বৈশ্বিক সাইবার নিরাপত্তাসূচকে বাংলাদেশ রোল মডেলের তালিকায় স্থান পেয়েছে।
আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়নের (আইটিইউ) এক সূচকে বাংলাদেশ সাইবার নিরাপত্তার সর্বোচ্চ স্কোর করা দেশগুলোর একটি।
বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) আইটিইউ ‘গ্লোবাল সাইবার সিকিউরিটি ইনডেক্স ২০২৪’ প্রকাশ করে। ২০২০ সালের পর চলতি বছর তারা এ প্রতিবেদন প্রকাশ করল। এর আগে ২০২০ সালে ৮১ দশমিক ২৭ স্কোর পেয়েছিল বাংলাদেশ।
আইটিইউর প্রতিবেদন ১৯৪টি দেশের ২০২৩-২০২৪ সালের তথ্য নিয়ে তৈরি করা হয়েছে। এসব দেশের মধ্যে যারা ৯৫ থেকে ১০০ নম্বর পেয়েছে, তাদের রোল মডেল বলা হয়েছে। এমন দেশের সংখ্যা ৪৬টি। এ তালিকায় বাংলাদেশসহ প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান রয়েছে।মূলত পাঁচটি বিষয়ের ওপর সাইবার নিরাপত্তাসূচক তৈরি করেছে আইটিইউ। এর মধ্যে আইনি পদক্ষেপ, কারিগরি দিক, প্রাতিষ্ঠানিক দিক, সক্ষমতা বৃদ্ধি ও সমন্বয় রয়েছে।
বাংলাদেশ এর মধ্যে কারিগরি পদক্ষেপ, প্রাতিষ্ঠানিক পদক্ষেপ ও সমন্বয়ে সর্বোচ্চ স্কোর ২০ করে পেয়েছে। এ ছাড়া বাকি দুটির মধ্যে সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ১৯ দশমিক ৫২ এবং আইনি পদক্ষেপে ১৭ দশমিক ৪৪ পেয়েছে।
আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়নের (আইটিইউ) এক সূচকে বাংলাদেশ সাইবার নিরাপত্তার সর্বোচ্চ স্কোর করা দেশগুলোর একটি।
বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) আইটিইউ ‘গ্লোবাল সাইবার সিকিউরিটি ইনডেক্স ২০২৪’ প্রকাশ করে। ২০২০ সালের পর চলতি বছর তারা এ প্রতিবেদন প্রকাশ করল। এর আগে ২০২০ সালে ৮১ দশমিক ২৭ স্কোর পেয়েছিল বাংলাদেশ।
আইটিইউর প্রতিবেদন ১৯৪টি দেশের ২০২৩-২০২৪ সালের তথ্য নিয়ে তৈরি করা হয়েছে। এসব দেশের মধ্যে যারা ৯৫ থেকে ১০০ নম্বর পেয়েছে, তাদের রোল মডেল বলা হয়েছে। এমন দেশের সংখ্যা ৪৬টি। এ তালিকায় বাংলাদেশসহ প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান রয়েছে।মূলত পাঁচটি বিষয়ের ওপর সাইবার নিরাপত্তাসূচক তৈরি করেছে আইটিইউ। এর মধ্যে আইনি পদক্ষেপ, কারিগরি দিক, প্রাতিষ্ঠানিক দিক, সক্ষমতা বৃদ্ধি ও সমন্বয় রয়েছে।
বাংলাদেশ এর মধ্যে কারিগরি পদক্ষেপ, প্রাতিষ্ঠানিক পদক্ষেপ ও সমন্বয়ে সর্বোচ্চ স্কোর ২০ করে পেয়েছে। এ ছাড়া বাকি দুটির মধ্যে সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ১৯ দশমিক ৫২ এবং আইনি পদক্ষেপে ১৭ দশমিক ৪৪ পেয়েছে।