টানা বৃষ্টিপাতে চট্টগ্রাম নগরের বায়েজিদ লিংক রোডে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে সড়কটি একটি লেনে যানচলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়েছে।
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) প্রধান প্রকৌশলী হাসান বিন শামস ঢাকা পোস্টকে বলেন, বায়েজিদ থেকে ফৌজহারহাটগামী লেনে যানচলাচলে একটু প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়েছে। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে আমরা মাটি সরানোর কাজও শুরু করতে পারিনি। তবে দুএক দিনের মধ্যে মাটি সরিয়ে যানচলাচল স্বাভাবিক করা হবে।
বৃষ্টি হলেই এ সড়কে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে এবং যানচলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। এটির স্থায়ী সমাধান কী জানতে চাইলে হাসান বিন শামস বলেন, এই সড়কের বেশ কিছু জায়গায় পাহাড় কেটে সংস্কার করা দরকার। কিন্তু পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমতি না পাওয়ায় আমরা সেটি করতে পারিনি। শিগগিরই অনুমতি পাওয়া যেতে পারে। এরপর আমরা স্থায়ী সমাধানের করতে পারব।জানা গেছে, চট্টগ্রাম নগরীর যানজট সমস্যা সমাধানের জন্য বায়েজিদ বোস্তামি থেকে সীতাকুণ্ডের ফৌজদারহাট পর্যন্ত ৬ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণ করছে সিডিএ। চার লেনবিশিষ্ট সড়কটি নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩২০ কোটি টাকা। এরপর তা বেড়ে ৩৫৩ কোটিতে দাঁড়ায়।একাধিকবার প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধি করে ২০১৯ সালে শেষ করার কথা ছিল।
পরবর্তীতে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত আবার কাজের মেয়াদ বাড়ানো হয়। সর্বশেষ ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধির জন্য প্রস্তাব করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) প্রধান প্রকৌশলী হাসান বিন শামস ঢাকা পোস্টকে বলেন, বায়েজিদ থেকে ফৌজহারহাটগামী লেনে যানচলাচলে একটু প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়েছে। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে আমরা মাটি সরানোর কাজও শুরু করতে পারিনি। তবে দুএক দিনের মধ্যে মাটি সরিয়ে যানচলাচল স্বাভাবিক করা হবে।
বৃষ্টি হলেই এ সড়কে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে এবং যানচলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। এটির স্থায়ী সমাধান কী জানতে চাইলে হাসান বিন শামস বলেন, এই সড়কের বেশ কিছু জায়গায় পাহাড় কেটে সংস্কার করা দরকার। কিন্তু পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমতি না পাওয়ায় আমরা সেটি করতে পারিনি। শিগগিরই অনুমতি পাওয়া যেতে পারে। এরপর আমরা স্থায়ী সমাধানের করতে পারব।জানা গেছে, চট্টগ্রাম নগরীর যানজট সমস্যা সমাধানের জন্য বায়েজিদ বোস্তামি থেকে সীতাকুণ্ডের ফৌজদারহাট পর্যন্ত ৬ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণ করছে সিডিএ। চার লেনবিশিষ্ট সড়কটি নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩২০ কোটি টাকা। এরপর তা বেড়ে ৩৫৩ কোটিতে দাঁড়ায়।একাধিকবার প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধি করে ২০১৯ সালে শেষ করার কথা ছিল।
পরবর্তীতে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত আবার কাজের মেয়াদ বাড়ানো হয়। সর্বশেষ ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধির জন্য প্রস্তাব করা হয়েছে।