দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সম্প্রতি সাবেক মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে। তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার এবং অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ উঠেছে। এই পাঁচজনের মধ্যে রয়েছেন সাবেক মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার, সাবেক এমপি ধীরেন্দ্র নাথ শম্ভু, সাবেক প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ এবং শাহে আলম তালুকদার।
গোলাম দস্তগীর গাজী, যিনি নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে পর পর চারবার সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন, তার বিরুদ্ধে জমি জবরদখল, অর্থপাচার এবং তৃণমূল নেতাকর্মীদের উপেক্ষা করে ক্যাডার বাহিনী গঠনের অভিযোগ রয়েছে। অন্যদিকে ধীরেন্দ্র নাথ শম্ভুর বিরুদ্ধে রয়েছে টেন্ডারবাজি এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগে অনিয়মের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ।
কবির বিন আনোয়ার, যিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ থেকে নির্বাচিত সভাপতি ছিলেন এবং ২০২৩ সালে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের দায়িত্ব পালন করেন, তার বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে। তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অস্ত্রসহ ছবি পোস্ট করে আলোচনায় আসেন তিনি।
দুদকের এই অনুসন্ধান প্রক্রিয়া দুর্নীতির বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধের অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা দেশের উচ্চ পর্যায়ের ব্যক্তিদেরও বিচারের আওতায় নিয়ে আসছে।
গোলাম দস্তগীর গাজী, যিনি নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে পর পর চারবার সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন, তার বিরুদ্ধে জমি জবরদখল, অর্থপাচার এবং তৃণমূল নেতাকর্মীদের উপেক্ষা করে ক্যাডার বাহিনী গঠনের অভিযোগ রয়েছে। অন্যদিকে ধীরেন্দ্র নাথ শম্ভুর বিরুদ্ধে রয়েছে টেন্ডারবাজি এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগে অনিয়মের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ।
কবির বিন আনোয়ার, যিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ থেকে নির্বাচিত সভাপতি ছিলেন এবং ২০২৩ সালে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের দায়িত্ব পালন করেন, তার বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে। তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অস্ত্রসহ ছবি পোস্ট করে আলোচনায় আসেন তিনি।
দুদকের এই অনুসন্ধান প্রক্রিয়া দুর্নীতির বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধের অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা দেশের উচ্চ পর্যায়ের ব্যক্তিদেরও বিচারের আওতায় নিয়ে আসছে।