সময়টা খুব একটা ভালো যাচ্ছে না ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের। ব্যাটের-পাশাপাশি বল হাতেও বেশ সংগ্রাম করতে হচ্ছে ৩৭ বছর বয়সী এই ক্রিকেটারকে। এমন পরিস্থিতিতে তার একাদশে সুযোগ পাওয়া নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। এবার টি-টোয়েন্টির পাশাপাশি টেস্ট ক্রিকেটকেও বিদায় বললেন এই বাঁহাতি অলরাউন্ডার।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে আগামী মাসেই ঘরের মাঠে শেষবারের মতো টেস্ট খেলবেন তিনি। বাংলাদেশ ক্রিকেটের ১৮ বছরের লড়াকু সৈনিককে আর কখনও টি-টোয়েন্টিতে দেখা যাবে না।
আজ বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) কানপুরে ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে সংবাদ সম্মেলনে এমন ঘোষণা দেন সাকিব। ক্যারিয়ারের সর্বশেষ টি-টোয়েন্টি খেলে ফেলেছেন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেই। যার মানে দাঁড়ায় এখন শুধু ওয়ানডে ফরম্যাটে দেখা যাবে সাকিবকে। পাকিস্তান হতে যাওয়া চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পর ওয়ানডে থেকে অবসরে যাবেন সাকিব।
সংবাদ সম্মেলনে অবসর প্রসঙ্গে সাকিব বলেন আমার মনে হয় টি-টোয়েন্টিতে আমি আমার শেষ ম্যাচ খেলে ফেলেছি। মিরপুর টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলতে পারলে সেটি হবে আমার শেষ টেস্ট। ২০০৭ সালে ভারতের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক হয় বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানের। কিন্তু ২০১০ সালের আগে তিনি টেস্ট সেঞ্চুরি পাননি। যদিও বেশ কয়েকবার তিনি ৯০ এর ঘরে আউট হয়েছেন। আর টি-টোযেন্টিতে অভিষেক হয় ২০০৬ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে।
টেস্টে এখন পর্যন্ত ৭০ ম্যাচে ১২৮ ইনিংসে ব্যাট হাতে ৪৬০০ রানের পাশাপাশি বল হাতে ২৪২ উইকেট নিয়েছেন তিনি। আর টি-টোয়েন্টিতে ১২৯ ম্যাচে ২৫৫১ রানের পাশাপাশি বল হাতে নিয়েছেন ১৪৯ উইকেট।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে আগামী মাসেই ঘরের মাঠে শেষবারের মতো টেস্ট খেলবেন তিনি। বাংলাদেশ ক্রিকেটের ১৮ বছরের লড়াকু সৈনিককে আর কখনও টি-টোয়েন্টিতে দেখা যাবে না।
আজ বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) কানপুরে ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে সংবাদ সম্মেলনে এমন ঘোষণা দেন সাকিব। ক্যারিয়ারের সর্বশেষ টি-টোয়েন্টি খেলে ফেলেছেন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেই। যার মানে দাঁড়ায় এখন শুধু ওয়ানডে ফরম্যাটে দেখা যাবে সাকিবকে। পাকিস্তান হতে যাওয়া চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পর ওয়ানডে থেকে অবসরে যাবেন সাকিব।
সংবাদ সম্মেলনে অবসর প্রসঙ্গে সাকিব বলেন আমার মনে হয় টি-টোয়েন্টিতে আমি আমার শেষ ম্যাচ খেলে ফেলেছি। মিরপুর টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলতে পারলে সেটি হবে আমার শেষ টেস্ট। ২০০৭ সালে ভারতের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক হয় বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানের। কিন্তু ২০১০ সালের আগে তিনি টেস্ট সেঞ্চুরি পাননি। যদিও বেশ কয়েকবার তিনি ৯০ এর ঘরে আউট হয়েছেন। আর টি-টোযেন্টিতে অভিষেক হয় ২০০৬ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে।
টেস্টে এখন পর্যন্ত ৭০ ম্যাচে ১২৮ ইনিংসে ব্যাট হাতে ৪৬০০ রানের পাশাপাশি বল হাতে ২৪২ উইকেট নিয়েছেন তিনি। আর টি-টোয়েন্টিতে ১২৯ ম্যাচে ২৫৫১ রানের পাশাপাশি বল হাতে নিয়েছেন ১৪৯ উইকেট।