চট্টগ্রামে সীতাকুণ্ড পাহাড়ের পাদদেশে পরিত্যক্ত জায়গায় ৩০ প্রজাতির দেশি-বিদেশি আম গাছ রোপণ করে লাভবান হয়েছেন মো. রাশেদ। উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নে ৫ একর জমিতে আম চাষ করে গ্রামীণ অর্থনীতিতে বিরাট ভূমিকা রেখে চলেছেন তিনি। গত বছর আম বিক্রি করে সুবিধা করতে না পারলেও চলতি বছর অনেক লাভবান হয়েছেন রাশেদ।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ভাটিয়ারী ইউনিয়ন, কুমিরা, বাঁশবাড়িয়া, বাড়বকুণ্ড, বারৈয়াঢালা, সীতাকুণ্ড চন্দ্রনাথ পাহাড়ের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন জাতের আম চাষ করে আসছে কৃষক পরিবার। তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি আম চাষ হয়েছে বাঁশবাড়িয়া, ভাটিয়ারী, কুমিরা ও সীতাকুণ্ড পৌরসভার চন্দ্রনাথ পাহাড় এলাকায়।
এবার আমের ফলন অনেক ভালো হয়েছে। এসব আম সীতাকুণ্ড উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজার থেকে পাইকারি দরে কিনে নিচ্ছেন পাইকাররা।কৃষক মো. রাশেদ বলেন, ‘আমার চাষ করা বাগানের আমে কোনো ফরমালিন নেই। এভাবে বিষমুক্ত আম চাষ করে আসছি প্রায় ১৩ বছর ধরে।
২০১১ সাল থেকেই মূলত আম চাষ শুরু করেছি। আমার বাগানে কিউজাই, ব্যানানা, ফজলি, হাঁড়িভাঙা, বারি-৪, দিশারি, রাংগোয়সহ অন্তত ৩০ প্রজাতির আম আছে।তিনি বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে জাতগুলো সংগ্রহ করেছি। পুরো পাহাড়ের পাদদেশে আম গাছ লাগানো হয়েছে। আগে থেকেই ইচ্ছে ছিল নিজে চাষ করে ফরমালিন ও বিষমুক্ত আম খাওয়ার।
সেই ইচ্ছে পূরণ হয়েছে। এখন আর ইচ্ছে নয়, বাঁশবাড়িয়া থেকে প্রত্যন্ত অঞ্চলে আমার উৎপাদিত দেশি-বিদেশি আম যাচ্ছে। এ পর্যন্ত ৩ লাখ টাকার আম বিক্রি করেছি। আরও ৬-৭ লাখ টাকার আম বিক্রি করতে পারবো।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. হাবিবুল্লাহ বলেন, ‘বাঁশবাড়িয়ার রাশেদ ভাই আম চাষে সফল হয়েছেন। তার দেখাদেখি অনেকে আগ্রহী হচ্ছেন।
সীতাকুণ্ডে উৎপাদিত কাঁচা আম ইতালিতে রপ্তানি হয়েছে। এখানকার পাহাড়ি মাটি খুবই উর্বর। পাহাড়ের পাদদেশে আম চাষ করে অনেকেই লাভবান হচ্ছেন। আধুনিক পদ্ধতিতে চাষ করা গেলে বিভিন্ন প্রজাতির ফলের উৎপাদন ভালো হবে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ভাটিয়ারী ইউনিয়ন, কুমিরা, বাঁশবাড়িয়া, বাড়বকুণ্ড, বারৈয়াঢালা, সীতাকুণ্ড চন্দ্রনাথ পাহাড়ের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন জাতের আম চাষ করে আসছে কৃষক পরিবার। তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি আম চাষ হয়েছে বাঁশবাড়িয়া, ভাটিয়ারী, কুমিরা ও সীতাকুণ্ড পৌরসভার চন্দ্রনাথ পাহাড় এলাকায়।
এবার আমের ফলন অনেক ভালো হয়েছে। এসব আম সীতাকুণ্ড উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজার থেকে পাইকারি দরে কিনে নিচ্ছেন পাইকাররা।কৃষক মো. রাশেদ বলেন, ‘আমার চাষ করা বাগানের আমে কোনো ফরমালিন নেই। এভাবে বিষমুক্ত আম চাষ করে আসছি প্রায় ১৩ বছর ধরে।
২০১১ সাল থেকেই মূলত আম চাষ শুরু করেছি। আমার বাগানে কিউজাই, ব্যানানা, ফজলি, হাঁড়িভাঙা, বারি-৪, দিশারি, রাংগোয়সহ অন্তত ৩০ প্রজাতির আম আছে।তিনি বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে জাতগুলো সংগ্রহ করেছি। পুরো পাহাড়ের পাদদেশে আম গাছ লাগানো হয়েছে। আগে থেকেই ইচ্ছে ছিল নিজে চাষ করে ফরমালিন ও বিষমুক্ত আম খাওয়ার।
সেই ইচ্ছে পূরণ হয়েছে। এখন আর ইচ্ছে নয়, বাঁশবাড়িয়া থেকে প্রত্যন্ত অঞ্চলে আমার উৎপাদিত দেশি-বিদেশি আম যাচ্ছে। এ পর্যন্ত ৩ লাখ টাকার আম বিক্রি করেছি। আরও ৬-৭ লাখ টাকার আম বিক্রি করতে পারবো।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. হাবিবুল্লাহ বলেন, ‘বাঁশবাড়িয়ার রাশেদ ভাই আম চাষে সফল হয়েছেন। তার দেখাদেখি অনেকে আগ্রহী হচ্ছেন।
সীতাকুণ্ডে উৎপাদিত কাঁচা আম ইতালিতে রপ্তানি হয়েছে। এখানকার পাহাড়ি মাটি খুবই উর্বর। পাহাড়ের পাদদেশে আম চাষ করে অনেকেই লাভবান হচ্ছেন। আধুনিক পদ্ধতিতে চাষ করা গেলে বিভিন্ন প্রজাতির ফলের উৎপাদন ভালো হবে।