প্রবল বর্ষণ এবং তার ফলে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যা ও ভূমিধসে ২৪ ঘণ্টায় ভারতের দুই রাজ্য উত্তরপ্রদেশ ও রাজস্থানে প্রাণ হারিয়েছেন মোট ১৬ জন। এই নিহতদের মধ্যে ১২ জন উত্তরপ্রদেশের এবং ৬ জন রাজস্থানের বাসিন্দা ছিলেন।
বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টা— এই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিহত হয়েছেন তারা।
ভারতের কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তরের রেকর্ড অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় উত্তরপ্রদেশজুড়ে গড়ে বৃষ্টি হয়েছে ২৮ দশমিক ৬ মিলিমিটার। রাজ্যের ৭৫টি জেলার মধ্যে ৫১টিতেই হয়েছে ভারী বর্ষণ। সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে হাথরাস জেলায়— ১৮৫ মিলিমিটার।ভারী বর্ষণের কারণে অনেক জেলার গ্রামাঞ্চলে শত শত বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। নিহতদের অনেকেরই মৃত্যু হয়েছে বাড়ির ছাদ বা দেয়ালধসের কারণে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, বৃষ্টিপাত খুব শিগগিরই থামার কোনো সম্ভাবনা আপাতত নেই। রাজ্যের ১২টিরও বেশি জেলায় অতি বর্ষণ, আকস্মিক বন্যা ও বৃষ্টিজনিত অন্যান্য দুর্যোগ বিষয়ক সতর্কতাও জারি করেছে আবহাওয়া দপ্তর।বুধবার সন্ধ্যা থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় রাজস্থানের দুই জেলা বারমের এবং ধলপুরে প্রবল বর্ষণ ও তার ফলে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যায় দুই শিশু সহ ৪ জন নিহত হয়ছেন। এছাড়া গুরুতর আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১০ জন।ধলপুর জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা গম্ভীর সিং ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে জানান, টানা এবং ভারী বর্ষণের জেরে ধলপুর জেলার গোগলি গ্রামের একটি বাড়ির ছাদ ধসে পড়ে। এতে ওই বাড়ির দুই শিশুসহ ১২ জন সদস্যের সবাই আহত হয়। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক দুই শিশুকে মৃত ঘোষণা করেন। এই শিশুদের নাম অর্ক (৩) এবং বিনয় (৪)।
এছাড়া বারমের জেলার বাখসারে লুনি নদীতে গোসল করতে গিয়ে পানিতে ডুবে মারা গেছেন দুই ভাই অশোক এবং দালতরাম।
বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টা— এই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিহত হয়েছেন তারা।
ভারতের কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তরের রেকর্ড অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় উত্তরপ্রদেশজুড়ে গড়ে বৃষ্টি হয়েছে ২৮ দশমিক ৬ মিলিমিটার। রাজ্যের ৭৫টি জেলার মধ্যে ৫১টিতেই হয়েছে ভারী বর্ষণ। সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে হাথরাস জেলায়— ১৮৫ মিলিমিটার।ভারী বর্ষণের কারণে অনেক জেলার গ্রামাঞ্চলে শত শত বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। নিহতদের অনেকেরই মৃত্যু হয়েছে বাড়ির ছাদ বা দেয়ালধসের কারণে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, বৃষ্টিপাত খুব শিগগিরই থামার কোনো সম্ভাবনা আপাতত নেই। রাজ্যের ১২টিরও বেশি জেলায় অতি বর্ষণ, আকস্মিক বন্যা ও বৃষ্টিজনিত অন্যান্য দুর্যোগ বিষয়ক সতর্কতাও জারি করেছে আবহাওয়া দপ্তর।বুধবার সন্ধ্যা থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় রাজস্থানের দুই জেলা বারমের এবং ধলপুরে প্রবল বর্ষণ ও তার ফলে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যায় দুই শিশু সহ ৪ জন নিহত হয়ছেন। এছাড়া গুরুতর আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১০ জন।ধলপুর জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা গম্ভীর সিং ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে জানান, টানা এবং ভারী বর্ষণের জেরে ধলপুর জেলার গোগলি গ্রামের একটি বাড়ির ছাদ ধসে পড়ে। এতে ওই বাড়ির দুই শিশুসহ ১২ জন সদস্যের সবাই আহত হয়। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক দুই শিশুকে মৃত ঘোষণা করেন। এই শিশুদের নাম অর্ক (৩) এবং বিনয় (৪)।
এছাড়া বারমের জেলার বাখসারে লুনি নদীতে গোসল করতে গিয়ে পানিতে ডুবে মারা গেছেন দুই ভাই অশোক এবং দালতরাম।