বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে আরেকটি গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়ের সূচনা হলো রাওয়ালপিন্ডিতে। পাকিস্তানের বিপক্ষে চতুর্দশ টেস্টে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো জয় লাভ করে। এই জয়ে টাইগাররা দেখিয়ে দিয়েছে তাদের দলীয় সংহতি ও দৃঢ় মানসিকতা।
পাকিস্তানকে দুই ইনিংসেই চাপে রেখে, তাদের ১৪৬ রানে গুটিয়ে দিয়ে, বাংলাদেশ মাত্র ৩০ রানের লক্ষ্য তাড়া করে কোনো উইকেট না হারিয়ে জয় নিশ্চিত করে। এই জয়ে বাংলাদেশের বোলারদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা এবং দুই ওপেনারের সাবলীল ব্যাটিং ভূমিকা পালন করেছে।
প্রথম ইনিংসে পাকিস্তান যখন ৪৪৮ রানে ইনিংস ঘোষণা দেয়, তখন বাংলাদেশের জয়ের আশা ক্ষীণ হলেও দ্বিতীয় ইনিংসে দারুণ পারফরম্যান্সের মাধ্যমে তারা সেই আশা পূর্ণ করে। শেষ দিনে বাংলাদেশের বোলারদের অসাধারণ বোলিংয়ে পাকিস্তান ১৪৬ রানে অল আউট হয়, যা বাংলাদেশকে এই ঐতিহাসিক জয়ের পথে নিয়ে যায়।
পাকিস্তানকে দুই ইনিংসেই চাপে রেখে, তাদের ১৪৬ রানে গুটিয়ে দিয়ে, বাংলাদেশ মাত্র ৩০ রানের লক্ষ্য তাড়া করে কোনো উইকেট না হারিয়ে জয় নিশ্চিত করে। এই জয়ে বাংলাদেশের বোলারদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা এবং দুই ওপেনারের সাবলীল ব্যাটিং ভূমিকা পালন করেছে।
প্রথম ইনিংসে পাকিস্তান যখন ৪৪৮ রানে ইনিংস ঘোষণা দেয়, তখন বাংলাদেশের জয়ের আশা ক্ষীণ হলেও দ্বিতীয় ইনিংসে দারুণ পারফরম্যান্সের মাধ্যমে তারা সেই আশা পূর্ণ করে। শেষ দিনে বাংলাদেশের বোলারদের অসাধারণ বোলিংয়ে পাকিস্তান ১৪৬ রানে অল আউট হয়, যা বাংলাদেশকে এই ঐতিহাসিক জয়ের পথে নিয়ে যায়।