বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করেছেন ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় নেতারা।
আজ শুক্রবার দুপুরে রংপুরের পীরগঞ্জের মদনখালী ইউনিয়নের জাফরপাড়ার বাবনপুর গ্রামে আবু সাঈদের বাড়িতে যান ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছিরসহ নেতারা। এরপর তাঁরা সাঈদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথাও বলেন এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে নগদ অর্থসহায়তা পৌঁছে দেন। এরপর রাকিবুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘দেশনেত্রী খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ছাড়াও ছাত্রদল এই আন্দোলনের শহীদ আবু সাঈদ, মুগ্ধ, ওয়াসিমসহ সব শহীদের পাশে রয়েছে।
এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান তিনি। সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির বলেন, ‘আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, ছাত্রজনতার গণ–অভ্যুত্থানে যে আত্মত্যাগের মাধ্যমে নতুন বংলাদেশ প্রতিষ্ঠা হয়েছে, সেই চেতনা গভীরভাবে স্মরণ রাখবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।’ কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে নিহত ব্যক্তিদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় আজ শুক্রবার সারা দেশে একযোগে ‘কবর জিয়ারত’ কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্রদল। গতকাল বৃহস্পতিবার ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটি এই কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল।
এর ধারাবাহিকতায় কেন্দ্রীয়ভাবে ছাত্রদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক রংপুরে ও সৈয়দপুরে নিহত ছয়জনের কবর জিয়ারত ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ ছাড়া জেলা পর্যায়ে ছাত্রদলের নেতারা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে নিহত ব্যক্তিদের কবর জিয়ারত ও দোয়া কামনা করেন।
আজ শুক্রবার দুপুরে রংপুরের পীরগঞ্জের মদনখালী ইউনিয়নের জাফরপাড়ার বাবনপুর গ্রামে আবু সাঈদের বাড়িতে যান ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছিরসহ নেতারা। এরপর তাঁরা সাঈদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথাও বলেন এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে নগদ অর্থসহায়তা পৌঁছে দেন। এরপর রাকিবুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘দেশনেত্রী খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ছাড়াও ছাত্রদল এই আন্দোলনের শহীদ আবু সাঈদ, মুগ্ধ, ওয়াসিমসহ সব শহীদের পাশে রয়েছে।
এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান তিনি। সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির বলেন, ‘আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, ছাত্রজনতার গণ–অভ্যুত্থানে যে আত্মত্যাগের মাধ্যমে নতুন বংলাদেশ প্রতিষ্ঠা হয়েছে, সেই চেতনা গভীরভাবে স্মরণ রাখবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।’ কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে নিহত ব্যক্তিদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় আজ শুক্রবার সারা দেশে একযোগে ‘কবর জিয়ারত’ কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্রদল। গতকাল বৃহস্পতিবার ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটি এই কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল।
এর ধারাবাহিকতায় কেন্দ্রীয়ভাবে ছাত্রদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক রংপুরে ও সৈয়দপুরে নিহত ছয়জনের কবর জিয়ারত ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ ছাড়া জেলা পর্যায়ে ছাত্রদলের নেতারা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে নিহত ব্যক্তিদের কবর জিয়ারত ও দোয়া কামনা করেন।