বর্তমান রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে কর্নেল অলির সাম্প্রতিক বক্তব্য, যেখানে তিনি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছেন। তিনি আরও কিছু প্রস্তাব উত্থাপন করেছেন, যা রাজনৈতিক মহলে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় তুলেছে।
কর্নেল অলি তার বক্তব্যে উল্লেখ করেছেন যে, আওয়ামী লীগ দেশের গণতন্ত্রকে বাধাগ্রস্ত করছে এবং দেশের সাধারণ মানুষের মতামতকে উপেক্ষা করছে। তার মতে, বর্তমান সরকার দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলছে। এই কারণে তিনি আ.লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলেছেন এবং বলেন, দেশের উন্নয়ন ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে এ ধরনের কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি।
কর্নেল অলি আরও দাবি করেন যে, দেশের স্বার্থে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন করতে হবে এবং নির্বাচন কমিশনকে স্বাধীনভাবে কাজ করতে দিতে হবে। তিনি তার দাবি দাওয়ার সাথে উল্লেখ করেন যে, দেশের জনগণের অধিকার নিশ্চিত করতে হলে বর্তমান সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে একটি গ্রহণযোগ্য রাজনৈতিক পরিবর্তন আনতে হবে।
কর্নেল অলির এই দাবির পর রাজনৈতিক মহলে নানা ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। কেউ কেউ তার দাবির সাথে একমত প্রকাশ করেছেন, আবার কেউ কেউ এটিকে অতিরঞ্জিত ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মনে করছেন।
কর্নেল অলি তার বক্তব্যে উল্লেখ করেছেন যে, আওয়ামী লীগ দেশের গণতন্ত্রকে বাধাগ্রস্ত করছে এবং দেশের সাধারণ মানুষের মতামতকে উপেক্ষা করছে। তার মতে, বর্তমান সরকার দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলছে। এই কারণে তিনি আ.লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলেছেন এবং বলেন, দেশের উন্নয়ন ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে এ ধরনের কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি।
কর্নেল অলি আরও দাবি করেন যে, দেশের স্বার্থে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন করতে হবে এবং নির্বাচন কমিশনকে স্বাধীনভাবে কাজ করতে দিতে হবে। তিনি তার দাবি দাওয়ার সাথে উল্লেখ করেন যে, দেশের জনগণের অধিকার নিশ্চিত করতে হলে বর্তমান সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে একটি গ্রহণযোগ্য রাজনৈতিক পরিবর্তন আনতে হবে।
কর্নেল অলির এই দাবির পর রাজনৈতিক মহলে নানা ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। কেউ কেউ তার দাবির সাথে একমত প্রকাশ করেছেন, আবার কেউ কেউ এটিকে অতিরঞ্জিত ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মনে করছেন।