পুলিশের চাকরিতে ঘুষ যেন নিত্যদিনের কর্ম। পরিস্থিতি এমন হয়েছে যে পুলিশে ঘুষ যেন অন্যায়ই মনের করা হয় না। পরিস্থিতি যখন এমন তখনই সামনে এসেছে বিচিত্র খবর। ৩৪ বছর আগে ২০ টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে সাজা পেয়েছেন পুলিশের এক কনস্টেবল।
শনিবার (০৭ সেপ্টেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সবজি বিক্রেতার কাছ থেকে ১৯৯০ সালে ২০ টাকা ঘুষ নিয়েছিলেন এক কনস্টেবল। ঘটনার দীর্ঘ ৩৪ বছর পর আদালত তাকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছেন। আর অবিশ্বাস্য এ ঘটনা ঘটেছে ভারতের বিহার রাজ্যে। শাস্তির মুখোমুখি হওয়া ওই কনস্টেবলের নাম সুরেশ প্রসাদ সিংহ। তিনি বারাহিয়ার বাসিন্দা। ১৯৯০ সালে তিনি বিহারের সহরসা রেলস্টেশনে কর্তব্যরত ছিলেন। সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৯৯০ সালের ৬ মে সহরসা স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম দিয়ে সবজি বিক্রেতা সীতা দেবী ঝুড়িভর্তি সবজি নিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন।সুরেশ তাকে দেখে থামতে বলেন।
এর পর তিনি তার কানে কানে কিছু বলেন। সঙ্গে সঙ্গে শাড়ির খুঁট থেকে ২০ টাকা বের করে সুরেশের হাতে তুলে দেন সীতা। জানা গেছে, বিষয়টি সহরসার স্টেশন মাস্টারের নজরে আসে। তিনি হাতেনাতে সুরেশকে ধরে ফেলেন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগও দায়ের করা হয়। তবে মামলায় অগ্রিম জামিন পান সুরেশ। এরপর সুরেশ ১৯৯৯ সাল থেকে পলাতক ছিলেন। আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলেও তার কোনো খোঁজ মেলেনি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মামলার তদন্তে দেখা যায়, সরকারি অফিসে সুরেশ নিজের যে ঠিকানা দিয়েজেন তা ভুয়া। এরপর বৃহস্পতিবার তাকে গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করানোর নির্দেশ দিয়েছেন বিশেষ ভিজিল্যান্স বিচারক সুদেশ শ্রীবাস্তব। ডিজিপিকে তার গ্রেপ্তারের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
শনিবার (০৭ সেপ্টেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সবজি বিক্রেতার কাছ থেকে ১৯৯০ সালে ২০ টাকা ঘুষ নিয়েছিলেন এক কনস্টেবল। ঘটনার দীর্ঘ ৩৪ বছর পর আদালত তাকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছেন। আর অবিশ্বাস্য এ ঘটনা ঘটেছে ভারতের বিহার রাজ্যে। শাস্তির মুখোমুখি হওয়া ওই কনস্টেবলের নাম সুরেশ প্রসাদ সিংহ। তিনি বারাহিয়ার বাসিন্দা। ১৯৯০ সালে তিনি বিহারের সহরসা রেলস্টেশনে কর্তব্যরত ছিলেন। সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৯৯০ সালের ৬ মে সহরসা স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম দিয়ে সবজি বিক্রেতা সীতা দেবী ঝুড়িভর্তি সবজি নিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন।সুরেশ তাকে দেখে থামতে বলেন।
এর পর তিনি তার কানে কানে কিছু বলেন। সঙ্গে সঙ্গে শাড়ির খুঁট থেকে ২০ টাকা বের করে সুরেশের হাতে তুলে দেন সীতা। জানা গেছে, বিষয়টি সহরসার স্টেশন মাস্টারের নজরে আসে। তিনি হাতেনাতে সুরেশকে ধরে ফেলেন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগও দায়ের করা হয়। তবে মামলায় অগ্রিম জামিন পান সুরেশ। এরপর সুরেশ ১৯৯৯ সাল থেকে পলাতক ছিলেন। আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলেও তার কোনো খোঁজ মেলেনি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মামলার তদন্তে দেখা যায়, সরকারি অফিসে সুরেশ নিজের যে ঠিকানা দিয়েজেন তা ভুয়া। এরপর বৃহস্পতিবার তাকে গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করানোর নির্দেশ দিয়েছেন বিশেষ ভিজিল্যান্স বিচারক সুদেশ শ্রীবাস্তব। ডিজিপিকে তার গ্রেপ্তারের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।