সাম্প্রতিক সময়ে সিলেট ও চট্টগ্রাম অঞ্চলে আকস্মিক বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, যা জনজীবনে চরম দুর্ভোগ ডেকে এনেছে। সাধারণত আকস্মিক বন্যার পানির প্রবাহ দ্রুত নামার কথা, কিন্তু এবারের বন্যার পর পানি সরে যেতে এত দেরি হচ্ছে কেন, তা নিয়ে বেশ কিছু প্রশ্ন উঠেছে।
এই দেরির মূল কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে পাহাড়ি ঢল ও উজান থেকে নেমে আসা অতিরিক্ত পানির চাপ। ভারতের চেরাপুঞ্জির টানা বৃষ্টির কারণে বাংলাদেশে নদীগুলোর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে এবং তা বিপৎসীমা অতিক্রম করে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। যদিও বর্তমানে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমেছে, তবুও নদীর পানি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে সময় লাগছে, বিশেষ করে সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি এখনো বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
এছাড়া সিলেটের কিছু এলাকায় পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা পর্যাপ্ত না থাকায় এবং নদীর তলদেশ ভরাট হয়ে যাওয়ায় পানি দ্রুত সরে যেতে পারছে না। তাই, বন্যার পানির স্রোত কম হলেও তা পুরোপুরি নেমে যেতে বেশ সময় লাগছে।
এই সমস্যার সমাধানের জন্য নদী পুনঃখনন এবং সঠিক পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন প্রয়োজন বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। সরকার এবং স্থানীয় প্রশাসন এই বিষয়ে পদক্ষেপ নিচ্ছে এবং দ্রুতই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই দেরির মূল কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে পাহাড়ি ঢল ও উজান থেকে নেমে আসা অতিরিক্ত পানির চাপ। ভারতের চেরাপুঞ্জির টানা বৃষ্টির কারণে বাংলাদেশে নদীগুলোর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে এবং তা বিপৎসীমা অতিক্রম করে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। যদিও বর্তমানে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমেছে, তবুও নদীর পানি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে সময় লাগছে, বিশেষ করে সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি এখনো বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
এছাড়া সিলেটের কিছু এলাকায় পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা পর্যাপ্ত না থাকায় এবং নদীর তলদেশ ভরাট হয়ে যাওয়ায় পানি দ্রুত সরে যেতে পারছে না। তাই, বন্যার পানির স্রোত কম হলেও তা পুরোপুরি নেমে যেতে বেশ সময় লাগছে।
এই সমস্যার সমাধানের জন্য নদী পুনঃখনন এবং সঠিক পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন প্রয়োজন বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। সরকার এবং স্থানীয় প্রশাসন এই বিষয়ে পদক্ষেপ নিচ্ছে এবং দ্রুতই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে আশা করা হচ্ছে।