দেশের বিভিন্ন জেলায় বন্যার খবরে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন সুনামগঞ্জের মানুষ। গত দুই দিন ধরে টানা বৃষ্টি থাকায় এই আতঙ্ক আরও বেড়েছে। তবে আপাতত বড় বন্যার শঙ্কা নেই বলে জানিয়েছে জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) দুপুরে পানি উন্নয়ন বোর্ডের দেওয়া তথ্যে এমনটি জানা গেছে।
পাউবোর তথ্য মতে, সুনামগঞ্জের নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার অনেক নিচে অবস্থান করছে। জেলার সুরমা নদীর পানি বিপদসীমার ৭৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া জেলায় গেল ২৪ ঘণ্টায় ৮৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এদিকে সিলেটের কুশিয়ারা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ভাটি এলাকা হিসেবে খ্যাত সুনামগঞ্জের দিরাই এবং জগন্নাথপুর উপজেলার নিম্নাঞ্চল স্বল্প প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা আছে বলে জানান েজলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মামুন হাওলাদার।
সুরমা নদীর তীরের বাসিন্দা মাছুম আহমেদ জানান, কিছুদিন আগে তিন দফা বন্যার কবলে পড়েছি আমরা। শহরে ক্ষতি কম হলেও হাওরের ক্ষতি এখনও পুষিয়ে নিতে পারেননি ভুক্তভোগীরা। এখন যদি বন্যা হয় তাহলে আমাদের পথে বসা লাগবে।সবজি বিক্রেতা বিল্লাল জানান, টিভিতে সবদিকের খবরে শুধু পানি আর পানি দেখছি। এবার পানি হলে সব শেষ হয়ে যাবে। যাদের টাকা পয়সা আছে তাদের তো সমস্যা হচ্ছে না। কিন্তু আমার মতো যারা দিন আনে দিন খায় তাদের জন্য দিনযাপন খুব কষ্টের। সুনামগঞ্জ জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মামুন হাওলাদার ঢাকা পোস্টকে জানান, ভারী বৃষ্টিপাত থাকলেও সুনামগঞ্জে বড় রকমের বন্যার কোনো শঙ্কা নেই। সুরমা নদীর পানি বিপদসীমার অনেক নিচে আছে। তবে সিলেটের কুশিয়ারা নদীর পানি বেড়েছে। সেক্ষেত্রে দিরাই ও জগন্নাথপুর উপজেলার নিম্নাঞ্চল স্বল্প মেয়াদি প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা আছে।
পাউবোর তথ্য মতে, সুনামগঞ্জের নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার অনেক নিচে অবস্থান করছে। জেলার সুরমা নদীর পানি বিপদসীমার ৭৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া জেলায় গেল ২৪ ঘণ্টায় ৮৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এদিকে সিলেটের কুশিয়ারা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ভাটি এলাকা হিসেবে খ্যাত সুনামগঞ্জের দিরাই এবং জগন্নাথপুর উপজেলার নিম্নাঞ্চল স্বল্প প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা আছে বলে জানান েজলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মামুন হাওলাদার।
সুরমা নদীর তীরের বাসিন্দা মাছুম আহমেদ জানান, কিছুদিন আগে তিন দফা বন্যার কবলে পড়েছি আমরা। শহরে ক্ষতি কম হলেও হাওরের ক্ষতি এখনও পুষিয়ে নিতে পারেননি ভুক্তভোগীরা। এখন যদি বন্যা হয় তাহলে আমাদের পথে বসা লাগবে।সবজি বিক্রেতা বিল্লাল জানান, টিভিতে সবদিকের খবরে শুধু পানি আর পানি দেখছি। এবার পানি হলে সব শেষ হয়ে যাবে। যাদের টাকা পয়সা আছে তাদের তো সমস্যা হচ্ছে না। কিন্তু আমার মতো যারা দিন আনে দিন খায় তাদের জন্য দিনযাপন খুব কষ্টের। সুনামগঞ্জ জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মামুন হাওলাদার ঢাকা পোস্টকে জানান, ভারী বৃষ্টিপাত থাকলেও সুনামগঞ্জে বড় রকমের বন্যার কোনো শঙ্কা নেই। সুরমা নদীর পানি বিপদসীমার অনেক নিচে আছে। তবে সিলেটের কুশিয়ারা নদীর পানি বেড়েছে। সেক্ষেত্রে দিরাই ও জগন্নাথপুর উপজেলার নিম্নাঞ্চল স্বল্প মেয়াদি প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা আছে।