ভারী বৃষ্টিতে মাটি সরে যাওয়ায় ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার একটি বেইলি সেতু ধসে পড়েছে। বুধবার উপজেলার উচাখিলা বাজারের পশ্চিমে বটতলা মােড়ে এ ঘটনা ঘটে।
এতে উচাখিলা বাজারের সঙ্গে ১৪টি গ্রামের হাজারো মানুষ যোগাযোগবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।আজ বুধবার সরেজমিনে দেখা যায়, ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার উচাখিলা ইউনিয়নের উচাখিলা বাজার থেকে মরিচারচর গ্রাম হয়ে ফাতেমা নগর কালীর বাজার ঘাট পর্যন্ত প্রায় আট কিলোমিটার সড়ক। উচাখিলা বাজারের পশ্চিম দিকে বটতলা মোড়ে একটি চওড়া খাল সড়কটিকে বিভক্ত করেছে। খালের ওপর সেই সেতুর অবস্থান। সেই খালের ওপরই সেতুর স্টিলের কাঠামো ধসে পড়েছে।স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গতকাল মঙ্গলবার রাতে মুষলধারে বৃষ্টি হয়েছে। আজ ভোরে খালের পানির প্রবল স্রোতে বেইলি সেতুর দুই পাশের মাটি সরে যায়। এরপর সেতুটি ধসে খালের পানিতে পড়ে যায়। সেতুটি ভেঙে পড়ায় উচাখিলা বাজারের সঙ্গে মরিচারচর, চরআলগী, টানপাড়া, টান মলামারি, নামা মলামারি, কান্দা, বড়ইকান্দি, মাঠপাড়া, মাইজ পাড়া, হাসের আলগীসহ ১৪ গ্রামের হাজারো মানুষ যোগাযোগবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. আবদুল হাই বলেন, গতকাল রাতের ভারী বর্ষণে এবং খালের পানির প্রবল স্রোতে সেতুর দুই পাশ থেকে মাটি সরে যাওয়ায় ধস দেখা দেয়। চরআলগী গ্রামের বাসিন্দা মো. ফারুক মিয়া (৪০) বলেন, সেতুর ওপর দিয়ে প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষ চলাচল করে। গ্রামের উৎপাদিত কৃষিপণ্য বিভিন্ন বাজারে নেওয়া হয় সেতুটি ব্যবহার করে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকায় সেতুর ওপর দিয়ে শিক্ষার্থীদের আসা-যাওয়া ব্যাহত হবে।স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার প্রকৌশলী আয়েশা আক্তার বলেন, সেতুটি সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের। এটি সওজ কর্তৃপক্ষ দেখবে।মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে ময়মনসিংহ সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী খায়রুল বাশার মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাদের লোকজন ক্ষতিগ্রস্ত সেতুটি পরিদর্শন করেছেন। কাল তাঁরা আবার সেখানে যাবেন। সেতু ধসে যাওয়ার বিষয়ে একটি মূল্যায়ন প্রতিবেদন তৈরি করে পাঠানো হবে। যত দ্রুত সম্ভব যোগাযোগব্যবস্থা চালুর উদ্যোগ নেওয়া হবে।
এতে উচাখিলা বাজারের সঙ্গে ১৪টি গ্রামের হাজারো মানুষ যোগাযোগবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।আজ বুধবার সরেজমিনে দেখা যায়, ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার উচাখিলা ইউনিয়নের উচাখিলা বাজার থেকে মরিচারচর গ্রাম হয়ে ফাতেমা নগর কালীর বাজার ঘাট পর্যন্ত প্রায় আট কিলোমিটার সড়ক। উচাখিলা বাজারের পশ্চিম দিকে বটতলা মোড়ে একটি চওড়া খাল সড়কটিকে বিভক্ত করেছে। খালের ওপর সেই সেতুর অবস্থান। সেই খালের ওপরই সেতুর স্টিলের কাঠামো ধসে পড়েছে।স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গতকাল মঙ্গলবার রাতে মুষলধারে বৃষ্টি হয়েছে। আজ ভোরে খালের পানির প্রবল স্রোতে বেইলি সেতুর দুই পাশের মাটি সরে যায়। এরপর সেতুটি ধসে খালের পানিতে পড়ে যায়। সেতুটি ভেঙে পড়ায় উচাখিলা বাজারের সঙ্গে মরিচারচর, চরআলগী, টানপাড়া, টান মলামারি, নামা মলামারি, কান্দা, বড়ইকান্দি, মাঠপাড়া, মাইজ পাড়া, হাসের আলগীসহ ১৪ গ্রামের হাজারো মানুষ যোগাযোগবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. আবদুল হাই বলেন, গতকাল রাতের ভারী বর্ষণে এবং খালের পানির প্রবল স্রোতে সেতুর দুই পাশ থেকে মাটি সরে যাওয়ায় ধস দেখা দেয়। চরআলগী গ্রামের বাসিন্দা মো. ফারুক মিয়া (৪০) বলেন, সেতুর ওপর দিয়ে প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষ চলাচল করে। গ্রামের উৎপাদিত কৃষিপণ্য বিভিন্ন বাজারে নেওয়া হয় সেতুটি ব্যবহার করে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকায় সেতুর ওপর দিয়ে শিক্ষার্থীদের আসা-যাওয়া ব্যাহত হবে।স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার প্রকৌশলী আয়েশা আক্তার বলেন, সেতুটি সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের। এটি সওজ কর্তৃপক্ষ দেখবে।মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে ময়মনসিংহ সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী খায়রুল বাশার মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাদের লোকজন ক্ষতিগ্রস্ত সেতুটি পরিদর্শন করেছেন। কাল তাঁরা আবার সেখানে যাবেন। সেতু ধসে যাওয়ার বিষয়ে একটি মূল্যায়ন প্রতিবেদন তৈরি করে পাঠানো হবে। যত দ্রুত সম্ভব যোগাযোগব্যবস্থা চালুর উদ্যোগ নেওয়া হবে।