সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিআইসি) এর অধীনে সংঘটিত একটি ভয়াবহ কেলেঙ্কারির ঘটনা উদঘাটিত হয়েছে। অভিযোগ অনুযায়ী, ২০২১ সালের নভেম্বর থেকে ২০২২ সালের জুলাই পর্যন্ত প্রায় ৫৮১ কোটি টাকার সার আত্মসাৎ করা হয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে বিসিআইসির কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তা, পরিবহন ঠিকাদার এবং গুদাম ইনচার্জের সরাসরি জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
তদন্তে জানা গেছে, কাগজে মজুত দেখানো হলেও বাস্তবে এসব সার গুদামে নেই। এই আত্মসাতের কারণে দেশের কৃষিখাত মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। অভিযোগের প্রেক্ষিতে সাবেক এমপি কামরুল আশরাফ খান পোটনসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯, ৪২০, এবং ১০৯ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এই ঘটনা দেশের দুর্নীতির অবস্থা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে। সরকারি সম্পদ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার অভাবের কারণে কিভাবে এমন বিপুল অর্থের সার উধাও হয়ে যেতে পারে, তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা
তদন্তে জানা গেছে, কাগজে মজুত দেখানো হলেও বাস্তবে এসব সার গুদামে নেই। এই আত্মসাতের কারণে দেশের কৃষিখাত মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। অভিযোগের প্রেক্ষিতে সাবেক এমপি কামরুল আশরাফ খান পোটনসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯, ৪২০, এবং ১০৯ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এই ঘটনা দেশের দুর্নীতির অবস্থা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে। সরকারি সম্পদ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার অভাবের কারণে কিভাবে এমন বিপুল অর্থের সার উধাও হয়ে যেতে পারে, তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা