দিনাজপুরে অস্ত্র জমা দেওয়ার শেষ সময় পর্যন্ত ব্যক্তি পর্যায়ে ২৪০টির মধ্যে ২৩০টি অস্ত্র জমা পড়েছে। তবে এখনো ৯টি অস্ত্র জমা হয়নি। একজনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।
বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে দিনাজপুর জেলা প্রশাসকের জুডিসিয়াল মুন্সিখানা শাখার সহকারী কমিশনার মো, মনজুর মোর্শেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সারাদেশে মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) দিনগত রাত ১২টা পর্যন্ত অস্ত্র জমা দেওয়ার শেষ সময় ছিল। দিনাজপুরে অস্ত্র জমা দেওয়ার শেষ সময় পর্যন্ত ২৩০টি আগ্নেয়াস্ত্র জমা পড়েছে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে। জমা না হওয়া অস্ত্র উদ্ধারে নামবে যৌথবাহিনী। সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, র্যাবসহ বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা থাকবেন অভিযানে। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, দিনাজপুরে বেসামরিক ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অস্ত্রের সংখ্যা ৩০৯টি।
এরমধ্যে জমা প্রদানযোগ্য অস্ত্রের সংখ্যা ২৪০টি। বাকিগুলো ৬৯টি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের। ব্যক্তি পর্যায়ে থাকা ২৪০টি অস্ত্রের মধ্যে মঙ্গলবার দিনগত রাত ১২টা পর্যন্ত ২৩০টি অস্ত্র (পিস্তলসহ বিভিন্ন অস্ত্র) জমা পড়েছে। এরমধ্যে একজনের সঙ্গে যোগাযোগ হচ্ছে। এখনো ৯টি অস্ত্র বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে রয়ে গেছে। এরআগে ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ৫ আগস্ট পর্যন্ত বেসামরিক লোকজনকে দেওয়া আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স স্থগিত করা হয়। ওইসময়ে যাদের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে, তাদের ৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে গোলাবারুদসহ আগ্নেয়াস্ত্র সংশ্লিষ্ট থানায় জমা দিতে বলা হয়েছিল।
বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে দিনাজপুর জেলা প্রশাসকের জুডিসিয়াল মুন্সিখানা শাখার সহকারী কমিশনার মো, মনজুর মোর্শেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সারাদেশে মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) দিনগত রাত ১২টা পর্যন্ত অস্ত্র জমা দেওয়ার শেষ সময় ছিল। দিনাজপুরে অস্ত্র জমা দেওয়ার শেষ সময় পর্যন্ত ২৩০টি আগ্নেয়াস্ত্র জমা পড়েছে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে। জমা না হওয়া অস্ত্র উদ্ধারে নামবে যৌথবাহিনী। সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, র্যাবসহ বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা থাকবেন অভিযানে। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, দিনাজপুরে বেসামরিক ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অস্ত্রের সংখ্যা ৩০৯টি।
এরমধ্যে জমা প্রদানযোগ্য অস্ত্রের সংখ্যা ২৪০টি। বাকিগুলো ৬৯টি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের। ব্যক্তি পর্যায়ে থাকা ২৪০টি অস্ত্রের মধ্যে মঙ্গলবার দিনগত রাত ১২টা পর্যন্ত ২৩০টি অস্ত্র (পিস্তলসহ বিভিন্ন অস্ত্র) জমা পড়েছে। এরমধ্যে একজনের সঙ্গে যোগাযোগ হচ্ছে। এখনো ৯টি অস্ত্র বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে রয়ে গেছে। এরআগে ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ৫ আগস্ট পর্যন্ত বেসামরিক লোকজনকে দেওয়া আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স স্থগিত করা হয়। ওইসময়ে যাদের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে, তাদের ৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে গোলাবারুদসহ আগ্নেয়াস্ত্র সংশ্লিষ্ট থানায় জমা দিতে বলা হয়েছিল।