রংপুরের রাজা রামমোহন ক্লাবের সামনে ১৯ জুলাই গুলিতে রাজমিস্ত্রী সাজ্জাদ হোসেন নিহতের ঘটনায় স্ত্রী জিতু বেগম হত্যা মামলা করেছেন।
এতে শেখ হাসিনার সাথে আসামি করা হয়েছে বোন শেখ রেহানাকেও। আদালত মামলাটি গ্রহণ করে রংপুর কোতোয়ালি থানার ওসিকে তা রেকর্ড করার নির্দেশ দিয়েছেন।
মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) বিকেল সাড়ে তিনটায় অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন আদালতের বিচারক রাজু আহমেদ বাবু এই আদেশ দেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোফাজ্জল হোসেন বকুল জানান, গত ১৯ জুলাই পুলিশ এবং আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা নির্বিচারে গুলি চালিয়ে রাজমিস্ত্রী সাজ্জাদকে নির্মমভাবে খুন করে।
এ ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, তৎকালীন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, আইনমন্ত্রী আনিসুল হকসহ আওয়ামী লীগ ও তার সমমনা দলের নেতাদের আসামি করা হয়েছে। সে তালিকায় আছেন হাসানুল হক ইনু-রাশেদ খান মেননও।
আসামির তালিকায় আরও রয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রেসসচিব নাঈমুল ইসলাম খান, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী এ আরাফাত, আওয়ামী লীগ নেত্রী অপু উকিল, সাবেক এমপি আহসানুল হক চৌধুরীর ডিউক, জাকির হোসেন সরকার, আসাদুজ্জামান বাবলু, টুটুল চৌধুরীসহ ৫৭ জন। এছাড়া অজ্ঞাত ৩০০ জনকেও আসামি করা হয়েছে।মামলাটি গ্রহণ করে আদালত কোতোয়ালি থানাকে রেকর্ড করার নির্দেশ দেন। এ নিয়ে রংপুরে মোট পাঁচটি হত্যা মামলা দায়ের হলো।
এতে শেখ হাসিনার সাথে আসামি করা হয়েছে বোন শেখ রেহানাকেও। আদালত মামলাটি গ্রহণ করে রংপুর কোতোয়ালি থানার ওসিকে তা রেকর্ড করার নির্দেশ দিয়েছেন।
মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) বিকেল সাড়ে তিনটায় অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন আদালতের বিচারক রাজু আহমেদ বাবু এই আদেশ দেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোফাজ্জল হোসেন বকুল জানান, গত ১৯ জুলাই পুলিশ এবং আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা নির্বিচারে গুলি চালিয়ে রাজমিস্ত্রী সাজ্জাদকে নির্মমভাবে খুন করে।
এ ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, তৎকালীন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, আইনমন্ত্রী আনিসুল হকসহ আওয়ামী লীগ ও তার সমমনা দলের নেতাদের আসামি করা হয়েছে। সে তালিকায় আছেন হাসানুল হক ইনু-রাশেদ খান মেননও।
আসামির তালিকায় আরও রয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রেসসচিব নাঈমুল ইসলাম খান, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী এ আরাফাত, আওয়ামী লীগ নেত্রী অপু উকিল, সাবেক এমপি আহসানুল হক চৌধুরীর ডিউক, জাকির হোসেন সরকার, আসাদুজ্জামান বাবলু, টুটুল চৌধুরীসহ ৫৭ জন। এছাড়া অজ্ঞাত ৩০০ জনকেও আসামি করা হয়েছে।মামলাটি গ্রহণ করে আদালত কোতোয়ালি থানাকে রেকর্ড করার নির্দেশ দেন। এ নিয়ে রংপুরে মোট পাঁচটি হত্যা মামলা দায়ের হলো।