প্রতিবছর দুর্গাপূজার আগে সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই বাংলাদেশ থেকে ভারতে ইলিশ পাঠানোর ব্যবস্থা করতো শেখ হাসিনার সরকার। তবে দেশের রাজনৈতিক পট-পরিবর্তনের পর ইলিশ রপ্তানি বন্ধ করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এর মাঝেই নতুন সরকারের কাছে ইলিশ চেয়ে আবেদন করেছে ভারতের ফিস ইমপোর্টার অ্যাসোসিয়েশন। তবে ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানের সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে পাচারের সময় ইলিশ মাছ জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
এসব ইলিশ কোন জায়গা থেকে ক্রয় করে পাচার করছে অসাধু ব্যবসায়ীরা, তার সঠিক উত্তর পাওয়া না গেলেও চাঁদপুরের সবচেয়ে বড় ইলিশের বাণিজ্যিক কেন্দ্র চাঁদপুর মৎস্য বণিক সমবায় সমিতি লিমিটেডের সাধারণ সম্পাদক শবে বরাত সরকার ঢাকা পোস্টকে বলেন, ভারতে চাঁদপুর থেকে সরাসরি ইলিশ পাচার হয় না। চাঁদপুর মাছ ঘাট দেশের বৃহত্তম ইলিশের বাণিজ্যিক কেন্দ্র। এখান থেকে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ইলিশ সরবরাহ করা হয়। সেই সুবাদে দেশের বিভিন্ন জেলার মাছ ব্যবসায়ীরা চাঁদপুরে ক্রয় করতে আসেন। তাদের মধ্যে একটি চক্র সিলেট, দিনাজপুর, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, আখাউড়ার বর্ডার দিয়ে ইলিশ পাচার করতে পারে।
তিনি আরও বলেন, এখন ইলিশের মৌসুম প্রায় শেষের দিকে। তবে নদীতে তুলনামূলক ইলিশ না থাকায় চাঁদপুরে খুবই কম ইলিশ আসে। তাই গতবছরের চেয়ে ক্রেতাদের চাহিদার তুলনায় দাম একটু বেশি।চাঁদপুর মাছ ঘাটে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, চাঁদপুরের এসব ইলিশ পদ্মা-মেঘনা এবং দক্ষিণাঞ্চলের ভোলা, বরিশাল, নোয়াখালী ও সন্দীপ থেকে আসে। তবে এবার এর চিত্র একেবারেই ভিন্ন। ঘাটে আগের মতো নেই ইলিশের ট্রলার, বোট, নৌকা। খুচরা বিক্রেতারা বসে আছেন ইলিশ নিয়ে। দিনে প্রায় ৫০০-৬০০ মণ মাছ আমদানি হয়েছে। এতে ২০০-৩০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতি মণ ২২ হাজার টাকা, ৩০০-৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতিমণ ৩২ হাজার টাকা, ৫০০-৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতিমণ ৪০ হাজার টাকা, ৮০০-৯০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতিমণ ৫২ হাজার টাকা, এক কেজি ওজনের ইলিশ প্রতিমণ প্রায় ৬৬ হাজার টাকা ও ১ হাজার ২০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতিমণ ৭২ হাজার টাকায় পাইকারি বিক্রি করা হচ্ছে।চাঁদপুরে ব্যবসায়ীদের দাবি, প্রতিবছর গতানুগতিক হারে কমছে ইলিশের উৎপাদন। এতে অনেকটাই অসম্ভব হয়ে পড়েছে দেশীয় চাহিদা পূরণে।
তার ওপর যদি রপ্তানি করা হয় তাহলে তার প্রভাব পরবে ক্রেতাদের ওপর। তাই ভারতে ইলিশ পাঠাতে অনীহা তাদের। চলতি মৌসুমে ইলিশের সরবরাহ কম হওয়ায় অতিরিক্ত দামে ইলিশ কিনতে হচ্ছে ক্রেতাদের। তাই রপ্তানি না করে ইলিশের দাম কমিয়ে আগে দেশের চাহিদা পূরণ করার দাবি তাদের।চাঁদপুর জেলা মৎস্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, গত ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে জেলায় মাছের চাহিদা ছিল ৬৮ হাজার ৪৬৬ টন। উৎপাদন হয়েছে ১ লাখ ১৬ হাজার টন। একই অর্থবছরে শুধু ইলিশ উৎপাদন হয়েছে ৩৪ হাজার ৩২৬ টন।চাঁদপুর ঘাটে রিজন নামে এক ক্রেতা বলেন, আগের বছরের তুলনায় এবার মাছ অনেক কম, তাই দাম অনেক বেশি। ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ হলেও চাঁদপুরের ইলিশে চাহিদা অনেক বেশি। আমি মনে করি দেশের চাহিদা পূরণ হওয়ার পর যদি কিছু মাছ থাকে তাহলে বিদেশে রপ্তানি করা যেতে পারে। আরেক ক্রেতা সঞ্চয় দাস বলেন, আমাদের ঘাটে মাছ কম আসছে।
এ কারণে ভারতে কোনোভাবেই মাছ দেওয়া যাবে না। আগে আমাদের চাহিদা পূরণ করতে হবে। কুমিল্লা থেকে আসা ইলিশ ক্রেতা উত্তম বলেন, আধু ব্যবসায়ীদের কারণে চাঁদপুরের ইলিশ দেশের বাইরের দেশে চলে যাচ্ছে। যা আমরা জানতে পারছি না। দেশের ইলিশ উৎপাদন বেড়েছে। তাহলে মাছ কোথায়? আর এখানে ভরপুর মাছ থাকা স্বত্বেও দাম বেশি। ঘাটের আড়তদার নবী হোসেন বলেন, গত কয়েকদিনের তুলনায় মাছের দাম কম। এখন ইলিশের ভরা মৌসুম। কিন্তু ঘাটে ইলিশ সরবরাহ কম থাকায় তুলনামূলকভাবে মাছের দাম বেশি।চাঁদপুর মাছ ঘাটের ইলিশ বিক্রেতা কামাল হোসেন বলেন, ক্রেতারা আমাদের কাছে এসে অভিযোগ করছেন ভারতে ইলিশ সরবরাহ করা হচ্ছে না, তাহলে ইলিশের দাম কমছে না কেন? কিন্তু ভারতে মাছ যায় কিনা এ বিষয়ে তাদের অভিজ্ঞতা নেই। তবে এখান থেকে ভারতে ইলিশ পাচার হচ্ছে, এমন তথ্য আমাদের কাছে নেই। এ ছাড়াও দেশে বন্যা হয়েছে, যার কারণে ইলিশ সরবরাহ কম। নদীতে মাছ আসে স্রোত ও আবহাওয়ার ওপর নির্ভর করে।
তিনি আরও বলেন, গত বছর এ সময়ে এক কেজি ওজনের মাছ বিক্রয় করেছি সাড়ে ১৪শ টাকা করে। এবার এক কেজি ওজনের মাছ বিক্রয় করতে হচ্ছে ১৮শ টাকায়। কারণ এবার ইলিশ সরবরাহ অনেক কম। সামনে আর মাত্র কয়েক দিন আছে ইলিশের মৌসুম। দেখা যাক কি রকম সরবরাহ হয়। তার দাম নির্ধারণ হবে।চাঁদপুর মাছ ঘাটের ইলিশ ব্যবসায়ী ইয়াছিন বলেন, ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী ইলিশ কম আসায় দাম একটু বেশি। আগের মতো দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ইলিশ আসে না ঘাটে। জাতীয় মৎস্যজীবী পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম বেপারী ঢাকা পোস্টকে বলেন, আবহাওয়ার পরিবর্তন, পানি দূষণসহ বিভিন্ন কারণে চাঁদপুরে পদ্মা-মেঘনায় ইলিশ ধরা পড়েছে না। গত বছরের তুলনায় এ বছর ইলিশ অনেক কম। আমরা আশা করি, এ মাসে ইলিশ ধরা পড়বে। জেলেরা নদীতে ইলিশ পাবে। তিনি আরও বলেন, দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে মাননীয় উপদেষ্টা ঘোষণা দিয়েছেন, দেশের ইলিশ ভারতে বিক্রয় করা যাবে না। তারই ধারাবাহিকতায় চাঁদপুরের ইলিশ যেন অবৈধভাবে পাচার না হয় সেই জন্য মনিটরিং করা হচ্ছে । কোনোভাবে ব্যবসায়ীরা অবৈধভাবে বাইরের দেশে ইলিশ পাচার করতে পারবে না।
চাঁদপুর সদর উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা তানজিমুল ইসলাম ঢাকা পোস্টকে বলেন, আগের তুলনায় গত দুই দিন ধরে চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনায় কিছুটা ইলিশ ধরা পড়েছে। এখন জেলেরা মোটামুটি ভালো ইলিশ পাচ্ছেন। আশা করা যায় সামনের দিনগুলোতে আরও ইলিশ ধরা পড়বে।
তিনি আরও বলেন, চাঁদপুর ঘাট থেকে ভারতে ইলিশ পাচার হচ্ছে কি না এ বিষয়ে আমাদের অনুসন্ধান চলছে। উপযুক্ত প্রমাণ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
এসব ইলিশ কোন জায়গা থেকে ক্রয় করে পাচার করছে অসাধু ব্যবসায়ীরা, তার সঠিক উত্তর পাওয়া না গেলেও চাঁদপুরের সবচেয়ে বড় ইলিশের বাণিজ্যিক কেন্দ্র চাঁদপুর মৎস্য বণিক সমবায় সমিতি লিমিটেডের সাধারণ সম্পাদক শবে বরাত সরকার ঢাকা পোস্টকে বলেন, ভারতে চাঁদপুর থেকে সরাসরি ইলিশ পাচার হয় না। চাঁদপুর মাছ ঘাট দেশের বৃহত্তম ইলিশের বাণিজ্যিক কেন্দ্র। এখান থেকে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ইলিশ সরবরাহ করা হয়। সেই সুবাদে দেশের বিভিন্ন জেলার মাছ ব্যবসায়ীরা চাঁদপুরে ক্রয় করতে আসেন। তাদের মধ্যে একটি চক্র সিলেট, দিনাজপুর, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, আখাউড়ার বর্ডার দিয়ে ইলিশ পাচার করতে পারে।
তিনি আরও বলেন, এখন ইলিশের মৌসুম প্রায় শেষের দিকে। তবে নদীতে তুলনামূলক ইলিশ না থাকায় চাঁদপুরে খুবই কম ইলিশ আসে। তাই গতবছরের চেয়ে ক্রেতাদের চাহিদার তুলনায় দাম একটু বেশি।চাঁদপুর মাছ ঘাটে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, চাঁদপুরের এসব ইলিশ পদ্মা-মেঘনা এবং দক্ষিণাঞ্চলের ভোলা, বরিশাল, নোয়াখালী ও সন্দীপ থেকে আসে। তবে এবার এর চিত্র একেবারেই ভিন্ন। ঘাটে আগের মতো নেই ইলিশের ট্রলার, বোট, নৌকা। খুচরা বিক্রেতারা বসে আছেন ইলিশ নিয়ে। দিনে প্রায় ৫০০-৬০০ মণ মাছ আমদানি হয়েছে। এতে ২০০-৩০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতি মণ ২২ হাজার টাকা, ৩০০-৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতিমণ ৩২ হাজার টাকা, ৫০০-৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতিমণ ৪০ হাজার টাকা, ৮০০-৯০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতিমণ ৫২ হাজার টাকা, এক কেজি ওজনের ইলিশ প্রতিমণ প্রায় ৬৬ হাজার টাকা ও ১ হাজার ২০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতিমণ ৭২ হাজার টাকায় পাইকারি বিক্রি করা হচ্ছে।চাঁদপুরে ব্যবসায়ীদের দাবি, প্রতিবছর গতানুগতিক হারে কমছে ইলিশের উৎপাদন। এতে অনেকটাই অসম্ভব হয়ে পড়েছে দেশীয় চাহিদা পূরণে।
তার ওপর যদি রপ্তানি করা হয় তাহলে তার প্রভাব পরবে ক্রেতাদের ওপর। তাই ভারতে ইলিশ পাঠাতে অনীহা তাদের। চলতি মৌসুমে ইলিশের সরবরাহ কম হওয়ায় অতিরিক্ত দামে ইলিশ কিনতে হচ্ছে ক্রেতাদের। তাই রপ্তানি না করে ইলিশের দাম কমিয়ে আগে দেশের চাহিদা পূরণ করার দাবি তাদের।চাঁদপুর জেলা মৎস্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, গত ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে জেলায় মাছের চাহিদা ছিল ৬৮ হাজার ৪৬৬ টন। উৎপাদন হয়েছে ১ লাখ ১৬ হাজার টন। একই অর্থবছরে শুধু ইলিশ উৎপাদন হয়েছে ৩৪ হাজার ৩২৬ টন।চাঁদপুর ঘাটে রিজন নামে এক ক্রেতা বলেন, আগের বছরের তুলনায় এবার মাছ অনেক কম, তাই দাম অনেক বেশি। ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ হলেও চাঁদপুরের ইলিশে চাহিদা অনেক বেশি। আমি মনে করি দেশের চাহিদা পূরণ হওয়ার পর যদি কিছু মাছ থাকে তাহলে বিদেশে রপ্তানি করা যেতে পারে। আরেক ক্রেতা সঞ্চয় দাস বলেন, আমাদের ঘাটে মাছ কম আসছে।
এ কারণে ভারতে কোনোভাবেই মাছ দেওয়া যাবে না। আগে আমাদের চাহিদা পূরণ করতে হবে। কুমিল্লা থেকে আসা ইলিশ ক্রেতা উত্তম বলেন, আধু ব্যবসায়ীদের কারণে চাঁদপুরের ইলিশ দেশের বাইরের দেশে চলে যাচ্ছে। যা আমরা জানতে পারছি না। দেশের ইলিশ উৎপাদন বেড়েছে। তাহলে মাছ কোথায়? আর এখানে ভরপুর মাছ থাকা স্বত্বেও দাম বেশি। ঘাটের আড়তদার নবী হোসেন বলেন, গত কয়েকদিনের তুলনায় মাছের দাম কম। এখন ইলিশের ভরা মৌসুম। কিন্তু ঘাটে ইলিশ সরবরাহ কম থাকায় তুলনামূলকভাবে মাছের দাম বেশি।চাঁদপুর মাছ ঘাটের ইলিশ বিক্রেতা কামাল হোসেন বলেন, ক্রেতারা আমাদের কাছে এসে অভিযোগ করছেন ভারতে ইলিশ সরবরাহ করা হচ্ছে না, তাহলে ইলিশের দাম কমছে না কেন? কিন্তু ভারতে মাছ যায় কিনা এ বিষয়ে তাদের অভিজ্ঞতা নেই। তবে এখান থেকে ভারতে ইলিশ পাচার হচ্ছে, এমন তথ্য আমাদের কাছে নেই। এ ছাড়াও দেশে বন্যা হয়েছে, যার কারণে ইলিশ সরবরাহ কম। নদীতে মাছ আসে স্রোত ও আবহাওয়ার ওপর নির্ভর করে।
তিনি আরও বলেন, গত বছর এ সময়ে এক কেজি ওজনের মাছ বিক্রয় করেছি সাড়ে ১৪শ টাকা করে। এবার এক কেজি ওজনের মাছ বিক্রয় করতে হচ্ছে ১৮শ টাকায়। কারণ এবার ইলিশ সরবরাহ অনেক কম। সামনে আর মাত্র কয়েক দিন আছে ইলিশের মৌসুম। দেখা যাক কি রকম সরবরাহ হয়। তার দাম নির্ধারণ হবে।চাঁদপুর মাছ ঘাটের ইলিশ ব্যবসায়ী ইয়াছিন বলেন, ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী ইলিশ কম আসায় দাম একটু বেশি। আগের মতো দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ইলিশ আসে না ঘাটে। জাতীয় মৎস্যজীবী পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম বেপারী ঢাকা পোস্টকে বলেন, আবহাওয়ার পরিবর্তন, পানি দূষণসহ বিভিন্ন কারণে চাঁদপুরে পদ্মা-মেঘনায় ইলিশ ধরা পড়েছে না। গত বছরের তুলনায় এ বছর ইলিশ অনেক কম। আমরা আশা করি, এ মাসে ইলিশ ধরা পড়বে। জেলেরা নদীতে ইলিশ পাবে। তিনি আরও বলেন, দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে মাননীয় উপদেষ্টা ঘোষণা দিয়েছেন, দেশের ইলিশ ভারতে বিক্রয় করা যাবে না। তারই ধারাবাহিকতায় চাঁদপুরের ইলিশ যেন অবৈধভাবে পাচার না হয় সেই জন্য মনিটরিং করা হচ্ছে । কোনোভাবে ব্যবসায়ীরা অবৈধভাবে বাইরের দেশে ইলিশ পাচার করতে পারবে না।
চাঁদপুর সদর উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা তানজিমুল ইসলাম ঢাকা পোস্টকে বলেন, আগের তুলনায় গত দুই দিন ধরে চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনায় কিছুটা ইলিশ ধরা পড়েছে। এখন জেলেরা মোটামুটি ভালো ইলিশ পাচ্ছেন। আশা করা যায় সামনের দিনগুলোতে আরও ইলিশ ধরা পড়বে।
তিনি আরও বলেন, চাঁদপুর ঘাট থেকে ভারতে ইলিশ পাচার হচ্ছে কি না এ বিষয়ে আমাদের অনুসন্ধান চলছে। উপযুক্ত প্রমাণ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।