প্রধান উপদেষ্টা সম্প্রতি জানিয়েছেন যে সরকার আসন্ন নির্বাচনের প্রস্তুতিতে কোনো অযৌক্তিক সময় নষ্ট করবে না। তিনি উল্লেখ করেন যে, দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে দ্রুত ও স্বচ্ছ নির্বাচনের আয়োজন করাই হবে সরকারের প্রধান লক্ষ্য। জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে সরকারের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা থাকবে বলে জানান তিনি।
এটি স্পষ্ট যে, সরকার কোনোরূপ বিলম্ব বা সময় নষ্ট না করেই নির্বাচনী কার্যক্রম সম্পন্ন করতে বদ্ধপরিকর। এই লক্ষ্যে তারা নির্বাচন কমিশনের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে। প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে এবং জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে নির্বাচন দ্রুত এবং শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করা হবে।
এছাড়াও, তিনি আরও জানান যে, নির্বাচন কমিশন ও সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলি সময়সীমা মেনে কাজ করছে এবং শীঘ্রই নির্বাচনের দিন ঘোষণা করা হবে। প্রধান উপদেষ্টা নিশ্চিত করেন যে, নির্বাচনের প্রক্রিয়ায় কোনো ধরণের অনিয়ম বা অযথা সময় অপচয় সহ্য করা হবে না।
এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ করা যায়, নির্বাচন নিয়ে সরকারের এই অবস্থান রাজনৈতিক অঙ্গনে এবং দেশের জনগণের মধ্যে বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে। একদিকে যেখানে জনগণ তাদের মৌলিক অধিকার হিসেবে নির্বাচনের প্রতীক্ষায় রয়েছে, অন্যদিকে সরকার তাদের প্রতিশ্রুতি পূরণের লক্ষ্যে কাজ করছে।
সরকারের এই দৃঢ় ও সময়নিষ্ঠ অবস্থান নির্বাচনকে আরও গ্রহণযোগ্য করে তুলবে এবং দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নতুন গতি আনবে বলে আশা করা হচ্ছে।
জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে সরকারের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা থাকবে বলে জানান তিনি।
এটি স্পষ্ট যে, সরকার কোনোরূপ বিলম্ব বা সময় নষ্ট না করেই নির্বাচনী কার্যক্রম সম্পন্ন করতে বদ্ধপরিকর। এই লক্ষ্যে তারা নির্বাচন কমিশনের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে। প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে এবং জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে নির্বাচন দ্রুত এবং শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করা হবে।
এছাড়াও, তিনি আরও জানান যে, নির্বাচন কমিশন ও সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলি সময়সীমা মেনে কাজ করছে এবং শীঘ্রই নির্বাচনের দিন ঘোষণা করা হবে। প্রধান উপদেষ্টা নিশ্চিত করেন যে, নির্বাচনের প্রক্রিয়ায় কোনো ধরণের অনিয়ম বা অযথা সময় অপচয় সহ্য করা হবে না।
এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ করা যায়, নির্বাচন নিয়ে সরকারের এই অবস্থান রাজনৈতিক অঙ্গনে এবং দেশের জনগণের মধ্যে বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে। একদিকে যেখানে জনগণ তাদের মৌলিক অধিকার হিসেবে নির্বাচনের প্রতীক্ষায় রয়েছে, অন্যদিকে সরকার তাদের প্রতিশ্রুতি পূরণের লক্ষ্যে কাজ করছে।
সরকারের এই দৃঢ় ও সময়নিষ্ঠ অবস্থান নির্বাচনকে আরও গ্রহণযোগ্য করে তুলবে এবং দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নতুন গতি আনবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এটি স্পষ্ট যে, সরকার কোনোরূপ বিলম্ব বা সময় নষ্ট না করেই নির্বাচনী কার্যক্রম সম্পন্ন করতে বদ্ধপরিকর। এই লক্ষ্যে তারা নির্বাচন কমিশনের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে। প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে এবং জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে নির্বাচন দ্রুত এবং শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করা হবে।
এছাড়াও, তিনি আরও জানান যে, নির্বাচন কমিশন ও সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলি সময়সীমা মেনে কাজ করছে এবং শীঘ্রই নির্বাচনের দিন ঘোষণা করা হবে। প্রধান উপদেষ্টা নিশ্চিত করেন যে, নির্বাচনের প্রক্রিয়ায় কোনো ধরণের অনিয়ম বা অযথা সময় অপচয় সহ্য করা হবে না।
এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ করা যায়, নির্বাচন নিয়ে সরকারের এই অবস্থান রাজনৈতিক অঙ্গনে এবং দেশের জনগণের মধ্যে বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে। একদিকে যেখানে জনগণ তাদের মৌলিক অধিকার হিসেবে নির্বাচনের প্রতীক্ষায় রয়েছে, অন্যদিকে সরকার তাদের প্রতিশ্রুতি পূরণের লক্ষ্যে কাজ করছে।
সরকারের এই দৃঢ় ও সময়নিষ্ঠ অবস্থান নির্বাচনকে আরও গ্রহণযোগ্য করে তুলবে এবং দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নতুন গতি আনবে বলে আশা করা হচ্ছে।
জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে সরকারের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা থাকবে বলে জানান তিনি।
এটি স্পষ্ট যে, সরকার কোনোরূপ বিলম্ব বা সময় নষ্ট না করেই নির্বাচনী কার্যক্রম সম্পন্ন করতে বদ্ধপরিকর। এই লক্ষ্যে তারা নির্বাচন কমিশনের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে। প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে এবং জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে নির্বাচন দ্রুত এবং শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করা হবে।
এছাড়াও, তিনি আরও জানান যে, নির্বাচন কমিশন ও সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলি সময়সীমা মেনে কাজ করছে এবং শীঘ্রই নির্বাচনের দিন ঘোষণা করা হবে। প্রধান উপদেষ্টা নিশ্চিত করেন যে, নির্বাচনের প্রক্রিয়ায় কোনো ধরণের অনিয়ম বা অযথা সময় অপচয় সহ্য করা হবে না।
এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ করা যায়, নির্বাচন নিয়ে সরকারের এই অবস্থান রাজনৈতিক অঙ্গনে এবং দেশের জনগণের মধ্যে বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে। একদিকে যেখানে জনগণ তাদের মৌলিক অধিকার হিসেবে নির্বাচনের প্রতীক্ষায় রয়েছে, অন্যদিকে সরকার তাদের প্রতিশ্রুতি পূরণের লক্ষ্যে কাজ করছে।
সরকারের এই দৃঢ় ও সময়নিষ্ঠ অবস্থান নির্বাচনকে আরও গ্রহণযোগ্য করে তুলবে এবং দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নতুন গতি আনবে বলে আশা করা হচ্ছে।