হাসপাতালে ভর্তি থাকাকালে বোন পরিচয় দিয়ে গণমাধ্যমে বক্তব্য দেওয়া ফাতেমা তাসনিমের সঙ্গে কী সম্পর্ক, তা জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম।
তার বোন পরিচয়ে ফাতেমা তাসনিম বিশেষ বিবেচনায় কানাডার বাংলাদেশ মিশনের পাবলিক রিলেশন অফিসার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন, এমন একটি দাবিও ভাইরাল হয়। বিষয়টি নিয়ে গত দুদিন ধরে তীব্র সমালোচনা চলছে। কাঠগড়ায় দাঁড় করাচ্ছেন উপদেষ্টা নাহিদকে, প্রশ্ন তুলেছেন তার সততা নিয়েও। গুগল নিউজে ফলো করুন আরটিভি অনলাইন অবশেষে সেই বিষয়টি আজ পরিষ্কার করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ফাতিমা তাসনিম নামে যে নারী আমার বোন পরিচয়ে আল জাজিরাসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন, তিনি আমার বোন নন। আমার নিজের কোনো বোনই নেই। আমরা দুই ভাই।
নাহিদ বলেন, কেউ যদি আমার বোন পরিচয় দেয়, এটা প্রতিবাদ জানানোর বিষয় না। যদি এটা কোনো ইস্যু না হয়। আমি যখন হাসপাতালে ছিলাম, তখন একটা ক্রুশিয়াল মুহূর্তে আমরা ছিলাম। উনি (ফাতেমা তাসনিম) আমাদের তখন হেল্প করেছিলেন। আমি যতটা জানি উনি গণঅধিকার পরিষদের নেত্রী ছিলেন। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন, সেই জায়গা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বোন হিসেবে তিনি তখন আমাদের অনেক হেল্প করেছিলেন।
তিনি বলেন, আমাকে যখন তুলে নেওয়া হয়েছিল, তখন কথা বলার মতো কেউ ছিল না। আমার পরিবারের সদস্যরাও কথা বলতে এক ধরনের নিরাপত্তাহীনতায় ছিল। তখন তিনি (ফাতেমা তাসনিম) আমাদের পক্ষ থেকে হয়তো অনেক জায়গায় কথা বলেছেন। আমরা সেগুলো নজর বা খেয়াল করার সময় পাইনি।
তিনি (ফাতেমা তাসনিম) এক জায়গায় চাকরি পেয়েছেন, এটা নিয়ে একটা বিভ্রান্তি রয়েছে—এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে নাহিদ ইসলাম বলেন, তার সঙ্গে আগেও আমার যোগাযোগ ছিল না। এত ব্যস্ততার মধ্যে উনার সঙ্গে এখন পর্যন্ত যোগাযোগ করিনি।
তার বোন পরিচয়ে ফাতেমা তাসনিম বিশেষ বিবেচনায় কানাডার বাংলাদেশ মিশনের পাবলিক রিলেশন অফিসার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন, এমন একটি দাবিও ভাইরাল হয়। বিষয়টি নিয়ে গত দুদিন ধরে তীব্র সমালোচনা চলছে। কাঠগড়ায় দাঁড় করাচ্ছেন উপদেষ্টা নাহিদকে, প্রশ্ন তুলেছেন তার সততা নিয়েও। গুগল নিউজে ফলো করুন আরটিভি অনলাইন অবশেষে সেই বিষয়টি আজ পরিষ্কার করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ফাতিমা তাসনিম নামে যে নারী আমার বোন পরিচয়ে আল জাজিরাসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন, তিনি আমার বোন নন। আমার নিজের কোনো বোনই নেই। আমরা দুই ভাই।
নাহিদ বলেন, কেউ যদি আমার বোন পরিচয় দেয়, এটা প্রতিবাদ জানানোর বিষয় না। যদি এটা কোনো ইস্যু না হয়। আমি যখন হাসপাতালে ছিলাম, তখন একটা ক্রুশিয়াল মুহূর্তে আমরা ছিলাম। উনি (ফাতেমা তাসনিম) আমাদের তখন হেল্প করেছিলেন। আমি যতটা জানি উনি গণঅধিকার পরিষদের নেত্রী ছিলেন। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন, সেই জায়গা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বোন হিসেবে তিনি তখন আমাদের অনেক হেল্প করেছিলেন।
তিনি বলেন, আমাকে যখন তুলে নেওয়া হয়েছিল, তখন কথা বলার মতো কেউ ছিল না। আমার পরিবারের সদস্যরাও কথা বলতে এক ধরনের নিরাপত্তাহীনতায় ছিল। তখন তিনি (ফাতেমা তাসনিম) আমাদের পক্ষ থেকে হয়তো অনেক জায়গায় কথা বলেছেন। আমরা সেগুলো নজর বা খেয়াল করার সময় পাইনি।
তিনি (ফাতেমা তাসনিম) এক জায়গায় চাকরি পেয়েছেন, এটা নিয়ে একটা বিভ্রান্তি রয়েছে—এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে নাহিদ ইসলাম বলেন, তার সঙ্গে আগেও আমার যোগাযোগ ছিল না। এত ব্যস্ততার মধ্যে উনার সঙ্গে এখন পর্যন্ত যোগাযোগ করিনি।