সাধারণত ফলগাছে জায়গা ও যত্ন দুটোই বেশি লাগে। তবে কিছু ফল আছে যেগুলো ফলাতে যেমন অতিরিক্ত জায়গা লাগে না, তেমনি আবার অনেক যত্নেরও প্রয়োজন পড়ে না। লাগানোর কয়েক মাস পর থেকেই এসব গাছ ফল দেওয়া শুরু করে।
গাছের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ফলের সংখ্যাও বাড়তে থাকে। ড্রাগন ফল তেমনই একটি ফল। সাধারণত ফলগাছে জায়গা ও যত্ন দুটোই বেশি লাগে। তবে কিছু ফল আছে যেগুলো ফলাতে যেমন অতিরিক্ত জায়গা লাগে না, তেমনি আবার অনেক যত্নেরও প্রয়োজন পড়ে না। লাগানোর কয়েক মাস পর থেকেই এসব গাছ ফল দেওয়া শুরু করে। গাছের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ফলের সংখ্যাও বাড়তে থাকে। ড্রাগন ফল তেমনই একটি ফল। ড্রাগন ফলের গাছ লাগানোর জন্য সঠিক জাত নির্ধারণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। লাল, সাদা, হলুদ বিভিন্ন রং এবং একই রঙের বিভিন্ন জাতের ড্রাগন ফল আছে। লাগানোর সময় গাছটা স্বপরাগায়িত জাতের কি না, তা ভালো করে দেখে কিনুন। সে ক্ষেত্রে ভালো নার্সারি বা পরিচিত বাগানির কাছ থেকে কাটিং কিনুন। ৪ থেকে ৮ ইঞ্চির ছোট্ট একটা ডাল এনে ভেজা মাটিতে পুঁতে ছায়ায় রেখে দিলেই শিকড় বের হয়ে যাবে।
ড্রাগন ফল রোদের গাছ। তাই বারান্দা বা ছাদে যেখানে দিনে ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা রোদ পড়ে, সেখানে গাছটি রাখুন। গাছ লাগানোর সময় মাটিতে প্রচুর জৈব সার, সবজিপচা মাটি, শুকনা গোবর মিশিয়ে দিন৷ সঙ্গে একমুঠো শর্ষের খৈল, হাড়ের গুঁড়া ও ছাই যোগ করুন। ড্রাগনগাছের টব যেন একটু বড় হয়, সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে। ১২ ইঞ্চি টব বা হাফ ড্রাম নিলে ভালো হয়।ড্রাগনগাছে পানি একেবারেই কম লাগে। মাটি একেবারে শুকিয়ে গেলে তারপর পানি দেবেন। গাছটি কিছুটা বড় হলে এমনভাবে সাপোর্ট দিন যেন পরে নিচের দিকে ঝুঁকে পড়ে ডালপালা ছড়ায়। আকারটি হবে অনেকটা ইংরেজি ইউ অক্ষর উল্টো করে লিখলে যেমন হয়, তেমন। মূল ডালকে ৪ ফুট উঁচু করে তারপর রেলিংয়ে বা টায়ারে বেঁধে ঝুলিয়ে দিলে সবচেয়ে ভালো হবে। চাইলে এর কমেও করা যায়।
যেখানে গাছটি বাঁধবেন, তার নিচে মূল ডালের কোনো শাখা বের হলে কেটে দিতে হবে৷ ব্যস আপনার গাছ প্রস্তুত।গাছ বড় হয়ে ঝুলে পড়লে এবং বয়স এক বছর হলে শীতের শেষে ডালের মাথাগুলো দুই ইঞ্চি পরিমাণ ছেঁটে দিতে হবে। এবার গাছের মাটিতে কিছু গোবর সার ও পটাশ সার দিয়ে দিন। পটাশ সারের পরিবর্তে আমি পেঁয়াজ আর কলার খোসা দিই।
যত্নের ওপর নির্ভর করে ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যেই গাছের ফলন শুরু হয়। সারা বছরই ড্রাগনগাছে ফল ধরলেও নতুন গাছ লাগানোর পর বর্ষা মৌসুমেই প্রথমবার ফল আসে।
গাছের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ফলের সংখ্যাও বাড়তে থাকে। ড্রাগন ফল তেমনই একটি ফল। সাধারণত ফলগাছে জায়গা ও যত্ন দুটোই বেশি লাগে। তবে কিছু ফল আছে যেগুলো ফলাতে যেমন অতিরিক্ত জায়গা লাগে না, তেমনি আবার অনেক যত্নেরও প্রয়োজন পড়ে না। লাগানোর কয়েক মাস পর থেকেই এসব গাছ ফল দেওয়া শুরু করে। গাছের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ফলের সংখ্যাও বাড়তে থাকে। ড্রাগন ফল তেমনই একটি ফল। ড্রাগন ফলের গাছ লাগানোর জন্য সঠিক জাত নির্ধারণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। লাল, সাদা, হলুদ বিভিন্ন রং এবং একই রঙের বিভিন্ন জাতের ড্রাগন ফল আছে। লাগানোর সময় গাছটা স্বপরাগায়িত জাতের কি না, তা ভালো করে দেখে কিনুন। সে ক্ষেত্রে ভালো নার্সারি বা পরিচিত বাগানির কাছ থেকে কাটিং কিনুন। ৪ থেকে ৮ ইঞ্চির ছোট্ট একটা ডাল এনে ভেজা মাটিতে পুঁতে ছায়ায় রেখে দিলেই শিকড় বের হয়ে যাবে।
ড্রাগন ফল রোদের গাছ। তাই বারান্দা বা ছাদে যেখানে দিনে ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা রোদ পড়ে, সেখানে গাছটি রাখুন। গাছ লাগানোর সময় মাটিতে প্রচুর জৈব সার, সবজিপচা মাটি, শুকনা গোবর মিশিয়ে দিন৷ সঙ্গে একমুঠো শর্ষের খৈল, হাড়ের গুঁড়া ও ছাই যোগ করুন। ড্রাগনগাছের টব যেন একটু বড় হয়, সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে। ১২ ইঞ্চি টব বা হাফ ড্রাম নিলে ভালো হয়।ড্রাগনগাছে পানি একেবারেই কম লাগে। মাটি একেবারে শুকিয়ে গেলে তারপর পানি দেবেন। গাছটি কিছুটা বড় হলে এমনভাবে সাপোর্ট দিন যেন পরে নিচের দিকে ঝুঁকে পড়ে ডালপালা ছড়ায়। আকারটি হবে অনেকটা ইংরেজি ইউ অক্ষর উল্টো করে লিখলে যেমন হয়, তেমন। মূল ডালকে ৪ ফুট উঁচু করে তারপর রেলিংয়ে বা টায়ারে বেঁধে ঝুলিয়ে দিলে সবচেয়ে ভালো হবে। চাইলে এর কমেও করা যায়।
যেখানে গাছটি বাঁধবেন, তার নিচে মূল ডালের কোনো শাখা বের হলে কেটে দিতে হবে৷ ব্যস আপনার গাছ প্রস্তুত।গাছ বড় হয়ে ঝুলে পড়লে এবং বয়স এক বছর হলে শীতের শেষে ডালের মাথাগুলো দুই ইঞ্চি পরিমাণ ছেঁটে দিতে হবে। এবার গাছের মাটিতে কিছু গোবর সার ও পটাশ সার দিয়ে দিন। পটাশ সারের পরিবর্তে আমি পেঁয়াজ আর কলার খোসা দিই।
যত্নের ওপর নির্ভর করে ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যেই গাছের ফলন শুরু হয়। সারা বছরই ড্রাগনগাছে ফল ধরলেও নতুন গাছ লাগানোর পর বর্ষা মৌসুমেই প্রথমবার ফল আসে।