রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে হল প্রশাসনের সিলগালা করা কক্ষের তালা ভেঙে প্রবেশ করার সময় এক ছাত্রলীগ কর্মীকে আটক করেছেন আবাসিক শিক্ষার্থীরা। পরে প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে ওই ছাত্রলীগ কর্মীকে গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখেন তাঁরা।
আজ রোববার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ হবিবুর রহমান হলের ৪৫০ নম্বর কক্ষে এ ঘটনা ঘটে। পরে ওই ছাত্রলীগ কর্মীকে সেনাবাহিনীর সদস্যদের কাছে সোপর্দ করেন শিক্ষার্থীরা।ছাত্রলীগ কর্মী আল আমিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি হল শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মমিনুল ইসলামের অনুসারী ছিলেন।
আল আমিন হলে থাকাকালীন আসন বাণিজ্য ও শিক্ষার্থী নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ করেছেন হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা। তাঁরা জানান, আল আমিন বিভিন্ন সময় হলের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আসনের বিনিময়ে টাকা নিয়েছেন। ছাত্রলীগের প্রভাব খাটিয়ে অনেক শিক্ষার্থীকে নির্যাতন ও হয়রানিও করেছেন। এ ছাড়া সে কোটা আন্দোলনকারীদের বিভিন্ন তথ্য ছাত্রলীগ নেতাদের সরবরাহ করেছেন। তাঁরা আল আমিনের উপযুক্ত শাস্তির দাবি জানান।
তবে অভিযোগগুলো অস্বীকার করে অভিযুক্ত আল আমিন জানান, তিনি কখনোই আসন বাণিজ্য ও শিক্ষার্থীদের নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না। আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে ছাত্রলীগের আগের কমিটির সময়ে টুকটাক রাজনীতি করে হলে উঠেছিলেন। তিনি মাত্র তিন মাস ছাত্রলীগের সঙ্গে ছিলেন।এদিকে শহীদ হবিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক শরিফুল ইসলাম পদত্যাগ করায় এ বিষয়ে হল কর্তৃপক্ষের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
আজ রোববার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ হবিবুর রহমান হলের ৪৫০ নম্বর কক্ষে এ ঘটনা ঘটে। পরে ওই ছাত্রলীগ কর্মীকে সেনাবাহিনীর সদস্যদের কাছে সোপর্দ করেন শিক্ষার্থীরা।ছাত্রলীগ কর্মী আল আমিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি হল শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মমিনুল ইসলামের অনুসারী ছিলেন।
আল আমিন হলে থাকাকালীন আসন বাণিজ্য ও শিক্ষার্থী নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ করেছেন হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা। তাঁরা জানান, আল আমিন বিভিন্ন সময় হলের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আসনের বিনিময়ে টাকা নিয়েছেন। ছাত্রলীগের প্রভাব খাটিয়ে অনেক শিক্ষার্থীকে নির্যাতন ও হয়রানিও করেছেন। এ ছাড়া সে কোটা আন্দোলনকারীদের বিভিন্ন তথ্য ছাত্রলীগ নেতাদের সরবরাহ করেছেন। তাঁরা আল আমিনের উপযুক্ত শাস্তির দাবি জানান।
তবে অভিযোগগুলো অস্বীকার করে অভিযুক্ত আল আমিন জানান, তিনি কখনোই আসন বাণিজ্য ও শিক্ষার্থীদের নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না। আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে ছাত্রলীগের আগের কমিটির সময়ে টুকটাক রাজনীতি করে হলে উঠেছিলেন। তিনি মাত্র তিন মাস ছাত্রলীগের সঙ্গে ছিলেন।এদিকে শহীদ হবিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক শরিফুল ইসলাম পদত্যাগ করায় এ বিষয়ে হল কর্তৃপক্ষের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।