চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গুলিতে দুই শিক্ষার্থীসহ তিনজন নিহতের ঘটনায় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলসহ দলটির চট্টগ্রামের ৩৪ নেতা-কর্মীর নামে এবং অজ্ঞাতনামা ৪০-৫০ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার রাতে চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও থানায় এই হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। মামলার বাদী হলেন আন্দোলনের সময় গুলিতে নিহত নগরের বায়েজিদে আশেকান আউলিয়া ডিগ্রি কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী তানভীর ছিদ্দিকীর চাচা মো. পারভেজ।
মামলায় আসামিদের মধ্যে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের তিনজন কাউন্সিলর, ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের আলোচিত নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়েছে।
মামলায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের চান্দগাঁও ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. এসরারুল হক, জামালখান ওয়ার্ড কাউন্সিলর শৈবাল দাশ সুমন, চকবাজার ওয়ার্ড কাউন্সিলর নুর মোস্তফা টিনু, আওয়ামী লীগ নেতা বাবর আলী, ছাত্রলীগ সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনিসহ ঘটনার সময় বিভিন্ন আগ্নেয়াস্ত্র হাতে গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়া যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের ক্যাডার মো. ফিরোজ, দেলোয়ার, জাফর আলমসহ ৩৪ জনের নাম রয়েছে।
চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুল কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, এজাহারে মামলার বাদী আসামিদের বিরুদ্ধে দেশীয়সহ বিভিন্ন মারাত্মক অস্ত্রে–শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে আন্দোলনকারীদের ওপর গুলিবর্ষণের অভিযোগ এনেছে।
এতে বাদীর ভাতিজা তানভীর আরাফাত ছিদিক্কী গুলিবিদ্ধ হয় এবং পরে হাসপাতালে মারা যায়। বাদী পরে আরও জানতে পারেন একই সময় আরও এক শিক্ষার্থী এবং একজন পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছে।
গত ১৮ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে চট্টগ্রাম নগরের বহদ্দারহাটে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়। ওই সময় গুলিতে তিনজন নিহত হন। আহত হন দুই শতাধিক।
গতকাল শুক্রবার রাতে চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও থানায় এই হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। মামলার বাদী হলেন আন্দোলনের সময় গুলিতে নিহত নগরের বায়েজিদে আশেকান আউলিয়া ডিগ্রি কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী তানভীর ছিদ্দিকীর চাচা মো. পারভেজ।
মামলায় আসামিদের মধ্যে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের তিনজন কাউন্সিলর, ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের আলোচিত নেতা-কর্মীদের আসামি করা হয়েছে।
মামলায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের চান্দগাঁও ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. এসরারুল হক, জামালখান ওয়ার্ড কাউন্সিলর শৈবাল দাশ সুমন, চকবাজার ওয়ার্ড কাউন্সিলর নুর মোস্তফা টিনু, আওয়ামী লীগ নেতা বাবর আলী, ছাত্রলীগ সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনিসহ ঘটনার সময় বিভিন্ন আগ্নেয়াস্ত্র হাতে গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়া যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের ক্যাডার মো. ফিরোজ, দেলোয়ার, জাফর আলমসহ ৩৪ জনের নাম রয়েছে।
চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুল কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, এজাহারে মামলার বাদী আসামিদের বিরুদ্ধে দেশীয়সহ বিভিন্ন মারাত্মক অস্ত্রে–শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে আন্দোলনকারীদের ওপর গুলিবর্ষণের অভিযোগ এনেছে।
এতে বাদীর ভাতিজা তানভীর আরাফাত ছিদিক্কী গুলিবিদ্ধ হয় এবং পরে হাসপাতালে মারা যায়। বাদী পরে আরও জানতে পারেন একই সময় আরও এক শিক্ষার্থী এবং একজন পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছে।
গত ১৮ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে চট্টগ্রাম নগরের বহদ্দারহাটে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়। ওই সময় গুলিতে তিনজন নিহত হন। আহত হন দুই শতাধিক।