শিশুদের পায়ে ব্যথা নিয়ে অনেক বাবা-মা চিন্তিত থাকেন, বিশেষ করে যখন এই ব্যথা বাতজ্বরের লক্ষণ হতে পারে বলে মনে হয়। তবে পায়ে ব্যথা হলেই যে বাতজ্বর হয়েছে এমন নয়। বাতজ্বরের প্রধান লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে গিঁটে ব্যথা, হৃৎপিণ্ডের প্রদাহ, এবং কখনো কখনো চামড়ায় লাল দাগ। কিন্তু পায়ের মাংসপেশিতে ব্যথা হলে তা বাতজ্বরের লক্ষণ নয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শিশুদের পায়ে ব্যথা "গ্রোইং পেইন" নামে পরিচিত, যা শিশুদের সাধারণ বৃদ্ধি প্রক্রিয়ার অংশ, যদিও এর সঠিক কারণ এখনো পুরোপুরি জানা যায়নি।
বাতজ্বর সাধারণত স্ট্রেপটোকক্কাল গলার সংক্রমণের পর ঘটে এবং এর সাথে জ্বর, গিঁট ফোলা, ও হৃদযন্ত্রের সমস্যার মতো জটিল লক্ষণ থাকতে পারে। শিশুদের পায়ে ব্যথার মূল কারণটি সঠিকভাবে নির্ণয় করার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে যদি পায়ের ব্যথার সাথে অন্য কোনো গুরুতর লক্ষণ যেমন, দীর্ঘস্থায়ী জ্বর বা গিঁটে ফোলাভাব থাকে, তখন তা বাতজ্বরের সম্ভাবনা থাকতে পারে।
এ জন্য প্রতিটি ক্ষেত্রে রোগের সঠিক মূল্যায়ন এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিশ্চিত করা জরুরি। পায়ের ব্যথা নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার আগে, তা বাতজ্বর কিনা যাচাই করে দেখা প্রয়োজন।
বাতজ্বর সাধারণত স্ট্রেপটোকক্কাল গলার সংক্রমণের পর ঘটে এবং এর সাথে জ্বর, গিঁট ফোলা, ও হৃদযন্ত্রের সমস্যার মতো জটিল লক্ষণ থাকতে পারে। শিশুদের পায়ে ব্যথার মূল কারণটি সঠিকভাবে নির্ণয় করার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে যদি পায়ের ব্যথার সাথে অন্য কোনো গুরুতর লক্ষণ যেমন, দীর্ঘস্থায়ী জ্বর বা গিঁটে ফোলাভাব থাকে, তখন তা বাতজ্বরের সম্ভাবনা থাকতে পারে।
এ জন্য প্রতিটি ক্ষেত্রে রোগের সঠিক মূল্যায়ন এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিশ্চিত করা জরুরি। পায়ের ব্যথা নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার আগে, তা বাতজ্বর কিনা যাচাই করে দেখা প্রয়োজন।