দিনাজপুরে বৈষম্য নিরসন চেয়ে কলম বিরতি কর্মসূচি পালন করেছেন অডিটররা। বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে ডিসট্রিক্ট একাউন্টস অ্যান্ড ফিন্যান্স অফিসারের কার্যালয়ের সামনে এ কর্মসূচি পালন করেন তারা।
অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া একাধিক অডিটর জানান, আদালত অডিটর পদটিকে দশম গ্রেডে উন্নীত করার রায় দিয়েছেন। সিএজি কার্যালয় ও এর অধীন দপ্তরগুলোর অডিটর পদের বেতন গ্রেড ১১তম থেকে দশম গ্রেডে উন্নীত করার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ে ইতোমধ্যে চিঠি পাঠানো হয়েছে। কিন্তু অদৃশ্য কারণে এখনো সেটি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। তাই এ রায় বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত আমরা সারা দেশের ন্যায় দিনাজপুরেও আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাব। অডিটর মো. আশরাফুল আলম বলেন, আমাদের একই অডিটর পদে দুটি গ্রেড। একটি ১১তম গ্রেড আর মামলাকারী ৬১ জনকে শুধু দশম গ্রেডে উন্নীত করা চরম বৈষম্য। বৈষম্য দূর করার জন্য যে চিঠিটি অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে সেই চিঠির প্রেক্ষিতে আইন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এ বিষয়ে দশম গ্রেডের পক্ষে মতামত দিয়েছেন। তারপরও অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যয় ব্যবস্থাপনা বিভাগ সেটি বাস্তবায়ন করছে না। আমরা দ্রুত এর বাস্তবায়ন চাই। আমরা বৈষম্য চাই না।
দিনাজপুর ডিসট্রিক্ট একাউন্টস অ্যান্ড ফিন্যান্স অফিসারের কার্যালয়ের সামনে কলম বিরতি কর্মসূচিতে অংশ নেন অডিটর মো. রেজাউল করিম, মো. তাইজুল ইসলাম, শাহ আব্দুল্লাহিল মনেম, মো. নুরুজ্জামান, শেরাবান তহুরা, রেজওয়ান-উল হক, মো. আল মাসুদ, বিকাশ হাসদা, মো. আব্দুল্লাহ মামুন, জুনিয়র অডিটর মোছা. জাহানুরা আক্তার জেরিন, মো. হাফিজুর রহমান প্রমুখ।
অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া একাধিক অডিটর জানান, আদালত অডিটর পদটিকে দশম গ্রেডে উন্নীত করার রায় দিয়েছেন। সিএজি কার্যালয় ও এর অধীন দপ্তরগুলোর অডিটর পদের বেতন গ্রেড ১১তম থেকে দশম গ্রেডে উন্নীত করার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ে ইতোমধ্যে চিঠি পাঠানো হয়েছে। কিন্তু অদৃশ্য কারণে এখনো সেটি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। তাই এ রায় বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত আমরা সারা দেশের ন্যায় দিনাজপুরেও আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাব। অডিটর মো. আশরাফুল আলম বলেন, আমাদের একই অডিটর পদে দুটি গ্রেড। একটি ১১তম গ্রেড আর মামলাকারী ৬১ জনকে শুধু দশম গ্রেডে উন্নীত করা চরম বৈষম্য। বৈষম্য দূর করার জন্য যে চিঠিটি অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে সেই চিঠির প্রেক্ষিতে আইন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এ বিষয়ে দশম গ্রেডের পক্ষে মতামত দিয়েছেন। তারপরও অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যয় ব্যবস্থাপনা বিভাগ সেটি বাস্তবায়ন করছে না। আমরা দ্রুত এর বাস্তবায়ন চাই। আমরা বৈষম্য চাই না।
দিনাজপুর ডিসট্রিক্ট একাউন্টস অ্যান্ড ফিন্যান্স অফিসারের কার্যালয়ের সামনে কলম বিরতি কর্মসূচিতে অংশ নেন অডিটর মো. রেজাউল করিম, মো. তাইজুল ইসলাম, শাহ আব্দুল্লাহিল মনেম, মো. নুরুজ্জামান, শেরাবান তহুরা, রেজওয়ান-উল হক, মো. আল মাসুদ, বিকাশ হাসদা, মো. আব্দুল্লাহ মামুন, জুনিয়র অডিটর মোছা. জাহানুরা আক্তার জেরিন, মো. হাফিজুর রহমান প্রমুখ।