মৌসুমের শেষ সময়ে দেশের অন্যতম মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র চাঁদপুর বড়স্টেশন মাছঘাটে বেড়েছে ইলিশের সরবরাহ। তবে প্রভাব পড়েনি দামে। চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে সুস্বাদু ইলিশ। ব্যবসায়ীরা বলছেন, ক্রেতাদের চাহিদার বিপরীতে সরবরাহ কম। এজন্য দাম চড়া।
প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ক্রেতা-বিক্রেতায় মুখরিত থাকে চাঁদপুরের বড়স্টেশন মাছঘাট। একমাস আগে এখানে দৈনিক ইলিশের সরবরাহ ছিল দেড়শ থেকে দুইশ মণ। এখন ইলিশের সরবরাহ ৩০০-৪০০ মণ বেড়েছে। সে অনুপাতে ইলিশ বিক্রি হওয়ার কথা ছিল ১২০০-১৩০০ টাকা কেজি। কিন্তু চিত্র ভিন্ন। এখন এককেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১৫০০-১৭০০ টাকায়। এতে ক্ষুদ্ধ ক্রেতারা। পদ্মা ও মেঘনায় মাছ ধরেন আলমগীর সৈয়াল, সোলেমান মোতায়ের ও মুসা পাটোয়ারী। তারা বলেন, ‘এখন ইলিশের ভরা মৌসুম যাচ্ছে। নদীতে কিছুটা ইলিশ কম পাওয়া গেলেও আড়তে দাম বেশি। আমাদের কাছ থেকে ইলিশ কিনে সেটি নিলামে দাম তুলে আরও দামে বেশি বিক্রি হয়। এরপর কয়েক হাত রদবদল হয়। যে কারণে দাম বেশি।
চাঁদপুর মাছঘাটের ইলিশ ব্যবসায়ী ফয়েজ ঢালী ও নবীর হোসেন বলেন, ‘মাছঘাটে কয়েকদিন ধরে প্রচুর ক্রেতা আসছেন। তবে আগের তুলনায় ইলিশের সরবরাহও বেড়েছে কিন্তু দাম কমেনি। দাম নিয়ে ক্রেতাদের সঙ্গে প্রায়ই বাগবিতণ্ডা হয়। মাছের তুলনায় ক্রেতা বেশি, যে কারণে দামও বেশি। বর্তমানে প্রতিকেজি ইলিশ ১৫০০-১৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এককেজির কম ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১১০০-১২০০ টাকায়। তিনি বলেন, প্রতিদিন সরবরাহের ওপর ইলিশ দাম নির্ধারণ হয়ে থাকে। এখানে কোনো সিন্ডিকেট নেই। চাহিদার কারণে দাম একটু বেশি। চাঁদপুর শহরের বাসিন্দা ইব্রাহিম খলিল। তিনি বলেন, ‘স্বজনদের জন্য ঢাকায় পাঠাতে ৭৮ কেজি ইলিশ কিনেছি। প্রতিকেজির দাম পড়েছে ১৬০০-১৭০০ টাকা। আরও বেশি কেনার ইচ্ছা থাকলেও বেশি দামের কারণে কিনতে পারিনি।নরসিংদী থেকে ইলিশ কিনতে আসা এস এম শাহীন বলেন, ‘ইলিশের বাড়ি খ্যাত চাঁদপুর মাছঘাটে এসেছি কম দামে ইলিশ কিনতে। কিন্তু এখানে এসে দেখি ভিন্ন চিত্র। ইলিশের দাম অনেক বেশি। এককেজি ওজনের ইলিশ ১৭০০ টাকা চায়। কী কারণে দাম এত বেশি বুঝতে পারছি না। এখানে সিন্ডিকেট কাজ করে। মানুষ অসহায় তাদের কাছে। চাঁদপুর মৎস্য বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শবে বরাত সরকার বলেন, চাঁদপুর মাছঘাটে প্রতিদিন ৫০০-৭০০ মণ ইলিশ বিক্রি হচ্ছে। মাঝে মধ্যে এক হাজার মণ ইলিশও আসে।
দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ইলিশ কিনতে আসছেন ক্রেতারা। তবে ইলিশের সরবরাহের কোনো ঠিক নেই। সরবরাহ কম আবার চাহিদা যদি বেশি থাকে, তাহলে দাম এমনিতেই বেড়ে যায়। আশা করছি সামনে সরবরাহ বাড়লে দামও কমবে।
প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ক্রেতা-বিক্রেতায় মুখরিত থাকে চাঁদপুরের বড়স্টেশন মাছঘাট। একমাস আগে এখানে দৈনিক ইলিশের সরবরাহ ছিল দেড়শ থেকে দুইশ মণ। এখন ইলিশের সরবরাহ ৩০০-৪০০ মণ বেড়েছে। সে অনুপাতে ইলিশ বিক্রি হওয়ার কথা ছিল ১২০০-১৩০০ টাকা কেজি। কিন্তু চিত্র ভিন্ন। এখন এককেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১৫০০-১৭০০ টাকায়। এতে ক্ষুদ্ধ ক্রেতারা। পদ্মা ও মেঘনায় মাছ ধরেন আলমগীর সৈয়াল, সোলেমান মোতায়ের ও মুসা পাটোয়ারী। তারা বলেন, ‘এখন ইলিশের ভরা মৌসুম যাচ্ছে। নদীতে কিছুটা ইলিশ কম পাওয়া গেলেও আড়তে দাম বেশি। আমাদের কাছ থেকে ইলিশ কিনে সেটি নিলামে দাম তুলে আরও দামে বেশি বিক্রি হয়। এরপর কয়েক হাত রদবদল হয়। যে কারণে দাম বেশি।
চাঁদপুর মাছঘাটের ইলিশ ব্যবসায়ী ফয়েজ ঢালী ও নবীর হোসেন বলেন, ‘মাছঘাটে কয়েকদিন ধরে প্রচুর ক্রেতা আসছেন। তবে আগের তুলনায় ইলিশের সরবরাহও বেড়েছে কিন্তু দাম কমেনি। দাম নিয়ে ক্রেতাদের সঙ্গে প্রায়ই বাগবিতণ্ডা হয়। মাছের তুলনায় ক্রেতা বেশি, যে কারণে দামও বেশি। বর্তমানে প্রতিকেজি ইলিশ ১৫০০-১৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এককেজির কম ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১১০০-১২০০ টাকায়। তিনি বলেন, প্রতিদিন সরবরাহের ওপর ইলিশ দাম নির্ধারণ হয়ে থাকে। এখানে কোনো সিন্ডিকেট নেই। চাহিদার কারণে দাম একটু বেশি। চাঁদপুর শহরের বাসিন্দা ইব্রাহিম খলিল। তিনি বলেন, ‘স্বজনদের জন্য ঢাকায় পাঠাতে ৭৮ কেজি ইলিশ কিনেছি। প্রতিকেজির দাম পড়েছে ১৬০০-১৭০০ টাকা। আরও বেশি কেনার ইচ্ছা থাকলেও বেশি দামের কারণে কিনতে পারিনি।নরসিংদী থেকে ইলিশ কিনতে আসা এস এম শাহীন বলেন, ‘ইলিশের বাড়ি খ্যাত চাঁদপুর মাছঘাটে এসেছি কম দামে ইলিশ কিনতে। কিন্তু এখানে এসে দেখি ভিন্ন চিত্র। ইলিশের দাম অনেক বেশি। এককেজি ওজনের ইলিশ ১৭০০ টাকা চায়। কী কারণে দাম এত বেশি বুঝতে পারছি না। এখানে সিন্ডিকেট কাজ করে। মানুষ অসহায় তাদের কাছে। চাঁদপুর মৎস্য বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শবে বরাত সরকার বলেন, চাঁদপুর মাছঘাটে প্রতিদিন ৫০০-৭০০ মণ ইলিশ বিক্রি হচ্ছে। মাঝে মধ্যে এক হাজার মণ ইলিশও আসে।
দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ইলিশ কিনতে আসছেন ক্রেতারা। তবে ইলিশের সরবরাহের কোনো ঠিক নেই। সরবরাহ কম আবার চাহিদা যদি বেশি থাকে, তাহলে দাম এমনিতেই বেড়ে যায়। আশা করছি সামনে সরবরাহ বাড়লে দামও কমবে।