বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে মানিকগঞ্জে আহত ও নিহত পরিবারের সাথে মতবিনিময় করেছে আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলমসহ ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল। রবিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের বেউথা এলাকায় শিল্পকলা একাডেমিতে স্থানীয় ছাত্র সমন্বয়ক ও নিহত-আহতদের পরিবারের সঙ্গে মতবিনিময় করা হয়।
১০ সদস্যের টিমে উপস্থিত ছিলেন, আব্দুল্লাহ সালেহীন অয়ন, সামিয়া মাসুদ মুমু, মুবাশ্বিরুজ্জামান হাসান মৃদা, মেহরাব হোসেন সিফাতসহ অন্যান্যরা। এসময় স্বজনরা নিহতদের যথাযথ মর্যাদা ও খুনিদের বিচারের দাবি তোলেন।
সারজিস আলম বলেন, ১৯৭১ সালে যে মুক্তিযোদ্ধারা তারা যেমন আমাদের শ্রোদ্ধার জায়গায় থাকবে তাদেরকে যেমন আমরা সাপোর্ট দিয়ে সমর্থন করে আসছি, ঠিক একইভাবে এই ২৪’র ছাত্র জনতার যে অভ্যুত্থান এই অভ্যুত্থানেরও কিন্তু একেক জন তারা মুক্তিযোদ্ধা একেক জন বীর। তো তাদেরকে সেই স্বীকৃতি টুকু দেয়া এবং সেই সহযোগিতা টুকু করা রাষ্টের কর্তব্য। আমাদেরও একটি নৈতিক দায়বদ্ধতার জায়গা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আমাদের ডাকে আসলে তারা রাস্তায় নেমেছে। তো সেই জায়গা থেকে ইফরমেশনগুলো জেলায় জেলায় গিয়ে কালেক্ট করছি। পরে সারজিস আলম নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।
১০ সদস্যের টিমে উপস্থিত ছিলেন, আব্দুল্লাহ সালেহীন অয়ন, সামিয়া মাসুদ মুমু, মুবাশ্বিরুজ্জামান হাসান মৃদা, মেহরাব হোসেন সিফাতসহ অন্যান্যরা। এসময় স্বজনরা নিহতদের যথাযথ মর্যাদা ও খুনিদের বিচারের দাবি তোলেন।
সারজিস আলম বলেন, ১৯৭১ সালে যে মুক্তিযোদ্ধারা তারা যেমন আমাদের শ্রোদ্ধার জায়গায় থাকবে তাদেরকে যেমন আমরা সাপোর্ট দিয়ে সমর্থন করে আসছি, ঠিক একইভাবে এই ২৪’র ছাত্র জনতার যে অভ্যুত্থান এই অভ্যুত্থানেরও কিন্তু একেক জন তারা মুক্তিযোদ্ধা একেক জন বীর। তো তাদেরকে সেই স্বীকৃতি টুকু দেয়া এবং সেই সহযোগিতা টুকু করা রাষ্টের কর্তব্য। আমাদেরও একটি নৈতিক দায়বদ্ধতার জায়গা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আমাদের ডাকে আসলে তারা রাস্তায় নেমেছে। তো সেই জায়গা থেকে ইফরমেশনগুলো জেলায় জেলায় গিয়ে কালেক্ট করছি। পরে সারজিস আলম নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।