বৃষ্টিপাত না হওয়ায় আখাউড়ায় বন্যার পানি কমতে শুর করেছে। তবে বেশ কিছু এলাকার বাসিন্দারা এখনও পানিবন্দি হয়ে আছেন।
শুক্রবার (২৩ আগস্ট) ভোর থেকে বৃষ্টি না হওয়ায় উপজেলার ডুবে যাওয়া নিম্নাঞ্চল থেকে পানি নামতে শুরু করেছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মনজুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ইতোমধ্যে আখাউড়ায় বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে। বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) হাওরা নদীর পানি বিপৎসীমার ৫ দশমিক ৭৯ মিটার ওপরে ছিল। তবে সেটি আজ ভোর থেকে কমে ৫ দশমিক ৭০ মিটারে এসেছে। আশা করি ভারী বর্ষণ না হলে খুব দ্রুত পানি নেমে আসবে৷ জানা গেছে, ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে আখাউড়া উপজেলায় আকস্মিক বন্যা দেখা দেয়।
এতে করে পানিবন্দি হয়ে পড়েন কয়েক হাজার মানুষ। এমন পরিস্থিতিতে আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছেন অনেকে। তবে, বর্তমানে বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে জেনে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে উপজেলার বাসিন্দাদের মাঝে। আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) গাজালা পারভীন রুহি বলেন, বৃষ্টি না হওয়ায় হাওড়া নদীর পানি কমতে শুরু করেছে৷ উপজেলায় ১ হাজার ৬৯৫টি পরিবার পানিবন্দি আছেন। এর মধ্যে ৩০৪ জনকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া যায়। সর্বশেষ তথ্য মতে উপজেলায় ১০ দশমিক ৫ টন চাল, ৫০০ প্যাকেট শুকনো খাবার এবং বিশুদ্ধ পানি বিতরণ করা হয়েছে।
শুক্রবার (২৩ আগস্ট) ভোর থেকে বৃষ্টি না হওয়ায় উপজেলার ডুবে যাওয়া নিম্নাঞ্চল থেকে পানি নামতে শুরু করেছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মনজুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ইতোমধ্যে আখাউড়ায় বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে। বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) হাওরা নদীর পানি বিপৎসীমার ৫ দশমিক ৭৯ মিটার ওপরে ছিল। তবে সেটি আজ ভোর থেকে কমে ৫ দশমিক ৭০ মিটারে এসেছে। আশা করি ভারী বর্ষণ না হলে খুব দ্রুত পানি নেমে আসবে৷ জানা গেছে, ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে আখাউড়া উপজেলায় আকস্মিক বন্যা দেখা দেয়।
এতে করে পানিবন্দি হয়ে পড়েন কয়েক হাজার মানুষ। এমন পরিস্থিতিতে আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছেন অনেকে। তবে, বর্তমানে বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে জেনে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে উপজেলার বাসিন্দাদের মাঝে। আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) গাজালা পারভীন রুহি বলেন, বৃষ্টি না হওয়ায় হাওড়া নদীর পানি কমতে শুরু করেছে৷ উপজেলায় ১ হাজার ৬৯৫টি পরিবার পানিবন্দি আছেন। এর মধ্যে ৩০৪ জনকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া যায়। সর্বশেষ তথ্য মতে উপজেলায় ১০ দশমিক ৫ টন চাল, ৫০০ প্যাকেট শুকনো খাবার এবং বিশুদ্ধ পানি বিতরণ করা হয়েছে।