মুশফিকুর রহিম—তাকে ডাকা হয় মিস্টার ডিপেন্ডেবলস। ২২ গজে ব্যাট হাতে দলকে নির্ভরতা দেয়ার সক্ষমতার কারণেই এমন নাম পেয়েছেন বগুড়ার এই ক্রিকেটার। এবার রাওয়ালপিন্ডিতে পাকিস্তানের বিপক্ষেও সেই সামর্থ্যের প্রমাণ দিয়ে ডাবল সেঞ্চুরি হাঁকানোর পথেই ছিলেন। তবে, নার্ভাস নাইনটিতে গিয়ে হতাশ হতে হয় এই ব্যাটারকে।
আজ শনিবার (২৪ আগস্ট) চতুর্থ দিনের প্রথম সেশনে লিটনকে হারালেও থেমে যাননি মুশফিক। মিরাজকে নিয়ে গড়েছেন রেকর্ড জুটি। ২০০ বলে সেঞ্চুরির পর পূরণ করেন ১৫০ রানের মাইলফলক। যা তার ক্যারিয়ারের ১১তম সেঞ্চুরি। এরপর দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ৩৪১ বলে ১৯১ রান করে সাজঘরে ফেরেন তিনি। দলীয় ৫২৮ রানে মোহাম্মদ আলীর লাফিয়ে ওঠা বলে উইকেটের পেছনে রিজওয়ানের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি। তাকে যোগ্য সঙ্গে দিয়েছেন আরেক ব্যাটার মেহেদী মিরাজ। তিনিও ফিফটি তুলে নিয়েছেন।
মুশফিক ও মিরাজের ব্যাটে সপ্তম উইকেটে এই প্রথম দেড়শ রানের জুটি দেখেছে বাংলাদেশ। এর আগে টেস্টে সপ্তম উইকেটে বাংলাদেশের আগের সেরা ছিল ১৪৫। ২০১০ সালে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে হ্যামিল্টন টেস্ট করেছিলেন সাকিব আল হাসান ও মাহমুদউল্লাহ।
আজ শনিবার (২৪ আগস্ট) চতুর্থ দিনের প্রথম সেশনে লিটনকে হারালেও থেমে যাননি মুশফিক। মিরাজকে নিয়ে গড়েছেন রেকর্ড জুটি। ২০০ বলে সেঞ্চুরির পর পূরণ করেন ১৫০ রানের মাইলফলক। যা তার ক্যারিয়ারের ১১তম সেঞ্চুরি। এরপর দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ৩৪১ বলে ১৯১ রান করে সাজঘরে ফেরেন তিনি। দলীয় ৫২৮ রানে মোহাম্মদ আলীর লাফিয়ে ওঠা বলে উইকেটের পেছনে রিজওয়ানের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি। তাকে যোগ্য সঙ্গে দিয়েছেন আরেক ব্যাটার মেহেদী মিরাজ। তিনিও ফিফটি তুলে নিয়েছেন।
মুশফিক ও মিরাজের ব্যাটে সপ্তম উইকেটে এই প্রথম দেড়শ রানের জুটি দেখেছে বাংলাদেশ। এর আগে টেস্টে সপ্তম উইকেটে বাংলাদেশের আগের সেরা ছিল ১৪৫। ২০১০ সালে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে হ্যামিল্টন টেস্ট করেছিলেন সাকিব আল হাসান ও মাহমুদউল্লাহ।