ঢাকা ওয়াসার সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তাকসিম এ খান যাতে বিদেশে যেতে না পারেন, সে জন্য পুলিশের বিশেষ শাখাকে (স্পেশাল ব্রাঞ্চ) চিঠি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ সোমবার দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় থেকে বিশেষ পুলিশ সুপারকে (ইমিগ্রেশন) এই চিঠি দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, তাকসিম এ খানের বিরুদ্ধে ঢাকা ওয়াসায় বিভিন্ন ধরনের অনিয়ম, দুর্নীতি ও প্রকল্পের নামে কোটি কোটি টাকা লুটপাট এবং অবৈধ নিয়োগ–বাণিজ্যের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ নিয়ে অনুসন্ধান চলমান।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায় যে তাকসিম এ খান সপরিবার দেশত্যাগ করে অন্য দেশে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য তাঁর বিদেশ যাওয়া বন্ধ করা একান্ত আবশ্যক।এদিকে তাকসিম এ খানের বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্তে অনুসন্ধান কমিটি গঠন করেছে দুদক। সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মাহবুবুল আলমের সমন্বয়ে আজ সোমবার এই কমিটি গঠন করা হয়েছে।
অভিযোগটি সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে গঠিত কমিটিকে ২৮ আগস্টের মধ্যে প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করতে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিবকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নির্দেশনায় স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে তাকসিম এ খানের প্রথম নিয়োগ দেওয়ার সময়ের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, নিয়োগসংক্রান্ত অভিজ্ঞতা আবেদন, নিয়োগপত্রসহ সংশ্লিষ্ট সব রেকর্ডপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি দিতে বলা হয়েছে।
এ ছাড়া ওয়াসায় তাঁর চাকরির সময়কাল চাকরির মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়ে থাকলে কতবার বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং মেয়াদ বৃদ্ধিসংক্রান্ত নীতিমালা/বিধিসহ সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি দিতে বলা হয়েছে।পাশাপাশি তাকসিম এ খানের বিরুদ্ধে কোনো অনিয়ম, অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে অভ্যন্তরীণ বা মন্ত্রণালয় থেকে কোনো তদন্ত হয়ে থাকলে তদন্ত প্রতিবেদন এবং তদন্ত প্রতিবেদনের আলোকে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে কি না সে–সংক্রান্ত সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্রের ফটোকপি জমা দিতে বলা হয়েছে। তাকসিম এ খান ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্বে থাকার সময়ে উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) পদে নিয়োগসংক্রান্ত সব রেকর্ডপত্র এবং পদোন্নতিসংক্রান্ত সব রেকর্ডপত্রের সত্যায়িত ফটোকপিও জমা দিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় থেকে বিশেষ পুলিশ সুপারকে (ইমিগ্রেশন) এই চিঠি দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, তাকসিম এ খানের বিরুদ্ধে ঢাকা ওয়াসায় বিভিন্ন ধরনের অনিয়ম, দুর্নীতি ও প্রকল্পের নামে কোটি কোটি টাকা লুটপাট এবং অবৈধ নিয়োগ–বাণিজ্যের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ নিয়ে অনুসন্ধান চলমান।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায় যে তাকসিম এ খান সপরিবার দেশত্যাগ করে অন্য দেশে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য তাঁর বিদেশ যাওয়া বন্ধ করা একান্ত আবশ্যক।এদিকে তাকসিম এ খানের বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্তে অনুসন্ধান কমিটি গঠন করেছে দুদক। সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মাহবুবুল আলমের সমন্বয়ে আজ সোমবার এই কমিটি গঠন করা হয়েছে।
অভিযোগটি সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে গঠিত কমিটিকে ২৮ আগস্টের মধ্যে প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করতে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিবকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নির্দেশনায় স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে তাকসিম এ খানের প্রথম নিয়োগ দেওয়ার সময়ের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, নিয়োগসংক্রান্ত অভিজ্ঞতা আবেদন, নিয়োগপত্রসহ সংশ্লিষ্ট সব রেকর্ডপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি দিতে বলা হয়েছে।
এ ছাড়া ওয়াসায় তাঁর চাকরির সময়কাল চাকরির মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়ে থাকলে কতবার বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং মেয়াদ বৃদ্ধিসংক্রান্ত নীতিমালা/বিধিসহ সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি দিতে বলা হয়েছে।পাশাপাশি তাকসিম এ খানের বিরুদ্ধে কোনো অনিয়ম, অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে অভ্যন্তরীণ বা মন্ত্রণালয় থেকে কোনো তদন্ত হয়ে থাকলে তদন্ত প্রতিবেদন এবং তদন্ত প্রতিবেদনের আলোকে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে কি না সে–সংক্রান্ত সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্রের ফটোকপি জমা দিতে বলা হয়েছে। তাকসিম এ খান ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্বে থাকার সময়ে উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) পদে নিয়োগসংক্রান্ত সব রেকর্ডপত্র এবং পদোন্নতিসংক্রান্ত সব রেকর্ডপত্রের সত্যায়িত ফটোকপিও জমা দিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।