বিএনপি-সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) ও বৈষম্যের শিকার চিকিৎসক সমাজের দাবির মুখে স্বাস্থ্য খাত সংস্কারবিষয়ক বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন অধ্যাপক এম এ ফয়েজ।
তিনি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করেছেন।শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) ঢাকা পোস্টকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অধ্যাপক ফয়েজ নিজেই। এর আগে শুক্রবার বিকেলে তিনি স্বাস্থ্য সচিব বরাবর পদত্যাগপত্র পাঠান।পদত্যাগের কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ব্যক্তিগত কারণে পদত্যাগ করেছি। আমার পক্ষে দায়িত্ব পালন করা সম্ভব হচ্ছে না। দায়িত্ব নেওয়া পর একটি মিটিং করতে পেরেছেন বলে তিনি জানিয়েছেন।দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বিষয়ভিত্তিক প্রয়োজনীয় সংস্কার, চিকিৎসাসেবার গুণগত মান উন্নয়ন ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থার কাঠামো শক্তিশালী করার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গত ৩ আগস্ট বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি প্যানেল গঠন করে। ১১ সদস্যের এ প্যানেলের সভাপতি করা হয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ফয়েজকে।কমিটি গঠনের পর থেকেই নানা সমালোচনা শুরু হয়। কমিটিতে শুধু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রাখা হয়েছে; কোনো জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, পুষ্টি বিশেষজ্ঞ, জনসংখ্যা বিশেষজ্ঞ রাখা হয়নি।
বিএনপি-সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) সংবাদ সম্মেলন করে এ কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করার ঘোষণা দেয়। একইসঙ্গে বৈষম্যের শিকার চিকিৎসক সমাজ নামক আরেকটি ব্যানারে ১০০১ চিকিৎসকের দেওয়া এক বিবৃতিতেও কমিটি প্রত্যাখ্যান করা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলন ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে দেশে এক ফ্যাসিস্ট সরকারের হাত থেকে নবজাগরণ হয়েছে। ছাত্র-জনতা আত্মাহুতি দিয়েছে, হাজার হাজার মানুষ আহত হয়েছে। ঠিক সেই বাস্তবতায় দাঁড়িয়ে স্বাস্থ্য কাঠামো সংস্কারের জন্য যে বিশেষজ্ঞ প্যানেল গঠন করা হয়েছে তা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। আমরা চিকিৎসক সমাজ এই প্যানেল এর ব্যক্তিবর্গকে দেখে বিস্মিত ও হতবাক।
তিনি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করেছেন।শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) ঢাকা পোস্টকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অধ্যাপক ফয়েজ নিজেই। এর আগে শুক্রবার বিকেলে তিনি স্বাস্থ্য সচিব বরাবর পদত্যাগপত্র পাঠান।পদত্যাগের কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ব্যক্তিগত কারণে পদত্যাগ করেছি। আমার পক্ষে দায়িত্ব পালন করা সম্ভব হচ্ছে না। দায়িত্ব নেওয়া পর একটি মিটিং করতে পেরেছেন বলে তিনি জানিয়েছেন।দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বিষয়ভিত্তিক প্রয়োজনীয় সংস্কার, চিকিৎসাসেবার গুণগত মান উন্নয়ন ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থার কাঠামো শক্তিশালী করার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গত ৩ আগস্ট বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি প্যানেল গঠন করে। ১১ সদস্যের এ প্যানেলের সভাপতি করা হয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ফয়েজকে।কমিটি গঠনের পর থেকেই নানা সমালোচনা শুরু হয়। কমিটিতে শুধু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রাখা হয়েছে; কোনো জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, পুষ্টি বিশেষজ্ঞ, জনসংখ্যা বিশেষজ্ঞ রাখা হয়নি।
বিএনপি-সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) সংবাদ সম্মেলন করে এ কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করার ঘোষণা দেয়। একইসঙ্গে বৈষম্যের শিকার চিকিৎসক সমাজ নামক আরেকটি ব্যানারে ১০০১ চিকিৎসকের দেওয়া এক বিবৃতিতেও কমিটি প্রত্যাখ্যান করা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলন ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে দেশে এক ফ্যাসিস্ট সরকারের হাত থেকে নবজাগরণ হয়েছে। ছাত্র-জনতা আত্মাহুতি দিয়েছে, হাজার হাজার মানুষ আহত হয়েছে। ঠিক সেই বাস্তবতায় দাঁড়িয়ে স্বাস্থ্য কাঠামো সংস্কারের জন্য যে বিশেষজ্ঞ প্যানেল গঠন করা হয়েছে তা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। আমরা চিকিৎসক সমাজ এই প্যানেল এর ব্যক্তিবর্গকে দেখে বিস্মিত ও হতবাক।