজেলার সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান, আওয়ামী লীগের বিভিন্ন শাখা ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা এবং সকল সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা ফুল দিয়ে বরণ করে নেন।