ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সম্প্রতি খেলোয়াড়দের রাজনীতিতে অংশগ্রহণ এবং বিজ্ঞাপনে কাজ করার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করেছেন। তার মতে, খেলোয়াড়দের খেলার সময় রাজনীতি করা উচিত নয়। তিনি বলেন, অবসরের পর রাজনীতিতে যোগ দেওয়া যেতে পারে, তবে খেলার সাথে রাজনীতি করা কোনোভাবেই ঠিক নয়। তার এ বক্তব্য মূলত ক্রিকেটারদের জন্য প্রযোজ্য হলেও, এটি সব ধরনের খেলোয়াড়দের ক্ষেত্রেও প্রাসঙ্গিক হতে পারে
তিনি আরও উল্লেখ করেন যে, শুধু রাজনীতিই নয়, কিছু বিজ্ঞাপনেও ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণ করা উচিত নয়, যা নৈতিকতার পরিপন্থী। এর জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি। ভারতের কিছু ক্রিকেটার যেমন বেটিং ব্যবসার সাথে যুক্ত, তেমনি বাংলাদেশের কিছু খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধেও এমন অভিযোগ রয়েছে। তাই এই ধরনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার জন্য বিসিবি একটি নীতিমালা তৈরি করতে পারে বলে তিনি মন্তব্য করেন উপমহাদেশের অনেক খেলোয়াড় তাদের ক্যারিয়ারের পর রাজনীতিতে যুক্ত হয়েছেন। ইমরান খান এবং অর্জুনা রানাতুঙ্গার মতো কিংবদন্তি ক্রিকেটাররা রাজনীতিতে সফলভাবে নিজের অবস্থান তৈরি করেছেন। বাংলাদেশেও মাশরাফী বিন মুর্তজা এবং সাকিব আল হাসানের মতো ক্রিকেটাররা সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন
খেলোয়াড়দের রাজনীতি এবং বিজ্ঞাপন নিয়ে ক্রীড়া উপদেষ্টার বক্তব্য দেশের ক্রীড়া জগতে নতুন আলোচনার সূচনা করেছে। তার প্রস্তাবিত নীতিমালা বাস্তবায়িত হলে, খেলোয়াড়দের পেশাগত দায়িত্ব এবং ব্যক্তিগত কার্যকলাপের মধ্যে সঠিক ভারসাম্য রক্ষা করা সম্ভব হবে।
তিনি আরও উল্লেখ করেন যে, শুধু রাজনীতিই নয়, কিছু বিজ্ঞাপনেও ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণ করা উচিত নয়, যা নৈতিকতার পরিপন্থী। এর জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি। ভারতের কিছু ক্রিকেটার যেমন বেটিং ব্যবসার সাথে যুক্ত, তেমনি বাংলাদেশের কিছু খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধেও এমন অভিযোগ রয়েছে। তাই এই ধরনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার জন্য বিসিবি একটি নীতিমালা তৈরি করতে পারে বলে তিনি মন্তব্য করেন উপমহাদেশের অনেক খেলোয়াড় তাদের ক্যারিয়ারের পর রাজনীতিতে যুক্ত হয়েছেন। ইমরান খান এবং অর্জুনা রানাতুঙ্গার মতো কিংবদন্তি ক্রিকেটাররা রাজনীতিতে সফলভাবে নিজের অবস্থান তৈরি করেছেন। বাংলাদেশেও মাশরাফী বিন মুর্তজা এবং সাকিব আল হাসানের মতো ক্রিকেটাররা সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন
খেলোয়াড়দের রাজনীতি এবং বিজ্ঞাপন নিয়ে ক্রীড়া উপদেষ্টার বক্তব্য দেশের ক্রীড়া জগতে নতুন আলোচনার সূচনা করেছে। তার প্রস্তাবিত নীতিমালা বাস্তবায়িত হলে, খেলোয়াড়দের পেশাগত দায়িত্ব এবং ব্যক্তিগত কার্যকলাপের মধ্যে সঠিক ভারসাম্য রক্ষা করা সম্ভব হবে।