চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাটে বাবা ছেলের ঝগড়া থামাতে গিয়ে ভাতিজার ছুরির আঘাতে হোসেন দুলু (৬০) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের ঝাউবোনা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত দুলু ঝাউবোনা গ্রামের মৃত্য সামারের ছেলে। তার ভাতিজা ভুটু (২৬) একই গ্রামের মিলন আলীর ছেলে। তারা সর্ম্পকে আপন চাচা ভাতিজা। স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. শামসুল ও স্থানীয়রা জানায়, বৃহস্পতিবার রাতে ঝাউবোনা গ্রামের মিলন আলীর সঙ্গে তার ছেলে ভুটুর ঝগড়া শুরু হয়। এ সময় চাচা দুলু তাদের থামাতে গেলে ভাতিজা ভুটু তাকে ছুরি দিয়ে আঘাত করলে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে পরিবারের লোকজন দুলুকে দ্রুত ভোলাহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ভোলাহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, তদন্ত) মো. ইকবাল পাসা জানান, গতকাল মিলন আলী ও ভুটু অর্থাৎ বাবা-ছেলের মধ্যে কথা কাটাকাটি শুরু হয়। এ সময় চাচা দুলু তাদের থামাতে গেলে ভুটু তাকে ছুরিকাঘাত করেন। পরে স্থানীয়রা তাকে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক দুলুকে মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরও বলেন, ভুটুকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। এছাড়া দুলুর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি বিষয় প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের ঝাউবোনা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত দুলু ঝাউবোনা গ্রামের মৃত্য সামারের ছেলে। তার ভাতিজা ভুটু (২৬) একই গ্রামের মিলন আলীর ছেলে। তারা সর্ম্পকে আপন চাচা ভাতিজা। স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. শামসুল ও স্থানীয়রা জানায়, বৃহস্পতিবার রাতে ঝাউবোনা গ্রামের মিলন আলীর সঙ্গে তার ছেলে ভুটুর ঝগড়া শুরু হয়। এ সময় চাচা দুলু তাদের থামাতে গেলে ভাতিজা ভুটু তাকে ছুরি দিয়ে আঘাত করলে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে পরিবারের লোকজন দুলুকে দ্রুত ভোলাহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ভোলাহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, তদন্ত) মো. ইকবাল পাসা জানান, গতকাল মিলন আলী ও ভুটু অর্থাৎ বাবা-ছেলের মধ্যে কথা কাটাকাটি শুরু হয়। এ সময় চাচা দুলু তাদের থামাতে গেলে ভুটু তাকে ছুরিকাঘাত করেন। পরে স্থানীয়রা তাকে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক দুলুকে মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরও বলেন, ভুটুকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। এছাড়া দুলুর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি বিষয় প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।