দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলায় শ্বশুরের মৃত্যুর সংবাদ শোনার কিছুক্ষণ পরই পুত্রবধূ ছমিরন বেগমের মৃত্যু হয়েছে। আধাঘণ্টার ব্যবস্থান শ্বশুর ও পুত্রবধূর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
শনিবার (১৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার কালিনজিরা ও হিয়োরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ৪৫ বছর বছসী ছমিরন বেগমের শ্বশুরের নাম সাহেব আলী। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল (৭১) বছর। পুত্রবধূ ছমিরন বেগম সাহেব আলীর ছেলে সানাউল হকের স্ত্রী।
স্থানীয়রা জানান, বাড়ির পাশে বাঁশ ঝাড় থেকে বাঁশ কেটে আনার সময় বাড়ির কাছাকাছি এসে হঠাৎ স্ট্রোক করে রাস্তার ওপর পড়ে গিয়ে সাহেব মিয়ার মৃত্যু হয়। শ্বশুরের মৃত্যুর সংবাদ শুনে আধাঘণ্টার ব্যবধানে পুত্রবধূ ছমিরন অসুস্থ হয়ে পড়লে স্থানীয়রা তাকে ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার পার্থ জিময় সরকার বলেন ছমিরন নামের এক গৃহবধূকে চিকিৎসার জন্য স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে এসেছিলেন তার স্বজনরা। কিন্তু পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর দেখা যায় হাসপাতালে নিয়ে আসার আগে ওই নারীর মৃত্যু হয়েছে। পরে তার স্বজনরা লাশ বাড়িতে নিয়ে গেছে।
শনিবার (১৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার কালিনজিরা ও হিয়োরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ৪৫ বছর বছসী ছমিরন বেগমের শ্বশুরের নাম সাহেব আলী। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল (৭১) বছর। পুত্রবধূ ছমিরন বেগম সাহেব আলীর ছেলে সানাউল হকের স্ত্রী।
স্থানীয়রা জানান, বাড়ির পাশে বাঁশ ঝাড় থেকে বাঁশ কেটে আনার সময় বাড়ির কাছাকাছি এসে হঠাৎ স্ট্রোক করে রাস্তার ওপর পড়ে গিয়ে সাহেব মিয়ার মৃত্যু হয়। শ্বশুরের মৃত্যুর সংবাদ শুনে আধাঘণ্টার ব্যবধানে পুত্রবধূ ছমিরন অসুস্থ হয়ে পড়লে স্থানীয়রা তাকে ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার পার্থ জিময় সরকার বলেন ছমিরন নামের এক গৃহবধূকে চিকিৎসার জন্য স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে এসেছিলেন তার স্বজনরা। কিন্তু পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর দেখা যায় হাসপাতালে নিয়ে আসার আগে ওই নারীর মৃত্যু হয়েছে। পরে তার স্বজনরা লাশ বাড়িতে নিয়ে গেছে।