বৈরী আবহাওয়ার কারণে বঙ্গোপসাগরে ঝড়ের কবলে পড়ে নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার সাতটি মাছ ধরার ট্রলার ডুবে গেছে। ওই ট্রলারগুলো থেকে ৩০ জন মাঝি-মাল্লা ও জেলেকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় অনেকে নিখোঁজ রয়েছেন।
গুগল নিউজে ফলো করুন আরটিভি অনলাইন
শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যার পরে এসব ঘটনা ঘটে।
হাতিয়ার বোটমালিক নিশান মিয়া জানান, গত কয়েকদিনে মাছ ধরার জন্য উপজেলার বিভিন্ন ঘাট থেকে গভীর সাগরে গেছে অনেকগুলো মাছ ধরার ট্রলার। শুক্রবার সকাল থেকে বৈরী আবহাওয়ার কারণে দিনব্যাপী বিভিন্ন ঘাটে ফিরতে শুরু করে সেগুলো। সন্ধ্যায় ঘাটে ফেরার সময় ঝড়ো বাতাস ও প্রচণ্ড ঢেউয়ের কবলে পড়ে স্থানীয় বাবর মাঝির একটি, জান মিয়া মাঝির একটি, দেলোয়ার মাঝির একটি, হেলাল উদ্দিন মাঝির একটি, শহীদ মাঝির একটি, মেহরাজ মাঝির একটি ও ইউনুছ মাঝির একটি মাছ ধরার ট্রলার ডুবে যায়। এ সময় পার্শ্ববর্তী ট্রলারগুলোর সহযোগিতায় ডুবে যাওয়া ট্রলার থেকে প্রায় ৩০ জন মাঝি-মাল্লাকে উদ্ধার করা হয়।
এসব ঘটনায় অনেকে নিখোঁজ রয়েছে।কোস্টগার্ড হাতিয়ার স্টেশন অফিসার সার্জেন্ট হেলাল উদ্দিন বলেন, সন্ধ্যার আগে সূর্যমুখী এলাকায় একটি ট্রলার ডুবে যাওয়ার খবর মাঝিরা আমাদের দেন। খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলের উদ্দেশে বের হলে পরে তারা জানান, ওই ট্রলার থেকে ১৮ জেলেকে অন্য বোটের মাধ্যমে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। ট্রলারটি ঢেউয়ের কবলে পড়ে ডুবে গেছে। বাকি ট্রলারগুলোর বিষয়ে আমরা খবর নিচ্ছি।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মিল্টন চাকমা বলেন, বিভিন্ন ঘাট থেকে মোবাইলে লোকজন ট্রলার ডুবির ঘটনা জানাচ্ছেন। আমরাও খোঁজ-খবর নিচ্ছি। কোন ঘাটে কতটি ট্রলার ডুবির ঘটনা ঘটেছে এবং জেলেদের অবস্থা কি? তা আরও পরে নিশ্চিত হওয়া যাবে। ইতোমধ্যে নৌপুলিশ ও কোস্টগার্ডের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।
হাতিয়ার থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মনিরুজ্জামান জানান, ট্রলার ডুবির বিষয়ে আমাদের কেউ অবগত করেনি।
গুগল নিউজে ফলো করুন আরটিভি অনলাইন
শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যার পরে এসব ঘটনা ঘটে।
হাতিয়ার বোটমালিক নিশান মিয়া জানান, গত কয়েকদিনে মাছ ধরার জন্য উপজেলার বিভিন্ন ঘাট থেকে গভীর সাগরে গেছে অনেকগুলো মাছ ধরার ট্রলার। শুক্রবার সকাল থেকে বৈরী আবহাওয়ার কারণে দিনব্যাপী বিভিন্ন ঘাটে ফিরতে শুরু করে সেগুলো। সন্ধ্যায় ঘাটে ফেরার সময় ঝড়ো বাতাস ও প্রচণ্ড ঢেউয়ের কবলে পড়ে স্থানীয় বাবর মাঝির একটি, জান মিয়া মাঝির একটি, দেলোয়ার মাঝির একটি, হেলাল উদ্দিন মাঝির একটি, শহীদ মাঝির একটি, মেহরাজ মাঝির একটি ও ইউনুছ মাঝির একটি মাছ ধরার ট্রলার ডুবে যায়। এ সময় পার্শ্ববর্তী ট্রলারগুলোর সহযোগিতায় ডুবে যাওয়া ট্রলার থেকে প্রায় ৩০ জন মাঝি-মাল্লাকে উদ্ধার করা হয়।
এসব ঘটনায় অনেকে নিখোঁজ রয়েছে।কোস্টগার্ড হাতিয়ার স্টেশন অফিসার সার্জেন্ট হেলাল উদ্দিন বলেন, সন্ধ্যার আগে সূর্যমুখী এলাকায় একটি ট্রলার ডুবে যাওয়ার খবর মাঝিরা আমাদের দেন। খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলের উদ্দেশে বের হলে পরে তারা জানান, ওই ট্রলার থেকে ১৮ জেলেকে অন্য বোটের মাধ্যমে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। ট্রলারটি ঢেউয়ের কবলে পড়ে ডুবে গেছে। বাকি ট্রলারগুলোর বিষয়ে আমরা খবর নিচ্ছি।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মিল্টন চাকমা বলেন, বিভিন্ন ঘাট থেকে মোবাইলে লোকজন ট্রলার ডুবির ঘটনা জানাচ্ছেন। আমরাও খোঁজ-খবর নিচ্ছি। কোন ঘাটে কতটি ট্রলার ডুবির ঘটনা ঘটেছে এবং জেলেদের অবস্থা কি? তা আরও পরে নিশ্চিত হওয়া যাবে। ইতোমধ্যে নৌপুলিশ ও কোস্টগার্ডের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।
হাতিয়ার থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মনিরুজ্জামান জানান, ট্রলার ডুবির বিষয়ে আমাদের কেউ অবগত করেনি।