পার্শ্ববর্তী দেশ মিয়ানমার থেকে ভারতের মণিপুর রাজ্যে প্রবেশ করেছে ৯০০ সশস্ত্র কুকি যোদ্ধা। দেশটির গোয়েন্দারা এমন তথ্য জানানোর পর মণিপুরে ব্যাপক সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে।
শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে।
প্রতিবেদনে গোয়েন্দা সূত্রের বরাতে বলা হয়েছে, “এসব যোদ্ধা ৩০ জনের দলে ভাগ হয়ে বর্তমানে বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে গেছে। তারা আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর মেইতিস সম্প্রদায়ের গ্রামে সমন্বিত হামলা চালাতে পারে। কুকি সম্প্রদায়ের এ সশস্ত্র যোদ্ধারা ড্রোনভিত্তিক বোমা, ক্ষেপণাস্ত্র এবং বনাঞ্চলের যুদ্ধের জন্য বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত বলেও জানিয়েছে গোয়েন্দা সূত্র।মণিপুরের নিরাপত্তা পরামর্শক কুলদ্বীপ সিং বলেছেন, “গোয়েন্দাদের তথ্যকে হালকাভাবে নেওয়া যাবে না। যতক্ষণ পর্যন্ত এই তথ্য ভুল প্রমাণিত না হচ্ছে, ততক্ষণ আমাদের এটিকে ১০০ শতাংশ সঠিক হিসেবে ধরে নিতে হবে।ভারত-মিয়ানমার সীমান্তবর্তী দক্ষিণ মণিপুর অঞ্চলের দায়িত্বে থাকা পুলিশের সব সুপারিনটেনডেন্ট গত বৃহস্পতিবার এই গোয়েন্দা তথ্য পান।মণিপুর রাজ্যে মেইতিস এবং কুকি সম্প্রদায়ের মধ্যে গত বছর জাতিগত সংঘাত বাধে। তাদের মধ্যে দ্বন্দ্বের সূত্রপাত হয় কোটা এবং অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধা নিয়ে। যা পরবর্তীতে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে রূপ নেয়। এক বছরের বেশি সময় পার হলেও এখনো সেখানে উত্তেজনা প্রশমনের কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। এমন অস্থিরতার সুযোগে মণিপুরে অসংখ্য অনুপ্রবেশকারী প্রবেশ করেছে বলে ধারণা আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর।
গতকাল শুক্রবার ভারতীয় সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে মণিপুরের রাজধানী ইম্ফালের পূর্ব বিভাগে ২৮ কেজি ওজনের একটি বিস্ফোরক উদ্ধার হয়। এটি উদ্ধার না হলে সেখানে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারত বলে জানায় নিরাপত্তা বাহিনী।
শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে।
প্রতিবেদনে গোয়েন্দা সূত্রের বরাতে বলা হয়েছে, “এসব যোদ্ধা ৩০ জনের দলে ভাগ হয়ে বর্তমানে বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে গেছে। তারা আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর মেইতিস সম্প্রদায়ের গ্রামে সমন্বিত হামলা চালাতে পারে। কুকি সম্প্রদায়ের এ সশস্ত্র যোদ্ধারা ড্রোনভিত্তিক বোমা, ক্ষেপণাস্ত্র এবং বনাঞ্চলের যুদ্ধের জন্য বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত বলেও জানিয়েছে গোয়েন্দা সূত্র।মণিপুরের নিরাপত্তা পরামর্শক কুলদ্বীপ সিং বলেছেন, “গোয়েন্দাদের তথ্যকে হালকাভাবে নেওয়া যাবে না। যতক্ষণ পর্যন্ত এই তথ্য ভুল প্রমাণিত না হচ্ছে, ততক্ষণ আমাদের এটিকে ১০০ শতাংশ সঠিক হিসেবে ধরে নিতে হবে।ভারত-মিয়ানমার সীমান্তবর্তী দক্ষিণ মণিপুর অঞ্চলের দায়িত্বে থাকা পুলিশের সব সুপারিনটেনডেন্ট গত বৃহস্পতিবার এই গোয়েন্দা তথ্য পান।মণিপুর রাজ্যে মেইতিস এবং কুকি সম্প্রদায়ের মধ্যে গত বছর জাতিগত সংঘাত বাধে। তাদের মধ্যে দ্বন্দ্বের সূত্রপাত হয় কোটা এবং অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধা নিয়ে। যা পরবর্তীতে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে রূপ নেয়। এক বছরের বেশি সময় পার হলেও এখনো সেখানে উত্তেজনা প্রশমনের কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। এমন অস্থিরতার সুযোগে মণিপুরে অসংখ্য অনুপ্রবেশকারী প্রবেশ করেছে বলে ধারণা আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর।
গতকাল শুক্রবার ভারতীয় সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে মণিপুরের রাজধানী ইম্ফালের পূর্ব বিভাগে ২৮ কেজি ওজনের একটি বিস্ফোরক উদ্ধার হয়। এটি উদ্ধার না হলে সেখানে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারত বলে জানায় নিরাপত্তা বাহিনী।