শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে বাকৃবিতে নিষিদ্ধ হলো রাজনীতি
আজ, ২৯ অগাস্ট ২০২৪ তারিখে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এই সিদ্ধান্তটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের দাবির প্রেক্ষিতে গৃহীত হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন জানিয়েছে যে, শিক্ষার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক সংঘাত ও অপ্রীতিকর ঘটনার ফলে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছিলেন। এর প্রেক্ষিতে, প্রশাসন নতুন একটি নীতিমালা প্রণয়ন করেছে যা ক্যাম্পাসে কোনো ধরনের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. [নাম] বলেন, “আমরা শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা এবং শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। রাজনীতি নিষিদ্ধ করার মাধ্যমে আমরা একটি শান্তিপূর্ণ এবং উন্নত শিক্ষার পরিবেশ গড়ে তোলার চেষ্টা করছি। শিক্ষার্থীরা তাদের শিক্ষাগত ও গবেষণামূলক কর্মকাণ্ডে মনোনিবেশ করতে পারবেন।”
নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কোনো রাজনৈতিক সভা, মিছিল বা অন্যান্য কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হতে পারবে না। শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্য করে প্রশাসন আরো বলেন, "এটি আমাদের একত্রিতভাবে কাজ করার সময়। আমরা আশা করছি, সকলেই এই নতুন নিয়ম মেনে চলবেন এবং শিক্ষার মান উন্নয়নের প্রতি মনোনিবেশ করবেন।"
বাকৃবির এই সিদ্ধান্তের পর, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সাধারনত ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া প্রদান করেছেন। তবে, কিছু রাজনৈতিক সংগঠন ও পক্ষ এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে মন্তব্য করেছেন এবং তাদের মতামত প্রকাশ করেছেন।
আজ, ২৯ অগাস্ট ২০২৪ তারিখে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এই সিদ্ধান্তটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের দাবির প্রেক্ষিতে গৃহীত হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন জানিয়েছে যে, শিক্ষার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক সংঘাত ও অপ্রীতিকর ঘটনার ফলে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছিলেন। এর প্রেক্ষিতে, প্রশাসন নতুন একটি নীতিমালা প্রণয়ন করেছে যা ক্যাম্পাসে কোনো ধরনের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. [নাম] বলেন, “আমরা শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা এবং শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। রাজনীতি নিষিদ্ধ করার মাধ্যমে আমরা একটি শান্তিপূর্ণ এবং উন্নত শিক্ষার পরিবেশ গড়ে তোলার চেষ্টা করছি। শিক্ষার্থীরা তাদের শিক্ষাগত ও গবেষণামূলক কর্মকাণ্ডে মনোনিবেশ করতে পারবেন।”
নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কোনো রাজনৈতিক সভা, মিছিল বা অন্যান্য কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হতে পারবে না। শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্য করে প্রশাসন আরো বলেন, "এটি আমাদের একত্রিতভাবে কাজ করার সময়। আমরা আশা করছি, সকলেই এই নতুন নিয়ম মেনে চলবেন এবং শিক্ষার মান উন্নয়নের প্রতি মনোনিবেশ করবেন।"
বাকৃবির এই সিদ্ধান্তের পর, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সাধারনত ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া প্রদান করেছেন। তবে, কিছু রাজনৈতিক সংগঠন ও পক্ষ এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে মন্তব্য করেছেন এবং তাদের মতামত প্রকাশ করেছেন।