টানা বৃষ্টি ও ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে পানি উঠে। এতে সড়কে যানচলাচল ব্যাহত হচ্ছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোর থেকে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয় লোকজন জানান, ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের চৌদ্দগ্রাম উপজেলার নবগ্রাম রাস্তার মাথা থেকে চৌদ্দগ্রাম বাজার পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার সড়কে পানি উঠে যায়। এতে যানবাহন ধীরগতিতে চলাচল করছে। সকাল আটটায় ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে পাঁচ কিলোমিটার যানজট তৈরি হয়। বেলা একটার পর যানজট স্বাভাবিক হয়। যাত্রীবাহী বাসের চালক ওবায়েদ হোসেন জানান, কালির বাজারের পর থেকে সড়কে হাঁটুপানি। ধীরে ধীরে বাস নিয়ে এগিয়ে এসেছেন। ট্রাকচালক শরীফ সরকার বলেন, তাঁর ২০ বছরের পেশাগত জীবনে চৌদ্দগ্রামে মহাসড়কে কখনো পানি দেখেননি। তিনি তাঁর সহকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে ফেনী পর্যন্ত যেতে পারবেন বলে জেনেছেন।
সেখান থেকে সামনে এগিয়ে যেতে পারবেন না মিয়াবাজার হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এস এম লোকমান হোসাইন জানান, মহাসড়কে পানির কারণে যানবাহন চলাচলে ধীরগতি সৃষ্টি হয়েছিল। যানজট নিরসনে হাইওয়ে পুলিশ কাজ করছে। স্থানীয় লোকজন জানান, ফেনীর মুহুরী নদী, চৌদ্দগ্রামের ডাকাতিয়া ও কাকড়ী নদীর পানি বেড়ে গিয়ে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম, নাঙ্গলকোট উপজেলাসহ অধিকাংশ এলাকার ফসলি জমিসহ বসতবাড়ি, পশুপাখির খামার ভেসে গেছে। যোগাযোগব্যবস্থা চরমভাবে বাধাগ্রস্ত হয়েছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে লক্ষাধিক মানুষ। কুমিল্লা জেলা প্রশাসক খন্দকার মু মুশফিকুর রহমান জানান, পানিবন্দী মানুষের জন্য শুকনা খাবারের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। মহাসড়কে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ কাজ করছে।
স্থানীয় লোকজন জানান, ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের চৌদ্দগ্রাম উপজেলার নবগ্রাম রাস্তার মাথা থেকে চৌদ্দগ্রাম বাজার পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার সড়কে পানি উঠে যায়। এতে যানবাহন ধীরগতিতে চলাচল করছে। সকাল আটটায় ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে পাঁচ কিলোমিটার যানজট তৈরি হয়। বেলা একটার পর যানজট স্বাভাবিক হয়। যাত্রীবাহী বাসের চালক ওবায়েদ হোসেন জানান, কালির বাজারের পর থেকে সড়কে হাঁটুপানি। ধীরে ধীরে বাস নিয়ে এগিয়ে এসেছেন। ট্রাকচালক শরীফ সরকার বলেন, তাঁর ২০ বছরের পেশাগত জীবনে চৌদ্দগ্রামে মহাসড়কে কখনো পানি দেখেননি। তিনি তাঁর সহকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে ফেনী পর্যন্ত যেতে পারবেন বলে জেনেছেন।
সেখান থেকে সামনে এগিয়ে যেতে পারবেন না মিয়াবাজার হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এস এম লোকমান হোসাইন জানান, মহাসড়কে পানির কারণে যানবাহন চলাচলে ধীরগতি সৃষ্টি হয়েছিল। যানজট নিরসনে হাইওয়ে পুলিশ কাজ করছে। স্থানীয় লোকজন জানান, ফেনীর মুহুরী নদী, চৌদ্দগ্রামের ডাকাতিয়া ও কাকড়ী নদীর পানি বেড়ে গিয়ে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম, নাঙ্গলকোট উপজেলাসহ অধিকাংশ এলাকার ফসলি জমিসহ বসতবাড়ি, পশুপাখির খামার ভেসে গেছে। যোগাযোগব্যবস্থা চরমভাবে বাধাগ্রস্ত হয়েছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে লক্ষাধিক মানুষ। কুমিল্লা জেলা প্রশাসক খন্দকার মু মুশফিকুর রহমান জানান, পানিবন্দী মানুষের জন্য শুকনা খাবারের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। মহাসড়কে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ কাজ করছে।