ব্যাট হাতে ১৫৫ রান, বল হাতে ১০ উইকেট—পাকিস্তানের মাটিতে ২ টেস্টের সিরিজে এই ছিল মিরাজের অলরাউন্ড পারফরম্যান্স।
দুর্দান্ত এই পারফরম্যান্সে পাকিস্তানকে ধবলধোলাই করতে দারুণ ভূমিকা রাখেন বাংলাদেশের অলরাউন্ডার। সিরিজসেরার পুরস্কারও জিতেছেন তিনি।
সিরিজসেরার স্মারক আর অর্থ পুরস্কারের ডামি চেক হাতে নিয়ে মিরাজ সেদিন একটি ঘোষণা দিয়েছিলেন। বলেছিলেন সিরিজসেরার প্রাইজমানি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত রিকশাচালকের পরিবারকে দেবেন। ঘোষণা অনুযায়ী গতকাল নিহত সেই রিকশাচালকের পরিবারের কাছে প্রাইজমানির অর্থ তুলে দেন মিরাজ।মিরাজ আসলে অর্থটা সেই রিকশাচালকের পরিবারের হাতে তুলে দিয়েছেন তাঁর মা–বাবার হাত দিয়ে। আজ নিজের ফেসবুক পেজের এক পোস্টে খবরটি দিয়েছেন মিরাজ, ‘সম্প্রতি অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিও আমার চোখে পড়েছিল। ভিডিওতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত এক রিকশাচালক ভাইয়ের সন্তানের কান্নাজড়িত কণ্ঠের কথাগুলো আমাকে বারবার ভাবিয়ে তুলেছে। সে ভাইয়ের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর সংকল্প করেছিলাম। কথা দিয়েছিলাম পাকিস্তান সিরিজের ম্যান অব দ্য সিরিজ এর পুরস্কারের অর্থ তুলে দেব তাদের হাতে।
মিরাজ এরপর তাঁর পোস্টে লিখেছেন অবশেষে পূরণ হলো সেই লক্ষ্য। গতকাল আমার বাবা ও মায়ের হাত দিয়ে এই অর্থ তুলে দিতে সক্ষম হয়েছি আরিয়ান আরমান ও আমেনার মায়ের হাতে।
জানি হারানো জীবনের তুলনায় এই অর্থ কিছুই নয়। আমার এই সামান্য অর্থে তাদের জীবনকে কিছুটা সহজ করাটাই আমার সার্থকতা।
দুর্দান্ত এই পারফরম্যান্সে পাকিস্তানকে ধবলধোলাই করতে দারুণ ভূমিকা রাখেন বাংলাদেশের অলরাউন্ডার। সিরিজসেরার পুরস্কারও জিতেছেন তিনি।
সিরিজসেরার স্মারক আর অর্থ পুরস্কারের ডামি চেক হাতে নিয়ে মিরাজ সেদিন একটি ঘোষণা দিয়েছিলেন। বলেছিলেন সিরিজসেরার প্রাইজমানি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত রিকশাচালকের পরিবারকে দেবেন। ঘোষণা অনুযায়ী গতকাল নিহত সেই রিকশাচালকের পরিবারের কাছে প্রাইজমানির অর্থ তুলে দেন মিরাজ।মিরাজ আসলে অর্থটা সেই রিকশাচালকের পরিবারের হাতে তুলে দিয়েছেন তাঁর মা–বাবার হাত দিয়ে। আজ নিজের ফেসবুক পেজের এক পোস্টে খবরটি দিয়েছেন মিরাজ, ‘সম্প্রতি অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিও আমার চোখে পড়েছিল। ভিডিওতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত এক রিকশাচালক ভাইয়ের সন্তানের কান্নাজড়িত কণ্ঠের কথাগুলো আমাকে বারবার ভাবিয়ে তুলেছে। সে ভাইয়ের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর সংকল্প করেছিলাম। কথা দিয়েছিলাম পাকিস্তান সিরিজের ম্যান অব দ্য সিরিজ এর পুরস্কারের অর্থ তুলে দেব তাদের হাতে।
মিরাজ এরপর তাঁর পোস্টে লিখেছেন অবশেষে পূরণ হলো সেই লক্ষ্য। গতকাল আমার বাবা ও মায়ের হাত দিয়ে এই অর্থ তুলে দিতে সক্ষম হয়েছি আরিয়ান আরমান ও আমেনার মায়ের হাতে।
জানি হারানো জীবনের তুলনায় এই অর্থ কিছুই নয়। আমার এই সামান্য অর্থে তাদের জীবনকে কিছুটা সহজ করাটাই আমার সার্থকতা।