সৌদি আরব ও কাতার থেকে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের জন্য ৬০ হাজার মেট্রিক টন সার আমদানির অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ২৩৬ কোটি তিন লাখ ৭৬ হাজার টাকা।
বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা জানান, ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে সৌদি আরবের কৃষি পুষ্টি কোম্পানি থেকে প্রথম লটের ৩০ হাজার টন বান্ধ গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ১১৮ কোটি এক লাখ ৮৮ হাজার টাকা। প্রতি মেট্রিক টন সারের দাম পড়বে ৩২৭ দশমিক ৮৩ মার্কিন ডলার।এ ছাড়া, অপর এক প্রস্তাবে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের জন্য কাতারের মুনতাজাত থেকে দ্বিতীয় লটের ৩০ হাজার মেট্রিক টন বান্ধ গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ১১৮ কোটি এক লাখ ৮৮ হাজার টাকা। প্রতি মেট্রিক টন সারের দাম পড়বে ৩২৭ দশমিক ৮৩ মার্কিন ডলার।
বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, বোরো মৌসুমে সারের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হয়।
এজন্য তিনটি লটে ৬০ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। আশা করছি সার ও খাদ্যদ্রব্য কোনোদিন ঘাটতি হবে না। যেখান থেকে পারি আমরা সংস্থান করেছি। মজুদও ভালো রয়েছে। আমাদের সার আসতেই থাকবে।
বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা জানান, ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে সৌদি আরবের কৃষি পুষ্টি কোম্পানি থেকে প্রথম লটের ৩০ হাজার টন বান্ধ গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ১১৮ কোটি এক লাখ ৮৮ হাজার টাকা। প্রতি মেট্রিক টন সারের দাম পড়বে ৩২৭ দশমিক ৮৩ মার্কিন ডলার।এ ছাড়া, অপর এক প্রস্তাবে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের জন্য কাতারের মুনতাজাত থেকে দ্বিতীয় লটের ৩০ হাজার মেট্রিক টন বান্ধ গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ১১৮ কোটি এক লাখ ৮৮ হাজার টাকা। প্রতি মেট্রিক টন সারের দাম পড়বে ৩২৭ দশমিক ৮৩ মার্কিন ডলার।
বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, বোরো মৌসুমে সারের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হয়।
এজন্য তিনটি লটে ৬০ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। আশা করছি সার ও খাদ্যদ্রব্য কোনোদিন ঘাটতি হবে না। যেখান থেকে পারি আমরা সংস্থান করেছি। মজুদও ভালো রয়েছে। আমাদের সার আসতেই থাকবে।